স্ট্রিমিং প্ল্যাটফর্মটির ডেপুটি মার্কেটিং ডিরেক্টর আবুল খায়ের চৌধুরী তাঁর বক্তব্যে বেশি জোর দিচ্ছিলেন এই জায়গাতে, ‘বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় এই ওটিটি প্ল্যাটফর্মটির জন্ম থেকে শুরু করে এর উন্নয়ন ও সমৃদ্ধি, সব কিছুই বাংলাদেশীদের হাতে। কাজেই এটি একটি স্থানীয় প্রডাক্ট।’
তাঁর বক্তব্যের সূত্র ধরে একটু পরেই মঞ্চে ওঠা বাংলালিংকের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা এরিক অস-কেও বলতে শোনা গেল, ‘টফি কিন্তু শতভাগ মেড ইন বাংলাদেশ।’ যেটি বাংলালিংকের অঙ্গ প্রতিষ্ঠানও।
শুধু তা-ই নয়, ২০২৫ সাল পর্যন্ত আইসিসির মোট ছয়টি আসরের ১৬২টি ম্যাচ টফির মাধ্যমেই দর্শকরা দেখতে পারবেন বলে জানিয়েছেন বাংলালিংকের চিফ কমার্শিয়াল অফিসার উপাঙ্গ দত্ত। দীর্ঘকালীন সম্প্রচারের শুরুটা হবে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ দিয়েই। যা তাঁদের ৫০ মিলিয়ন সাবস্ক্রাইবারের পরিবারটিকে আরো বড় করে তুলবে বলে আশাবাদী বাংলালিংকের চিফ করপোরেট অ্যান্ড রেগুলেটরি অ্যাফেয়ার্স অফিসার তাইমুর রহমান।