বরগুনার তালতলীতে নিখোঁজের দুই দিন পরে সুখী আক্তার (২০) নামের এক নারীর অর্ধনগ্ন মরদেহ উদ্ধার করেছে তালতলী থানা পুলিশ।

শুক্রবার (২ ফেব্রুয়ারি) দুপুরের দিকে ছোটবগীর নকরি খেয়াঘাট এলাকার সড়কের পাশে ঝোপ থেকে তার মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে।

সুখী আক্তার ওই এলাকার হাসান সর্দারের স্ত্রী ও গেন্ডামারা এলাকার বাবুল ফকিরের মেয়ে।

পুলিশ ও স্বজন সূত্রে জানা যায়, বুধবার সন্ধ্যায় বাড়ি থেকে নিখোঁজ হন ওই গৃহবধূ।

পরে বিভিন্ন জায়গায় খোঁজাখুঁজি করে তার কোনো সন্ধান পাওয়া যায়নি।

 

শুক্রবার দুপুরের দিকে নকরি খেয়াঘাট এলাকায় সড়কের পাশের একটি ঝোপে রক্তাক্ত জখম ও অর্ধনগ্ন অবস্থায় তার মরদেহ দেখতে পেয়ে পুলিশকে খবর দেওয়া হয়। পুলিশ এসে মরদেহ উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য থানায় নিয়ে যায়।

স্থানীয়দের ধারণা ধর্ষণ করে তাকে হত্যা করা হয়েছে।

 

 

সুখী আক্তারের বাবা বাবুল ফকির জানান, আমার মেয়েটাকে মেরে ফেলেছে। আমি এর সঠিক বিচার চাই।

তালতলী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শহিদুল ইসলাম খান মুঠোফোনে বলেন, সুখী আক্তারের মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য বরগুনা জেনারেল হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। তদন্তের স্বার্থে এর বাইরে কিছু বলা যাবে না।