NYC Sightseeing Pass
ঢাকা, শুক্রবার, এপ্রিল ২৫, ২০২৫ | ১২ বৈশাখ ১৪৩২
ব্রেকিং নিউজ
পুলিশের সামর্থ্য বৃদ্ধিতে সহযোগিতা করবে ইতালি : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা জনগণমুখী সংসদের জন্য ই-পার্লামেন্ট অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ : আইন উপদেষ্টা প্রবাসীদের সহযোগিতায় দেশের অর্থনীতি ঘুরে দাঁড়িয়েছে : ড. ইউনূস শান্তি আলোচনা বাধাগ্রস্ত, জেলেনস্কিকে দায়ী করছেন ট্রাম্প কাশ্মীরে হামলা মোদী সরকারের পাশে দাঁড়ালো বিরোধীদলগুলো বিদেশের ৪০ শহরে মুক্তি পাচ্ছে ‘জংলি’ কাতারের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক বাংলাদেশে অবাধ-সুষ্ঠু নির্বাচন চায় অস্ট্রেলিয়া: হাইকমিশনার একসঙ্গে ভয়াবহ দাবানলে পুড়ছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র ভারতের কূটনৈতিক পদক্ষেপের কঠোর জবাব দেবে পাকিস্তান
Logo
logo

চ্যালেঞ্জ বাড়িয়ে কমছে প্রবৃদ্ধি : বিশ্বব্যাংক


খবর   প্রকাশিত:  ২৩ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫, ০৮:২৬ এএম

>
চ্যালেঞ্জ বাড়িয়ে কমছে প্রবৃদ্ধি : বিশ্বব্যাংক

অর্থনৈতিক ও করোনা মহামারির নজিরবিহীন ধাক্কার কবলে পড়ছে দক্ষিণ এশিয়া। অর্থনৈতিক ও করোনার এই ধাক্কা দক্ষিণ এশিয়ার চ্যালেঞ্জ বাড়িয়ে জিডিপি প্রবৃদ্ধি কমিয়ে দিচ্ছে বলে জানিয়েছে বিশ্বব্যাংক।

বৃহস্পতিবার (অক্টোবর ৬) চলতি অর্থবছরের জিডিপি প্রবৃদ্ধির পূর্বাভাসে সংস্থা এ কথা জানায়।

বিশ্বব্যাংক জানায়, শ্রীলঙ্কার অর্থনৈতিক সংকট, পাকিস্তানে ভয়াবহ বন্যা ও রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের প্রভাবে দক্ষিণ এশিয়া দীর্ঘস্থায়ী ক্ষয়ক্ষতির সম্মুখীন হতে হচ্ছে। ফলে এ অঞ্চলে প্রবৃদ্ধি হ্রাস পাচ্ছে। এজন্য টেকসই উন্নয়নের ওপর জোর দিতে বলেছে আন্তর্জাতিক সংস্থাটি।

বিশ্বব্যাংকের প্রতিবেদনে জানানো হয়, বছর শেষে দক্ষিণ এশিয়ার গড় প্রবৃদ্ধি হবে ৫.৮ শতাংশ। গত জুনে করা প্রাক্কলন থেকে এক শতাংশ কম। অর্থনৈতিক মন্দা দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোকে ভারসাম্যহীন করছে। ভারতের রপ্তানি ও পরিষেবা খাত এ অঞ্চলের বৃহত্তম অর্থনৈতিক খাত। ভারতের অর্থনীতিই দক্ষিণ এশিয়ার অর্থনীতিকে শক্তিশালীভাবে পুনরুদ্ধার করছে। এছাড়া, পর্যটনে মালদ্বীপ ও নেপাল গতিশীল পরিষেবা খাত প্রবৃদ্ধিতে এই অঞ্চলে অবদান রাখছে।
 
বিশ্বব্যাংক জানায়, ইউক্রেনের যুদ্ধ ও করোনার সম্মিলিত প্রভাব শ্রীলঙ্কার অনেক ক্ষতি করেছে। ঋণ সমস্যাকে আরও বাড়িয়েছে। ফলে বৈদেশিক রিজার্ভ হ্রাস পেয়েছে। সর্বকালের সবচেয়ে খারাপ অর্থনৈতিক সংকটে নিমজ্জিত শ্রীলঙ্কার প্রকৃত জিডিপি এ বছর ৯.২ শতাংশ এবং ২০২৩ সালে আরও ৪.২ শতাংশ হ্রাস পাবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। ব্যাপক মূল্যবৃদ্ধি পাকিস্তানের বাহ্যিক ভারসাম্যহীনতাকে আরও খারাপ করেছে ও রিজার্ভ কমিয়ে এনেছে। জলবায়ু পরিবর্তন, জ্বালানি সংকট ও বন্যার ফলে এ বছর পাকিস্তানের অর্থনীতি অনিশ্চয়তায় পড়েছে।