NYC Sightseeing Pass
ঢাকা, শুক্রবার, মে ৯, ২০২৫ | ২৬ বৈশাখ ১৪৩২
ব্রেকিং নিউজ
নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ-স্বেচ্ছাসেবক লীগ: উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ ১০১ কোটি টাকা আর্থিক সহায়তা করেছে জুলাই ফাউন্ডেশন ভারত-পাকিস্তান ইস্যুতে হস্তক্ষেপ করবে না যুক্তরাষ্ট্র ভারতের গুরুত্বপূর্ণ সামরিক পোস্ট ধ্বংসের দাবি পাকিস্তানের প্রিমিয়ার লিগে ব্যর্থ ম্যানইউ-টটেনহ্যামই ইউরোপা লিগের ফাইনালে গডজিলার আদলে নাগজিলা, কে হবেন ভয়ঙ্কর ভিলেন জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠক করলেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস জুলাই ফাউন্ডেশন থেকে পদত্যাগ করলেন স্নিগ্ধ উত্তেজনার মধ্যে দিল্লি বিমানবন্দরে ৯০ ফ্লাইট বাতিল আত্মরক্ষায় পদক্ষেপ নেওয়ার অধিকার পাকিস্তানের আছে
Logo
logo

৩০ কোটি টাকার দুর্নীতি মামলার আসামি আপন জুয়েলার্সের মালিক


খবর   প্রকাশিত:  ১১ এপ্রিল, ২০২৫, ০৭:৪০ এএম

৩০ কোটি টাকার দুর্নীতি মামলার আসামি আপন জুয়েলার্সের মালিক

৩০ কোটি টাকার অবৈধ সম্পদের অভিযোগে আপন জুয়েলার্সের মালিক গুলজার আহমেদের বিরুদ্ধে মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।

বৃহস্পতিবার (৬ জুলাই) দুদকের ঢাকা সমন্বিত জেলা কার্যালয়ে সংস্থাটির সহকারী পরিচালক মোহাম্মদ নেয়ামুল আহসান গাজী বাদী হয়ে মামলাটি দায়ের করেন। দুদকের ঊর্ধ্বতন একটি সূত্র ঢাকা পোস্টকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

মামলার এজাহার সূত্রে জানা যায়, গুলজার আহমেদের কর্তৃক দুদকের দাখিল করা সম্পদ বিবরণীতে ১ কোটি ৬১ লাখ ৫০ হাজার ৪৮০ সম্পদের তথ্য প্রদর্শন না করে মিথ্যা ও ভিত্তিহীন তথ্য দেওয়াসহ মোটি ৩০ কোটি ৫৩ লাখ ৮৫ হাজার ৮৪৯ টাকার জ্ঞাত আয় বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগ আনা হয়েছে। দুদকের দায়ের করা মামলায় তার বিরুদ্ধে দুদক আইন ২০০৪ এর ২৬(২) এবং ২৭(১) ধারায় মামলাটি দায়ের করা হয়।

দুদক সূত্রে জানা যায়, সুনির্দিষ্ট অভিযোগ ও প্রাথমিক অনুসন্ধানের ভিত্তিতে অভিযান চালিয়ে ২০১৭ সালের মে ও জুন মাসের বিভিন্ন সময়ে আপন জুয়েলার্সের পাঁচটি শোরুম থেকে অবৈধ ১৫ মণ স্বর্ণ ও হীরার অলঙ্কার জব্দ করে শুল্ক গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদপ্তর। ওই স্বর্ণ কেলেঙ্কারির পর প্রতিষ্ঠানটির মালিকদের বিরুদ্ধে জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনজনিত দুর্নীতির বিষয়ে আইনি ব্যবস্থা নিতে শুল্ক গোয়েন্দা থেকে চিঠি পাঠানোর পর দুদকে কার্যক্রম শুরু হয়। দুদকের অনুসন্ধান শুরুর ৬ বছর ওই মামলা দায়ের করলো দুদক।

২০১৭ সালের ৮ জুন ও ১২ আগস্ট যথাক্রমে আপন জুয়েলার্সের বিরুদ্ধে দ্য কাস্টমস অ্যাক্ট, ১৯৬৯ ও মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ আইনে ১০ মামলা দায়ের করেছিল শুল্ক গোয়েন্দা।