NYC Sightseeing Pass
ঢাকা, বুধবার, এপ্রিল ৩০, ২০২৫ | ১৬ বৈশাখ ১৪৩২
ব্রেকিং নিউজ
মানুষ ভালো সমাধান মনে করছে অন্তর্বর্তী সরকারকেই-ড. মুহাম্মদ ইউনূস আমরা জটিল সময়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছি : শিক্ষা উপদেষ্টা পাকিস্তানের ১৬ ইউটিউব চ্যানেল ভারতে নিষিদ্ধ, বিবিসিকেও সতর্কতা কানাডার নির্বাচনে ফের জয় পেয়েছে লিবারেল পার্টি ইরেশের বিরুদ্ধে মামলা হওয়ায় বাঁধনসহ তারকাদের প্রতিবাদ ১৪ বছরের সূর্যবংশীর দানবীয় সেঞ্চুরিতে দুর্দান্ত জয় রাজস্থানের নির্বিঘ্নে ধর্ম পালনে ‘লাব্বাইক’ অ্যাপ বড় ভূমিকা রাখবে - প্রধান উপদেষ্টা ইউক্রেনে সাময়িক যুদ্ধবিরতি ঘোষণা পুতিনের হাসিনাকে ‌‘চুপ’ রাখতে বলেন ড. ইউনূস, মোদী জানান পারবেন না নারী বিবেচনায় জামিন পেলেন মডেল মেঘনা আলম
Logo
logo

যুক্তরাষ্ট্রে বিশ্ববিদ্যালয়ে কোটা বাতিলের রায় আদালতের


খবর   প্রকাশিত:  ১৪ মার্চ, ২০২৫, ০৮:৩১ পিএম

যুক্তরাষ্ট্রে বিশ্ববিদ্যালয়ে কোটা বাতিলের রায় আদালতের

যুক্তরাষ্ট্রের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে ‘বর্ণ’ কোটা বাতিলের নির্দেশ দিয়েছেন সুপ্রিম কোর্ট। বৃহস্পতিবার (২৯ জুন) আদালত এমন ঐতিহাসিক রায় দেন। এতে বলা হয়েছে, চামড়ার রঙের উপর ভিত্তি করে— কোনো বিশ্ববিদ্যালয় আর তাদের ভর্তি কার্যক্রম চালাতে পারবে না।

পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠী আফ্রিকান-আমেরিকান ও লাতিন-আমেরিকানদের জন্য এ কোটা রাখা ছিল। এটি মার্কিন বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে ‘অ্যাফায়ারমেটিভ অ্যাকশন’ নামে পরিচিত ছিল। কৃষ্ণাঙ্গ এবং লাতিনোরা যেন ভালো বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার সুযোগ পান— সেটি নিশ্চিতে গত কয়েক দশক ধরে বিদ্যমান ছিল এই কোটা।

হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয় এবং নর্থ ক্যারোলিনা বিশ্ববিদ্যালয়ে এই কোটা ব্যবহারের বিরুদ্ধে আদালতে মামলা করে স্টুডেন্টস ফর ফেয়ার এডমিশন নামের একটি শিক্ষার্থী অধিকার সংস্থা। ওই মামলায় দাবি করা হয় কৃষ্ণাঙ্গ ও লাতিনোদোর বিশেষ সুবিধা দেওয়ায়—  শেতাঙ্গ এবং এশিয়ান-আমেরিকানরা ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন। তাদের এই মামলার ওপর ভিত্তি করেই এমন নির্দেশ দিয়েছেন আদালত।

তবে আদালতের রায়ের তীব্র বিরোধীতা করেছেন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। তিনি বলেছেন, ‘আমি সবসময় বিশ্বাস করেছি, আমেরিকার প্রতিশ্রুতিই সবার সফলতার জন্য অনেক বড়, এবং আমেরিকানদের প্রত্যেক প্রজন্ম— পিছিয়ে পড়াদের জন্য সুযোগের দরজা খুলে দিয়ে লাভবান হয়েছে।’

তিনি আরও বলেছেন, ‘এ রায়কে শেষ রায় হতে দিতে পারি না। যুক্তরাষ্ট্রে এখনো বৈষম্য বিদ্যমান।’

এদিকে ঐতিহাসিক এ রায় দেন সুপ্রিম কোর্টের ৯ সদস্যের বেঞ্চ। তবে তাদের রায়টি দ্বিধাবিভক্ত ছিল।

আদালতের এ রায়কে স্বাগত জানিয়েছে এশিয়ান-আমেরিকান শিক্ষার্থী অধিকার সংস্থাগুলো।