NYC Sightseeing Pass
ঢাকা, শনিবার, মে ১৭, ২০২৫ | ৩ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২
ব্রেকিং নিউজ
অভ্যুত্থানের ৯ মাস পরও বড় পরিবর্তন সহজ হচ্ছে না এনসিপির যুব সংগঠন ‘জাতীয় যুবশক্তি’ স্বাগত জানাতে মেলোনিকে দেখে হাঁটু গেড়ে বসলেন আলবেনিয়ার প্রধানমন্ত্রী দুই ঘণ্টাতেই শেষ রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা, মেলেনি সমাধান নতুন অধিনায়ক নিয়ে অন্যরকম শুরুর অপেক্ষায় বাংলাদেশ ট্রাম্প আলফা মেল হলে মোদি ওর বাবা : কঙ্গনা মায়ানমারে নিযুক্ত প্রতিরক্ষা উপদেষ্টা আফতাব প্রত্যাহার ঈদে সব পশুর হাটে মোবাইল ভেটেরিনারি ক্লিনিক বসবে : প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা মাউন্ট এভারেস্টে দুই পর্বতারোহীর মৃত্যু, একজন ভারতীয় এবার আমিরাতের সঙ্গে ২০ হাজার কোটি ডলারের চুক্তি করলেন ট্রাম্প
Logo
logo

ছাড় পেলেন পরীমণি


খবর   প্রকাশিত:  ১৩ জানুয়ারী, ২০২৪, ০৪:১০ এএম

>
ছাড় পেলেন পরীমণি

আইনি ঝামেলায় কিছুটা স্বস্তি মিলল ঢাকাই সিনেমার আলোচিত নায়িকা পরীমণির। মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনের যে মামলায় তাকে নিয়মিত হাজিরা দিতে হতো, সেখানে ছাড় পেয়েছেন তিনি। এখন থেকে আর সশরীরে আদালতে উপস্থিত হয়ে তাকে হাজিরা দিতে হবে না।

বৃহস্পতিবার (২ জুন) ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-১০ এর বিচারক নজরুল ইসলামের আদলত পরীমণির শারীরিক অবস্থা বিবেচনা করে এ আদেশ দেন। এদিন সকালে অন্তঃসত্ত্বা অবস্থায় হাজিরা দেন নায়িকা।

বৃহস্পতিবার এ মামলার বাদী র‌্যাব-১ এর কর্মকর্তা মজিবর রহমানের সাক্ষ্যের জেরা করার জন্য দিন ধার্য ছিল। তাকে পরীমণির আইনজীবী জেরা করেছেন।

এর আগে গত ২৯ মার্চ শারীরিক অসুস্থতার কারণে আদালতে অনুপস্থিত ছিলেন পরীমণি। সেদিন বিশেষ জজ আদালত-১০ এর বিচারক নজরুল ইসলামের আদালত মামলার পরবর্তী তারিখ ১২ মে ধার্য করেন।

১২ মে আদালতে উপস্থিত হয়ে হাজিরা মওকুফের আবেদন করেন পরীমণি। তার ওই আবেদন গ্রহণ করেছেন আদালত। তাই এখন থেকে আর আদালতে গিয়ে হাজিরা দিতে হবে না তাকে।

উল্লেখ্য, গত বছরের ৪ আগস্ট রাজধানীর বনানীতে পরীমণির বাসায় অভিযান চালায় র‍্যাব। পরে রাজধানীর গুলশান থানায় করা মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনের মামলায় তাকে গ্রেফতার দেখানো হয়। মামলার দুই মাসের মাথায় গত বছরের ৪ অক্টোবর আদালতে পরীমণিসহ তিনজনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র জমা দেয় পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)। অভিযোগপত্রে ১৯ জনকে সাক্ষী করা হয়েছে।

পুলিশের দেওয়া অভিযোগপত্র গত বছরের ১৫ নভেম্বর আমলে নেন ঢাকার মহানগর দায়রা জজ আদালত। পরে মামলাটি বিচারের জন্য ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-১০-এ বদলি করা হয়।

অভিযোগপত্রে বলা হয়েছে, পরীমণির বাসা থেকে জব্দ মাদকদ্রব্যের বৈধ কোনো কাগজপত্র ছিল না। মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের পক্ষ থেকে লিখিতভাবে সিআইডিকে জানানো হয়, ২০১৯-২০ অর্থবছরে পরীমণির নামে মদজাতীয় পানীয় সেবনের লাইসেন্স দেওয়া হয়েছিল। গত বছরের ৩০ জুন ওই লাইসেন্সের মেয়াদ শেষ হয়। মামলার দুই আসামি আশরাফুল ও কবিরের মাধ্যমে পরীমণি বিভিন্ন স্থান থেকে অবৈধ মাদকদ্রব্য সংগ্রহ করে বাসায় রেখেছিলেন। মাদকদ্রব্য রাখার বিষয়ে তিনি কোনো সন্তোষজনক জবাব দিতে পারেননি।