NYC Sightseeing Pass
ঢাকা, সোমবার, মে ১২, ২০২৫ | ২৯ বৈশাখ ১৪৩২
ব্রেকিং নিউজ
প্রথম সিভিল সার্জন সম্মেলন আজ, উদ্বোধন করবেন প্রধান উপদেষ্টা তুরস্ক যে কারণে প্রকাশ্যেই ভারতের বিরুদ্ধে পাকিস্তানকে সমর্থন করছে জেলেনস্কিকে অবিলম্বে পুতিনের সঙ্গে বৈঠকে বসতে বললেন ট্রাম্প কাশ্মীর হামলা ও ‘অপারেশন সিঁদুর’ নিয়ে নীরাবতা ভাঙলেন অমিতাভ ৭ গোলের থ্রিলার, এমবাপের হ্যাটট্রিকেও বার্সার কাছে হার রিয়ালের দীপ্ত পেলো কিশোরগঞ্জের মিষ্টি, বরিশালের সাকিবকে থানায় ভুক্তভোগীদের সঙ্গে ভিডিওকলে কথা বলবেন ঢাকা রেঞ্জ ডিআইজি সন্ত্রাসবিরোধী অধ্যাদেশে যুক্ত হলো নতুন বিধান ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধবিরতি: যুক্তরাষ্ট্রের ভূমিকায় ‘গর্বিত’ ট্রাম্প জামিনে মুক্তি পেলেন টাফটস বিশ্ববিদ্যালয়ের সেই শিক্ষার্থী
Logo
logo

হামাসের জ্যেষ্ঠ সামরিক নেতার মৃত্যুর খবর জানাল যুক্তরাষ্ট্র


খবর   প্রকাশিত:  ১৯ মার্চ, ২০২৪, ১১:৪৬ পিএম

হামাসের জ্যেষ্ঠ সামরিক নেতার মৃত্যুর খবর জানাল যুক্তরাষ্ট্র

ইসরায়েলি বিমান হামলায় হামাস নেতা মারওয়ান ইসা নিহত হয়েছেন বলে হোয়াইট হাউসের কর্মকর্তা জেক সুলিভান জানিয়েছেন। ডেপুটি মিলিটারি কমান্ডার হিসেবে ইসা হামাসের সবচেয়ে জ্যেষ্ঠ নেতা, যিনি ৭ অক্টোবর যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর ইসরায়েলি হামলায় নিহত হলেন। তবে ফিলিস্তিনি সশস্ত্র গোষ্ঠীটি তার মৃত্যুর খবরে আনুষ্ঠানিকভাবে কোনো মন্তব্য করেনি।

ইসরায়েলি সংবাদমাধ্যম সূত্র জানিয়েছে, ইসা এক সপ্তাহ আগে মধ্যগাজার নুসিরাত শরণার্থী শিবিরের নিচে একটি টানেল কমপ্লেক্সে ইসরায়েলি বিমান হামলায় নিহত হন।

হামাসের সামরিক শাখা ‘ইজেদিন আল-কাসাম’ ব্রিগেডের এই ডেপুটি কমান্ডারকে ইসরায়েল মোস্ট ওয়ান্টেডের তালিকায় রেখেছিল। ইউরোপীয় ইউনিয়নও এই হামাস নেতাকে সন্ত্রাসী তালিকায় রেখেছিল। ৭ অক্টোবর ইসরায়েলে হামাসের হামলার সঙ্গে ইসা জড়িত বলে তাকে মোস্ট ওয়ান্টেডের তালিকায় রাখা হয়েছিল। হামাসের ওই হামলায় প্রায় এক হাজার ২০০ ইসরায়েলি নিহত হয় এবং এই গাজা যুদ্ধের সূত্রপাত হয়।

 

ইসা প্রথম ফিলিস্তিনি ইন্তিফাদার (ইসরায়েলে ফিলিস্তিনিদের প্রতিবাদ, আইন অমান্য এবং দাঙ্গা শুরুর ঘটনা) সময় পাঁচ বছরের জন্য ইসরায়েলের কারাগারে ছিলেন। ২০০০ সালে দ্বিতীয় ইন্তিফাদা শুরু হওয়া পর্যন্ত ১৯৯৭ সালে ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষ তাকে আটক করেছিলেন।৭ অক্টোবর থেকে হামাসের অনেক জ্যেষ্ঠ নেতাকে হত্যা করেছে ইসরায়েলি সেনাবাহিনী। এর আগে হামাসের রাজনৈতিক নেতা সালেহ আল-আরৌরি বৈরুতের দক্ষিণ উপকণ্ঠ দাহিয়েহতে বিস্ফোরণে নিহত হন।

ওই হামলার জন্য ইসরায়েলকে ব্যাপকভাবে দায়ী করা হয়।