NYC Sightseeing Pass
ঢাকা, শুক্রবার, মে ৯, ২০২৫ | ২৫ বৈশাখ ১৪৩২
ব্রেকিং নিউজ
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠক করলেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস জুলাই ফাউন্ডেশন থেকে পদত্যাগ করলেন স্নিগ্ধ উত্তেজনার মধ্যে দিল্লি বিমানবন্দরে ৯০ ফ্লাইট বাতিল আত্মরক্ষায় পদক্ষেপ নেওয়ার অধিকার পাকিস্তানের আছে চট্টগ্রাম বন্দর পরিদর্শনে যাচ্ছেন আশিক চৌধুরী ও শফিকুল আলম ‘বন্ধুত্বের বার্তা’ নিয়ে ঢাকায় আমিরাতের প্রতিনিধিদল , ড. ইউনূসের সঙ্গে বৈঠক সিঙ্গাপুর থেকে আসবে ২ কার্গো এলএনজি, ব্যয় ১১০৪ কোটি ভারত-পাকিস্তানকে দ্রুত যুদ্ধ বন্ধ করতে বললেন ট্রাম্প ভারতের হামলায় নিহতদের প্রতিটি রক্তবিন্দুর প্রতিশোধ নেওয়া হবে-পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ আপনারা লিখতে থাকেন, আমাদের কিছু যায় আসে না : নাদিয়া
Logo
logo

যুক্তরাজ্যে ১ লাখ রোহিঙ্গাকে আশ্রয়ের প্রস্তাব পররাষ্ট্রমন্ত্রীর


খবর   প্রকাশিত:  ১২ জানুয়ারী, ২০২৪, ০৭:৫২ এএম

যুক্তরাজ্যে ১ লাখ রোহিঙ্গাকে আশ্রয়ের প্রস্তাব পররাষ্ট্রমন্ত্রীর

ঢাকা: যুক্তরাজ্যে ১ লাখ রোহিঙ্গাকে আশ্রয় দেয়ার জন্য প্রস্তাব করেছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন। রোববার (২৬ জুন) রুয়ান্ডার রাজধানী কিগালিতে কমনওয়েলথ পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের সম্মেলনের সাইডলাইনে ব্রিটিশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী এলিজাবেথ ট্রসকে এ প্রস্তাব দেন ড. মোমেন।

পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এ কথা জানানো হয়। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ড. মোমেন প্রস্তাব করেন যে, যেহেতু বিচার ও মানবাধিকারের ক্ষেত্রে যুক্তরাজ্য চ্যাম্পিয়ন, তারা ১ লাখ রোহিঙ্গাকে আশ্রয় দেয়ার কথা বিবেচনা করতে পারে।

৭০ ও ৯০-এর দশকে রোহিঙ্গারা বাংলাদেশে পালিয়ে এসেছিল এবং ফেরতও গিয়েছিল উল্লেখ করে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ওই সময়ে মিয়ানমারের ওপর নিষেধাজ্ঞা ছিল বলে তারা ফেরত গিয়েছিল।

রোহিঙ্গাদের আশ্রয় দেয়ার জন্য বাংলাদেশকে ধন্যবাদ জানিয়ে এলিজাবেথ ট্রস বলেন, বিষয়টি বিবেচনা করবে যুক্তরাজ্য। তবে রোহিঙ্গা সমস্যার সবচেয়ে ভালো সমাধান হচ্ছে, তাদের মিয়ানমারে নিরাপদ ও টেকসই প্রত্যাবাসন। এখন তাদের ওপর নিষেধাজ্ঞা নেই এবং যুক্তরাজ্য ও পশ্চিমা বিশ্ব সেখানে বিনিয়োগ করছে।

বাংলাদেশ থেকে কম-সংখ্যক শিক্ষার্থীর যুক্তরাজ্যে যাওয়া নিয়ে ব্রিটিশমন্ত্রী উদ্বেগ প্রকাশ করলে আব্দুল মোমেন বলেন, এখন যুক্তরাজ্য কম-সংখ্যক ভিসা ইস্যু করছে। তিনি শিক্ষার্থী ও বিজনেস ভিসা ঢাকা থেকে দেয়ার অনুরোধ করেন।

উভয় মন্ত্রী ইউক্রেন যুদ্ধ নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেন এবং শান্তি, নিরাপত্তা ও স্থিতিশীলতা বজায় রাখার জন্য একসঙ্গে কাজ করতে সম্মত হোন।

বৈঠকে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ব্রিটিশ মন্ত্রীকে ঢাকা সফরের আমন্ত্রণ জানান।