NYC Sightseeing Pass
ঢাকা, শনিবার, মে ১৭, ২০২৫ | ২ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২
ব্রেকিং নিউজ
মায়ানমারে নিযুক্ত প্রতিরক্ষা উপদেষ্টা আফতাব প্রত্যাহার ঈদে সব পশুর হাটে মোবাইল ভেটেরিনারি ক্লিনিক বসবে : প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা মাউন্ট এভারেস্টে দুই পর্বতারোহীর মৃত্যু, একজন ভারতীয় এবার আমিরাতের সঙ্গে ২০ হাজার কোটি ডলারের চুক্তি করলেন ট্রাম্প ২২৫ রানের পুঁজি নিয়েও দক্ষিণ আফ্রিকাকে হারিয়ে সিরিজ জয় বাংলাদেশের শিগগির বিয়ের পিঁড়িতে বসছেন ঋতাভরী ৭০ বছর বয়সে কান চলচ্চিত্র উৎসবে অনুপম খের সাম্য হত্যার আসামি গ্রেফতার করা পুলিশ টিম পেলো লাখ টাকা পুরস্কার ভাড়া কমানোর আহ্বান বেবিচকের, সায় দিলো এয়ারলাইনগুলো কাতারের বিমান উপহার: ট্রাম্পের সমালোচনা করছেন তার সমর্থকরাও
Logo
logo

চীন-ফরাসি সম্পর্কের অনন্য ইতিহাস একটি অনন্য "চীন-ফরাসি চেতনা" তৈরি করেছে


জিনিয়া: প্রকাশিত:  ২৯ জানুয়ারী, ২০২৪, ১০:৩৩ পিএম

চীন-ফরাসি সম্পর্কের অনন্য ইতিহাস একটি অনন্য "চীন-ফরাসি চেতনা" তৈরি করেছে

 


২৭ জানুয়ারি বৃহস্পতিবার চীন ও ফ্রান্সের কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপনের ৬০তম বার্ষিকী উদযাপনের অনুষ্ঠানে প্রেসিডেন্ট সি চিন পিং এক ভিডিও ভাষণ দিয়েছেন।

ভাষণে প্রেসিডেন্ট সি বলেন, আজ চীন ও ফ্রান্সের মধ্যে কূটনৈতিক সম্পর্ক প্রতিষ্ঠার ৬০তম বার্ষিকী। চীন সরকার এবং জনগণের পক্ষ থেকে আমি মহান ফরাসি জনগণকে আন্তরিক শুভেচ্ছা জানাই এবং বন্ধুত্বের প্রতি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ চীন-ফ্রান্সের সবাইকে আন্তরিক ধন্যবাদ জানাই!

৬০ বছর আগে চীন ও ফ্রান্সের মধ্যে কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপন ছিল, আন্তর্জাতিক সম্পর্কের ইতিহাসে একটি বড় ঘটনা। তাঁদের অসাধারণ প্রজ্ঞা এবং সাহসের সাথে চেয়ারম্যান মাও সেতুং এবং জেনারেল চার্লস দ্য গল চীন ও ফ্রান্সের মধ্যে বন্ধুত্বের সেতু তৈরি করেছিলেন, চীন ও পশ্চিমের মধ্যে বিনিময় ও সহযোগিতার দ্বার উন্মোচন করেছিলেন এবং শীতল যুদ্ধের মধ্যে বিশ্বকে আশার আলো দেখিয়েছিলেন।

বিগত ৬০ বছরে, চীন-ফ্রান্স সম্পর্ক সর্বদা পশ্চিমা দেশগুলির মধ্যে অগ্রভাগে রয়েছে। যা উভয় দেশের জনগণের জন্য সুবিধাজনক এবং বিশ্বশান্তি, স্থিতিশীলতা ও উন্নয়নে অবদান রেখেছে।

চীন-ফরাসি সম্পর্কের অনন্য ইতিহাস একটি অনন্য "চীন-ফরাসি চেতনা" তৈরি করেছে। আমি যখন ১০ বছর আগে ফ্রান্সে গিয়েছিলাম, তখন একে "স্বাধীনতা, পারস্পরিক বোঝাপড়া, দূরদর্শিতা এবং পারস্পরিক সুবিধা" হিসাবে মন্তব্য করেছিলাম। আজ জগতে এই চেতনা আরও বেশি মূল্যবান। নতুন যুগের উত্থান-পতনের সামনে চীন ও ফ্রান্সের উচিত কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপনের মূল লক্ষ্য বজায় রাখা এবং সক্রিয়ভাবে ভবিষ্যতের দিকে যাওয়া।

আমাদের উচিত দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ককে দৃঢ় করা এবং চীন-ফ্রান্স সম্পর্কের স্থিতিশীলতার মাধ্যমে বিশ্বের অনিশ্চয়তার জবাব দেওয়া।
তিনি বলেন, আমাদের অবশ্যই পারস্পরিক বোঝাপড়া মেনে চলতে হবে, ২০২৪ সালের চীন-ফ্রান্স সংস্কৃতি ও পর্যটনবর্ষ এবং প্যারিস অলিম্পিককে ও মানবিক সাংস্কৃতিক বিনিময় প্রসারিত করতে হবে। পাশাপাশি মানুষের মধ্যে বন্ধনকে উন্নীত করাকে সুযোগ হিসেবে নিতে হবে। 

একটি সমান ও সুশৃঙ্খল বহুমুখী বিশ্ব এবং অন্তর্ভুক্তিমূলক অর্থনৈতিক বিশ্বায়নের জন্য যৌথ সমর্থন করতে হবে এবং বিশ্বশান্তি ও স্থিতিশীলতা বজায় রাখতে হবে। এভাবে বৈশ্বিক চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় চীন-ফ্রান্সের অবদান অব্যাহত রাখতে হবে। চীন উন্মুক্তকরণের মাধ্যমে সহযোগিতার শক্তি এবং উন্মুক্তকরণের মাধ্যমে উন্নয়নের সুযোগ ভাগ করে নিতে ফ্রান্সের সাথে কাজ করতে ইচ্ছুক।
সূত্র: চায়না মিডিয়া গ্রুপ।