NYC Sightseeing Pass
ঢাকা, বৃহস্পতিবার, মে ১৫, ২০২৫ | ১ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২
ব্রেকিং নিউজ
পৃথিবীর ভবিষ্যৎ আমাদের প্রত্যেকের হাতে: প্রধান উপদেষ্টা সিরিয়ার ওপর থেকে সব নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়ার ঘোষণা ট্রাম্পের দিল্লি ক্যাপিটালসে ডাক পেলেন মোস্তাফিজ লন্ডনের মঞ্চে ‘ডিডিএলজে’, চমকে দিলেন শাহরুখ খান জাতীয় নির্বাচন আয়োজনের বিষয়টি পুরোপুরি বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ ব্যাপার -প্রেস সচিব শিগগিরই মিসরের সঙ্গে ভিসা অব্যাহতি চুক্তি : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা সৌদি আরবের সঙ্গে ১০০ বিলিয়ন ডলারের অস্ত্র চুক্তি হচ্ছে যুক্তরাষ্ট্রের ভারতের হামলায় ১১ সেনা নিহত, আহত ৭৮: পাকিস্তান আইএসপিআর কেন দাম কমে গেছে সুপারস্টার নয়নতারার পর্দা নামলো সেলিব্রিটি ক্রিকেট লিগের, বিজয়ী গিগাবাইট টাইটানস
Logo
logo

‘বিদ্যুৎ-জ্বালানি খাতে ২০৪১ সালের মধ্যে ১৭০ বিলিয়ন ডলার প্রয়োজন’


খবর   প্রকাশিত:  ০২ জানুয়ারী, ২০২৪, ০৩:৩৯ পিএম

‘বিদ্যুৎ-জ্বালানি খাতে ২০৪১ সালের মধ্যে ১৭০ বিলিয়ন ডলার প্রয়োজন’

ঢাকা: বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বলেছেন, বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতে ২০৪১ সালের মধ্যে ১৭০ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ প্রয়োজন। তরলীকৃত প্রাকৃতিক গ্যাস (এলএনজি), নবায়নযোগ্য জ্বালানি, স্মার্ট গ্রিড, স্মার্ট ডিস্ট্রিবিউশন, ইলেকট্রিক ভেহিকেল ইনফ্রাস্ট্রাকচার, উপকূল ও উপকূলীয় অনুসন্ধান, গ্যাস পরিকাঠামো উন্নত করা, পেট্রোকেমিক্যাল শিল্প স্থাপন, জিএইচজি নির্গমন হ্রাস, স্মার্ট গ্যাস বিতরণ ইত্যাদি ক্ষেত্র এবং এর উপক্ষেত্রসমূহে লাভজনক বিনিয়োগের সুযোগ রয়েছে। বৈদেশিক বিনিয়োগে সরকার বিশেষ প্রণোদনা প্রদান করে। 

গতকাল মঙ্গলবার ইউএস চেম্বার অফ কমার্স আয়োজিত 'ইউএস-বাংলাদেশ ইকোনমিক পার্টনারশিপ: শেয়ার্ড ভিশন ফর স্মার্ট গ্রোথ' শীর্ষক উচ্চ পর্যায় আলোচনা সভায় বক্তব্যকালে এসব কথা বলেন প্রতিমন্ত্রী।

নসরুল হামিদ বলেন, জাতির পিতার স্বপ্নের সোনার বাংলাদেশ গড়তে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার ভিশন দিয়েছেন। এ ভিশন বাস্তবায়নে অর্থনৈতিক বিনিয়োগের সাথে সাথে প্রযুক্তিগত এবং জ্ঞানভিত্তিক সহযোগিতা প্রয়োজন। বিনিয়োগ শুধুমাত্র বহুপাক্ষিক উন্নয়ন সংস্থা থেকে নয়, সরকারি এবং বেসরকারি খাত থেকেও আসবে। একইসাথে উন্নত দেশের সহযোগিতায় গড়ে উঠবে দক্ষ জনশক্তি।

উক্ত সেশনে অন্যান্যের মধ্যে সেভরনের বাংলাদেশ অফিসের প্রসিডেন্ট এরিক ওয়াকার, এক্সন মবিলের ভাইস প্রেসিডেন্ট ড. জন আরড্রিল বক্তব্য রাখেন।