NYC Sightseeing Pass
ঢাকা, সোমবার, মে ১২, ২০২৫ | ২৯ বৈশাখ ১৪৩২
ব্রেকিং নিউজ
প্রথম সিভিল সার্জন সম্মেলন আজ, উদ্বোধন করবেন প্রধান উপদেষ্টা তুরস্ক যে কারণে প্রকাশ্যেই ভারতের বিরুদ্ধে পাকিস্তানকে সমর্থন করছে জেলেনস্কিকে অবিলম্বে পুতিনের সঙ্গে বৈঠকে বসতে বললেন ট্রাম্প কাশ্মীর হামলা ও ‘অপারেশন সিঁদুর’ নিয়ে নীরাবতা ভাঙলেন অমিতাভ ৭ গোলের থ্রিলার, এমবাপের হ্যাটট্রিকেও বার্সার কাছে হার রিয়ালের দীপ্ত পেলো কিশোরগঞ্জের মিষ্টি, বরিশালের সাকিবকে থানায় ভুক্তভোগীদের সঙ্গে ভিডিওকলে কথা বলবেন ঢাকা রেঞ্জ ডিআইজি সন্ত্রাসবিরোধী অধ্যাদেশে যুক্ত হলো নতুন বিধান ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধবিরতি: যুক্তরাষ্ট্রের ভূমিকায় ‘গর্বিত’ ট্রাম্প জামিনে মুক্তি পেলেন টাফটস বিশ্ববিদ্যালয়ের সেই শিক্ষার্থী
Logo
logo

পদত্যাগ করলেন আলোচিত সেই শিক্ষিকা


খবর   প্রকাশিত:  ০৫ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫, ০৩:১৫ পিএম

পদত্যাগ করলেন আলোচিত সেই শিক্ষিকা

ক্লাসরুমে কনের সাজে দাঁড়িয়ে থাকা বিভাগীয় প্রধানের সিঁথিতে সিঁদুর পরিয়ে দিয়েছিলেন পশ্চিমবঙ্গের মাওলানা আবুল কালাম আজাদ প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম বর্ষের এক ছাত্র। আর তার সাক্ষী ছিলেন ক্লাসের অন্য শিক্ষার্থীরা। পরে ওই ঘটনার ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হলে শোরগোল পড়ে যায় সবখানে।

এরপরেই অ্যাপ্লায়েড সাইকোলজি বিভাগের প্রধান পায়েল বন্দ্যোপাধ্যায়কে ছুটিতে পাঠিয়েছিল বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। এবার সেই সেই পদ থেকে সরে যাওয়ার কথা জানালেন আলোচিত এই অধ্যাপিকা। ই-মেইলের সাহায্যে কর্তৃপক্ষের কাছে পদত্যাগপত্র পাঠিয়েছেন তিনি।

যদিও পায়েল বন্দ্যোপাধ্যায় জানিয়েছিলেন, ভিডিওতে যা দেখা গেছে, তা শিক্ষার্থীদের একটি নাটকের অংশ ছিল মাত্র।

 

তবে তার এই ব্যাখ্যা মানতে নারাজ বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। পরেই বিষয়টি নিয়ে একটি তদন্ত কমিটিও গঠন করা হয়। সেই কমিটি তদন্ত শেষে প্রাথমিক রিপোর্ট জমা দিয়েছে কর্তৃপক্ষের কাছে।

বিশ্ববিদ্যালয় সূত্রে জানা গেছে, পায়েল বন্দ্যোপাধ্যায়ের দাবি সঠিক নয়। এই ঘটনার সঙ্গে ছাত্র-ছাত্রীদের নাটকের কোনো সম্পর্ক নেই।

মঙ্গলবার (৪ ফেব্রুয়ারি) মাওলানা আবুল কালাম আজাদ প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্টার ড. পার্থপ্রতিম লাহিড়ী জানিয়েছেন, তদন্তের রিপোর্ট আমি দেখিনি। তদন্ত কমিটি সেই রিপোর্টটি ভাইস চ্যান্সেলরকে দিয়েছে। অধ্যাপিকা গত ১ ফেব্রুয়ারি ই-মেইল করে পদত্যাগের কথা বলেছেন। তবে তিনি আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ে স্থায়ীভাবে ছিলেন না। আর যে ছাত্রের সঙ্গে এই ঘটনাটি ঘটেছে, তার সঙ্গে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ কথা বলেছে। তার অভিভাবকরাও বিশ্ববিদ্যালয়ে এসে কথা বলেছেন। আমরা তার টেককেয়ার করেছি। সে বর্তমানে পরীক্ষা দিচ্ছে।

 

তিনি আরও জানান, প্রাথমিকভাবে আমরা যা জানতে পেরেছি, ঘটনাটি অবশ্যই ঘটেছে এবং শিক্ষিকা বলেছেন ‘সাইকো ড্রামা’। কিন্তু তদন্ত কমিটি যা দেখেছে তাতে ওনার এই যুক্তি ঠিক নয় বলে মনে করছে।