NYC Sightseeing Pass
ঢাকা, সোমবার, মে ১২, ২০২৫ | ২৯ বৈশাখ ১৪৩২
ব্রেকিং নিউজ
প্রথম সিভিল সার্জন সম্মেলন আজ, উদ্বোধন করবেন প্রধান উপদেষ্টা তুরস্ক যে কারণে প্রকাশ্যেই ভারতের বিরুদ্ধে পাকিস্তানকে সমর্থন করছে জেলেনস্কিকে অবিলম্বে পুতিনের সঙ্গে বৈঠকে বসতে বললেন ট্রাম্প কাশ্মীর হামলা ও ‘অপারেশন সিঁদুর’ নিয়ে নীরাবতা ভাঙলেন অমিতাভ ৭ গোলের থ্রিলার, এমবাপের হ্যাটট্রিকেও বার্সার কাছে হার রিয়ালের দীপ্ত পেলো কিশোরগঞ্জের মিষ্টি, বরিশালের সাকিবকে থানায় ভুক্তভোগীদের সঙ্গে ভিডিওকলে কথা বলবেন ঢাকা রেঞ্জ ডিআইজি সন্ত্রাসবিরোধী অধ্যাদেশে যুক্ত হলো নতুন বিধান ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধবিরতি: যুক্তরাষ্ট্রের ভূমিকায় ‘গর্বিত’ ট্রাম্প জামিনে মুক্তি পেলেন টাফটস বিশ্ববিদ্যালয়ের সেই শিক্ষার্থী
Logo
logo

মার্চ ফর ফেলানী, নেতৃত্ব দেবেন সারজিস আলম


খবর   প্রকাশিত:  ২০ এপ্রিল, ২০২৫, ০৮:২৯ পিএম

মার্চ ফর ফেলানী, নেতৃত্ব দেবেন সারজিস আলম

কুড়িগ্রামে মার্চ ফর ফেলানী নিয়ে প্রেস ব্রিফিং করেছে জাতীয় নাগরিক কমিটি ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন কুড়িগ্রাম শাখা। বুধবার (১৫ জানুয়ারি) রাতে কুড়িগ্রাম কলেজ মোড়স্থ অফিসার্স ক্লাবে এই সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। এতে কুড়িগ্রামে কর্মরত বিভিন্ন প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ার সাংবাদিকরা উপস্থিত ছিলেন।

এ সময় জাতীয় নাগরিক কমিটির কেন্দ্রীয় যুগ্ম আহ্বায়ক ড. আতিক মুজাহিদসহ এতে উপস্থিত ছিলেন জাতীয় নাগরিক কমিটির কুড়িগ্রাম জেলা সংগঠক মুকুল মিয়া, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন কুড়িগ্রাম জেলা শাখার আহ্বায়ক আব্দুল আজিজ নাহিদ, সদস্য সচিব ফয়সাল আহমেদ সাগর ও মুখ্য সংগঠক সাদিকুর রহমান।

 

প্রেস ব্রিফিংয়ে মূল বক্তব্য তুলে ধরে ড. আতিক মুজাহিদ বলেন, কুড়িগ্রাম সীমান্তে ফেলানীকে নির্মমভাবে গুলি করে হত্যার পর অমানবিকভাবে কাঁটাতারে ঝুলিয়ে রেখেছিল। এ ছাড়াও সীমান্তে নানাভাবে বিএসএফ মানুষ হত্যা করে চলেছে। বিগত নতজানু আওয়ামী সরকারের ১৬ বছরের শাসনে ভারতের এমন হত্যাকাণ্ড বন্ধ করা সম্ভব হয়নি। তাই বর্তমান ছাত্র-জনতার সরকার আমলে ফেলানী হত্যার বিচার করাসহ সীমান্ত হত্যা বন্ধের দাবিতে জাতীয়ভাবে আন্দোলন শুরু করা হবে কুড়িগ্রাম থেকে।

 

 

বৃহস্পতিবার (১৬ জানুয়ারি) কুড়িগ্রামে সারজিস আলমসহ জাতীয় নাগরিক কমিটি ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দ কুড়িগ্রামে এসে পথসভাসহ আন্দোলন শুরু করবেন। এটি কুড়িগ্রাম থেকে শুরু হলেও তা জাতীয় কর্মসূচি হিসেবে পালন করা হচ্ছে। এই কর্মসূচির মাধ্যমে ভারতের এমন সীমান্ত হত্যা বন্ধ করার প্রচেষ্টা অব্যাহত রাখার জন্য সরকারের কাছে দাবি করা হবে। এটি আন্তর্জাতিক ইস্যু হিসেবে আমরা সরকারের সহায়তায় ভারতকে দাবি জানাব।

আর দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত আমাদের আন্দোলন চলমান থাকবে।

 

শেষে আজ বৃহস্পতিবারের মার্চ ফর ফেলানী কর্মসূচি সফল করতে স্থানীয় ছাত্র-জনতা সাংবাদিকসহ সকল পেশাজীবীদের সহায়তা কামনা করেন নেতৃবৃন্দ।