NYC Sightseeing Pass
ঢাকা, বুধবার, এপ্রিল ৩০, ২০২৫ | ১৭ বৈশাখ ১৪৩২
ব্রেকিং নিউজ
সেই কনস্টেবল পেলেন পিপিএম পদক, দেখা করলেন প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে আজারবাইজানকে বিনিয়োগের পাশাপাশি মানবসম্পদ কাজে লাগানোর আহ্বান ‘তারা এখন আমাকে সম্মান করেন’—বেজোস ও জাকারবার্গ সম্পর্কে ট্রাম্প বাংলাদেশে ১০ বছরের লাইসেন্স পেল স্টারলিংক ‘কিং’ শাহরুখের রানি দীপিকা, জমবে কি পুরনো ম্যাজিক মানুষ ভালো সমাধান মনে করছে অন্তর্বর্তী সরকারকেই-ড. মুহাম্মদ ইউনূস আমরা জটিল সময়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছি : শিক্ষা উপদেষ্টা পাকিস্তানের ১৬ ইউটিউব চ্যানেল ভারতে নিষিদ্ধ, বিবিসিকেও সতর্কতা কানাডার নির্বাচনে ফের জয় পেয়েছে লিবারেল পার্টি ইরেশের বিরুদ্ধে মামলা হওয়ায় বাঁধনসহ তারকাদের প্রতিবাদ
Logo
logo

৪র্থ শিল্প বিপ্লবকে মাথায় রেখে প্রশিক্ষিত শ্রমিক তৈরি করতে হবে : রওশন এরশাদ


খবর   প্রকাশিত:  ০৫ ডিসেম্বর, ২০২৩, ০৫:৪০ পিএম

৪র্থ শিল্প বিপ্লবকে মাথায় রেখে প্রশিক্ষিত শ্রমিক তৈরি করতে হবে : রওশন এরশাদ

ঢাকা: জাতীয় পার্টির প্রধান পৃষ্ঠপোষক ও জাতীয় সংসদের বিরোধী দলীয় নেতা বেগম রওশন এরশাদ বলেছেন, আসন্ন ৪র্থ শিল্প বিপ্লবকে মাথায় রেখে তাদের যোগ্য প্রশিক্ষিত শ্রমিক হিসেবে তৈরি করতে হবে। নইলে বেকারত্ব এক ভয়াবহ আকার ধারণ করবে। 

মে দিবস উপলক্ষে এক বিবৃতিতে তিনি আরও বলেন, স্বাধীনতার সুফল ঘরে ঘরে পৌঁছে দিতে প্রতিবছর শুধুমাত্র পহেলা মে দিবস শ্রমিক দিবস উপলক্ষে দলীয়ভাবে আলোচনা সভা অথবা সভা সেমিনারের মধ্যে সীমাবদ্ধ রাখলেই চলবে না। শ্রমিকদের অর্থনৈতিক ভাবে স্বয়ংসম্পূর্ণ করার জন্য সকলকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে আন্তরিকভাবে কাজ করতে হবে। এবারের পহেলা মে দিবস হোক শ্রমজীবী মানুষদের অর্থনৈতিক মুক্তির অঙ্গীকার। 

তিনি বলেন, পহেলা মে আন্তর্জাতিক শ্রমিক দিবস-এক রক্তাক্ত ইতিহাস। শ্রমিকদের অধিকার আদায়ের ইতিহাস। ১৮৮৬ সালে যুক্তরাষ্ট্রে শিকাগো শহরে সারাদিনে আট ঘণ্টার বেশি কাজ করবে না, এই দাবিতে আন্দোলন করে সেখানকার রাজপথ রক্তে রঞ্জিত করেছিল। রক্তের বিনিময়ে শ্রমিকদের দাবি মানতে বাধ্য হয়। 

 

বেগম রওশন এরশাদ বলেন, আমাদের স্বাধীনতার অর্ধশত বছর পেরিয়ে গেলেও, আমাদের দেশের বিভিন্ন ক্ষেত্রে উন্নতি হলেও মেহনতি শ্রমজীবী মানুষদের পরিপূর্ণ অর্থনৈতিক মুক্তি আসেনি। শ্রমজীবী মানুষদের অর্থনৈতিক মুক্তির লক্ষ্যে আমাদের আরো সক্রিয়ভাবে কাজ করতে হবে। যাদের শ্রমের বিনিময়ে দেশের উন্নতি হচ্ছে শুধুমাত্র সেইসব শ্রমিকদের জন্যই নয়, তাদের পরিবারের জন্যেও আমাদের কাজ করতে হবে। তাদের সন্তানাদি যেন মৌলিক চাহিদা থেকে বঞ্চিত না হয় সেদিকে নজর রাখতে হবে। গোটা দুনিয়া চলছে এবং ভবিষ্যতে চলবে অত্যাধুনিক প্রযুক্তির ব্যবহার। আধুনিক প্রযুক্তির সাথে সামঞ্জস্য রেখে তাদের প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করতে হবে।