NYC Sightseeing Pass
ঢাকা, শনিবার, মে ১৭, ২০২৫ | ৩ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২
ব্রেকিং নিউজ
অভ্যুত্থানের ৯ মাস পরও বড় পরিবর্তন সহজ হচ্ছে না এনসিপির যুব সংগঠন ‘জাতীয় যুবশক্তি’ স্বাগত জানাতে মেলোনিকে দেখে হাঁটু গেড়ে বসলেন আলবেনিয়ার প্রধানমন্ত্রী দুই ঘণ্টাতেই শেষ রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা, মেলেনি সমাধান নতুন অধিনায়ক নিয়ে অন্যরকম শুরুর অপেক্ষায় বাংলাদেশ ট্রাম্প আলফা মেল হলে মোদি ওর বাবা : কঙ্গনা মায়ানমারে নিযুক্ত প্রতিরক্ষা উপদেষ্টা আফতাব প্রত্যাহার ঈদে সব পশুর হাটে মোবাইল ভেটেরিনারি ক্লিনিক বসবে : প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা মাউন্ট এভারেস্টে দুই পর্বতারোহীর মৃত্যু, একজন ভারতীয় এবার আমিরাতের সঙ্গে ২০ হাজার কোটি ডলারের চুক্তি করলেন ট্রাম্প
Logo
logo

সাগরের জোয়ার-ভাটা থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদনে আলোচনা চলছে


খবর   প্রকাশিত:  ০৪ জানুয়ারী, ২০২৪, ০৬:৩৫ পিএম

>
সাগরের জোয়ার-ভাটা থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদনে আলোচনা চলছে

সাগরের পানি থেকে হাইড্রোজেন বিদ্যুৎ উৎপাদনের বিষয়ে আলোচনা চলছে বলে জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সাগরের পানি থেকে হাইড্রোজেন বিদ্যুৎ উৎপাদনের নতুন ধারণা উল্লেখ করে তিনি বলেছেন, এ বিষয়ে যেসব কোম্পানি প্রস্তাব দিয়েছে তাদের সঙ্গে আলোচনা চলছে। যদি সম্ভব হয় তাহলে মাতারবাড়ি, মহেশখালী বা বাঁশখালীতে হাইড্রোজেন বিদ্যুৎ উৎপাদনের সম্ভাব্যতা যাচাই করা হবে।

বুধবার (১ ফেব্রুয়ারি) জাতীয় সংসদের প্রশ্নোত্তরে সরকার দলীয় আনোয়ার হোসেন খানের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন। আনোয়ার হোসেন তার প্রশ্নে কক্সবাজার সংলগ্ন বঙ্গোপসাগরে সুবিধাজনক স্থানে জলবিদ্যুৎ কেন্দ্র স্থাপনে সরকারের পরিকল্পনা আছে কী না তা জানতে চান।

জবাবে প্রধানমন্ত্রী বলেন, বিশ্বের কোনো কোনো দেশে সমুদ্রের জোয়ার-ভাটাকে কাজে লাগিয়ে বিদ্যুৎ উৎপাদন করা হয়। যা ব্যয় সাপেক্ষে এবং তা বাণিজ্যিকভাবে ফলপ্রসূ হয়নি। ব্যয় সাপেক্ষ হওয়ায় এ ধরনের বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপনের কোনো পরিকল্পনা এই মুহূর্তে নেই। তবে ভবিষ্যতে খরচ কমে এলে বঙ্গোপসাগরের জোয়ার-ভাটাকে কাজে লাগিয়ে বিদ্যুৎকেন্দ্র নির্মাণের পরিকল্পনা গ্রহণ করা যেতে পারে।

কাজিম উদ্দিন আহম্মেদের প্রশ্নের জবাবে প্রধানমন্ত্রী বলেন, সরকারের পদক্ষেপের ফলে ২০২২ সালে রেকর্ড পরিমাণ ১১ লাখ ১৩ হাজার ৩৭৪ কর্মীর বৈদেশিক কর্মসংস্থান হয়েছে। এর মধ্যে নারী কর্মীর সংখ্যা এক লাখ ৫ হাজার ৪৬৬ জন।

তিনি বলেন, বর্তমান সরকারের সময়ে এক হাজার ৫৫৮টি সেতু ও সাত হাজার ৪৯৮টি কালভার্ট নির্মাণ/পুনর্নির্মাণ করা হয়েছে। ৯০৮ দশমিক ৪৯ কিলোমিটার সড়ক চার লেন বা তদুর্ধ্ব লেনে উন্নীতকরণের কাজ চলমান রয়েছে। এর মধ্যে ২৩৫ দশমিক শূন্য ৩ কিলোমিটার ইতোমধ্যে সড়ক চার লেন বা তদুর্ধ্ব লেনে উন্নীত হয়েছে।