NYC Sightseeing Pass
ঢাকা, বৃহস্পতিবার, মে ১৫, ২০২৫ | ১ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২
ব্রেকিং নিউজ
পৃথিবীর ভবিষ্যৎ আমাদের প্রত্যেকের হাতে: প্রধান উপদেষ্টা সিরিয়ার ওপর থেকে সব নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়ার ঘোষণা ট্রাম্পের দিল্লি ক্যাপিটালসে ডাক পেলেন মোস্তাফিজ লন্ডনের মঞ্চে ‘ডিডিএলজে’, চমকে দিলেন শাহরুখ খান জাতীয় নির্বাচন আয়োজনের বিষয়টি পুরোপুরি বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ ব্যাপার -প্রেস সচিব শিগগিরই মিসরের সঙ্গে ভিসা অব্যাহতি চুক্তি : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা সৌদি আরবের সঙ্গে ১০০ বিলিয়ন ডলারের অস্ত্র চুক্তি হচ্ছে যুক্তরাষ্ট্রের ভারতের হামলায় ১১ সেনা নিহত, আহত ৭৮: পাকিস্তান আইএসপিআর কেন দাম কমে গেছে সুপারস্টার নয়নতারার পর্দা নামলো সেলিব্রিটি ক্রিকেট লিগের, বিজয়ী গিগাবাইট টাইটানস
Logo
logo

পিলখানা হত্যাকাণ্ড তদন্তে স্বাধীন কমিশন গঠন দাবি


খবর   প্রকাশিত:  ২১ আগস্ট, ২০২৪, ০৮:৫১ এএম

পিলখানা হত্যাকাণ্ড তদন্তে স্বাধীন কমিশন গঠন দাবি

২০০৯ সালে তৎকালীন বিডিআর বিদ্রোহের নামে পিলখানায় ৫৭ সেনা কর্মকর্তাসহ ৭৪ জনকে হত্যার ঘটনা পুনঃতদন্তের দাবি জানিয়েছে খেলাফত মজলিস।

সোমবার (১৯ আগস্ট) এক বিবৃতিতে খেলাফত মজলিসের আমির মাওলানা আব্দুল বাছিত আজাদ ও মহাসচিব ড. আহমদ আবদুল কাদের এ দাবি করেন।

 

বিবৃতিতে দলের দুই শীর্ষনেতা বলেন, ১৫ বছর আগে ২০০৯ সালের ২৫ ফেব্রুয়ারি বিডিআর সদর দপ্তর পিলখানার বিয়োগান্তক ঘটনাটি যে দেশ ও দেশের সশস্ত্র বাহিনীর বিরুদ্ধে গভীর ষড়যন্ত্রের অংশ ছিল, তা ভিক্টিমদের কথায় আবারও উঠে এসেছে।’

তারা বলেন, ‘সেদিন ৫৭ জন দেশপ্রেমিক সাহসী সেনা কর্মকর্তাসহ ৭৪ জন সেনা পরিবারের সদস্য ও সাধারণ মানুষ প্রাণ হারান। বাংলাদেশের ইতিহাসে একদিনে এত বেশি সংখ্যক সেনা কর্মকর্তার নিহতের ঘটনা আর কখনও ঘটেনি।’

 

এর আগে, তৎকালীন বিডিআরের মহাপরিচালক মেজর জেনারেল শাকিল আহমেদের ছেলে রাকিন আহমেদ ভূঁইয়া শনিবার এক সংবাদ সম্মেলনে এ দাবি জানান। রাজধানীর মহাখালীতে রাওয়া ভবনে ওই সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়।

রাকিন আহমেদ ভূঁইয়া বলেন, অনেক দেশপ্রেমিক, সাহসী সেনা কর্মকর্তা বিচার চাইতে গিয়ে চাকরিচ্যুত হয়েছেন। অনেক কর্মকর্তার জেল হয়েছে, জীবন ধ্বংস হয়ে গেছে। এখন এই হত্যাকাণ্ডের তদন্তে একটি কমিশন করা হোক। যেসব নির্দোষ সৈনিক জেলে আছেন, সুষ্ঠু তদন্তের মাধ্যমে তাদের মুক্তি দেওয়া হোক। গত ১৫ বছরে যে তদন্ত হয়েছে, সেটি তিনি মানেন না। বলেন, স্বাধীন তদন্ত কমিটি করা হলে আরও অনেকের নাম আসবে।পিলখানায় নৃশংস হত্যাকাণ্ডের শিকার বেশ

কয়েকজন কর্মকর্তার স্ত্রী ও স্বজনরাও সংবাদ সম্মেলনে বক্তব্য রাখেন।

 

২০০৯ সালের ২৫ ফেব্রুয়ারি সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিডিআরের (বর্তমানে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ-বিজিবি) সদর দপ্তর ঢাকার পিলখানায় বিদ্রোহ হয়। সেদিন বিডিআরের কয়েকশ সদস্য পিলখানায় নৃশংস হত্যাকাণ্ড চালান। প্রায় দুই দিনব্যাপী চলা বিদ্রোহে বিডিআরের তৎকালীন মহাপরিচালক মেজর জেনারেল শাকিল আহমেদসহ ৫৭ জন সেনা কর্মকর্তা নিহত হন। সব মিলিয়ে ৭৪ জনের মরদেহ উদ্ধার করা হয়।