NYC Sightseeing Pass
ঢাকা, শুক্রবার, মে ১৬, ২০২৫ | ১ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২
ব্রেকিং নিউজ
পৃথিবীর ভবিষ্যৎ আমাদের প্রত্যেকের হাতে: প্রধান উপদেষ্টা সিরিয়ার ওপর থেকে সব নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়ার ঘোষণা ট্রাম্পের দিল্লি ক্যাপিটালসে ডাক পেলেন মোস্তাফিজ লন্ডনের মঞ্চে ‘ডিডিএলজে’, চমকে দিলেন শাহরুখ খান জাতীয় নির্বাচন আয়োজনের বিষয়টি পুরোপুরি বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ ব্যাপার -প্রেস সচিব শিগগিরই মিসরের সঙ্গে ভিসা অব্যাহতি চুক্তি : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা সৌদি আরবের সঙ্গে ১০০ বিলিয়ন ডলারের অস্ত্র চুক্তি হচ্ছে যুক্তরাষ্ট্রের ভারতের হামলায় ১১ সেনা নিহত, আহত ৭৮: পাকিস্তান আইএসপিআর কেন দাম কমে গেছে সুপারস্টার নয়নতারার পর্দা নামলো সেলিব্রিটি ক্রিকেট লিগের, বিজয়ী গিগাবাইট টাইটানস
Logo
logo

যে কারণে তৃতীয় লিঙ্গের ব্যক্তিদের পুলিশে নিয়োগ দিচ্ছে ভারত


খবর   প্রকাশিত:  ০৪ জানুয়ারী, ২০২৪, ১১:২৯ এএম

>
যে কারণে তৃতীয় লিঙ্গের ব্যক্তিদের পুলিশে নিয়োগ দিচ্ছে ভারত

ভারতে এই প্রথম কোনো রাজ্য পুলিশ বাহিনীতে নিয়োগ পেয়েছেন তৃতীয় লিঙ্গ অর্থাৎ রূপান্তরকামী ব্যক্তিরা। বিশেষ একটি লক্ষ্য সামনে রেখে তাদেরকে পুলিশে নিয়োগ দিয়েছে দেশটির ছত্তীশগঢ় রাজ্য সরকার। আর তা হচ্ছে মাওবাদী যোদ্ধাদের মোকাবিলা করা।

চলতি মাসের মাঝামাঝিতে তৃতীয় লিঙ্গের ৯ ব্যক্তিকে পুলিশে নিয়োগ দেওয়া হয় বলে জানিয়েছে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম টাইমস অব ইন্ডিয়া। 

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সম্প্রতি ছত্তীশগঢ় রাজ্যের বস্তার বিভাগের সাতটি মাও অধ্যুষিত জেলায় মাওবাদীদের মোকাবিলা করার জন্য ‘বস্তার ফাইটার ফোর্স’ নামে একটি নতুন বাহিনী গঠন করা হয়েছে। এই বাহিনীতে স্থানীয় যুবদেরই অগ্রাধিকার দেওয়া হয়েছে।

বস্তার পুলিশ বিভাগের সাতটি জেলা থেকে মোট ২ হাজার ১০০ জনকে এই বাহিনীতে নিয়োগ করা হয়েছে। তাদের মধ্যেই আছেন তৃতীয় লিঙ্গের ৯ জনও। এবার, মাওবাদীদের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে নামবেন তারাও। পাহাড়, বন এবং নদী-নালায় ঘুরে ঘুরে সন্ধান করতে হবে মাও ঘাঁটির।

সংবাদমাধ্যম বলছে, ‘বস্তার ফাইটার ফোর্স’ নামে নতুন এই বাহিনীতে নিয়োগ পেতে নির্বাচিত প্রার্থীদের কঠিন পরীক্ষা-নিরীক্ষার মধ্য দিয়ে যেতে হয়েছে। মাওবাদীদের মোকাবিলা করার জন্য বিশেষ শারীরিক ও মানসিক দক্ষতা প্রয়োজন। আর সেটির ভিত্তিতেই এই বাহিনীর সদস্যদের বেছে নেওয়া হয়েছে।

জানা গেছে, এই বাহিনীতে জায়গা পেতে মোট ৫৩ হাজার ৩৩৬ আগ্রহী প্রার্থী ছিলেন। তাদের মধ্যে ১৬ জন তৃতীয় লিঙ্গের, ৩৭ হাজার ৪৯৮ জন পুরুষ এবং ১৫ হাজার ৮২২ জন নারী প্রার্থী। তবে চূড়ান্তভাবে নির্বাচিত হয়েছেন মাত্র ২ হাজার ১০০ জন।