NYC Sightseeing Pass
ঢাকা, বুধবার, মে ৭, ২০২৫ | ২৩ বৈশাখ ১৪৩২
ব্রেকিং নিউজ
ভবিষ্যতে এমন হামলার চেষ্টা করলে কোনো ছাড় দেওয়া হবে না: উপদেষ্টা অর্ডিন্যান্স আকারে আইন করে বাংলাদেশ হেলথ সার্ভিস গঠনের সুপারিশ মালয়েশিয়া সফর স্থগিত করলেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী হামজা-শামিত জুটি সম্ভাবনার আরেক ধাপ অগ্রগতি কোরবানির চামড়ার ন্যায্যমূল্য নিশ্চিতে কমিটি গঠনের নির্দেশ - প্রধান উপদেষ্টা মহসিন কলেজ ছাত্রলীগ নেত্রীকে পুলিশে দিলো শিক্ষার্থীরা ইসরায়েলে বিদেশি এয়ারলাইনসগুলোর ফ্লাইট বাতিলের হিড়িক তৃতীয় মেয়াদে ক্ষমতা চান না ট্রাম্প বাংলাদেশি হিসেবে রিশাদের রেকর্ডের দিনে লাহোরের হার ভারতীয় অনুরাগীদের মন্তব্যে হানিয়া বললেন ‘আমি কেঁদে ফেলব’
Logo
logo

মিয়ানমারে সু চি’র দল ভেঙে দেওয়া নিয়ে যা বলল যুক্তরাষ্ট্র


খবর   প্রকাশিত:  ০১ নভেম্বর, ২০২৪, ০৭:০৬ এএম

মিয়ানমারে সু চি’র দল ভেঙে দেওয়া নিয়ে যা বলল যুক্তরাষ্ট্র

আর্ন্তজাতিক ডেস্ক: মিয়ানমারের ক্ষমতাচ্যুত ও কারাবন্দী নেত্রী অং সান সু চি নেতৃত্বাধীন রাজনৈতিক দল ন্যাশনাল লীগ ফর ডেমোক্র্যাসিকে বিলুপ্ত ঘোষণা করেছে দেশটির জান্তা সরকার। এ ঘটনায় যুক্তরাষ্ট্র তীব্র নিন্দা করেছে এবং সতর্ক করেছে বলেছে, এই পদক্ষেপ আরও অস্থিতিশীলতা ডেকে আনবে। খবর রয়টার্সের

মিয়ানমারের জান্তা-স্ট্যাকড নির্বাচন কমিশন মঙ্গলবার ঘোষণা করেছে, ন্যাশনাল লীগ ফর ডেমোক্রেসি সামরিক-খসড়া নির্বাচনী আইনের অধীনে পুনরায় নিবন্ধন করতে ব্যর্থ হওয়ার কারণে দলটিসহ ৪০টি রাজনৈতিক দলকে বিলুপ্ত করা হয়েছে। জান্তা নির্বাচন অনুষ্ঠানের প্রস্তুতির সময় এই পদক্ষেপটি নিয়েছে। বিরোধীরা বিশ্বাস করে, শুধুমাত্র সামরিক শক্তিকে আরো শক্তিশালী করার লক্ষে ২০২১ সালের ফেব্রুয়ারিতে সু চি’র নির্বাচিত সরকারকে ক্ষমতাচ্যুত করেসামরিক জান্তা।

মিয়ানমারের সাবেক নাম ব্যবহার করে যুক্তরাষ্ট্রের স্টেট ডিপার্টমেন্টের মুখপাত্র বেদান্ত প্যাটেল বলেছেন, ‘বার্মার সকল স্টেকহোল্ডারদের অংশগ্রহণ ব্যতীত যে কোন নির্বাচন অবাধ বা সুষ্ঠু হবে না এবং বিবেচিত হতে পারে না। সামরিক শাসনের ব্যাপক বিরোধিতার পরিপ্রেক্ষিতে নির্বাচনের দিকে সরকারের একতরফা ধাক্কা সম্ভবত অস্থিতিশীলতা বাড়িয়ে তুলবে,’।  তিনি বলেন, সু চি ১৯৮৮ সালে এনএলডির সহ- প্রতিষ্ঠা করেন এবং ১৯৯০ সালের নির্বাচনে বিপুল বিজয় লাভ করেন যা পরবর্তীকালে তৎকালীন জান্তা কর্তৃক বাতিল হয়ে যায়।’ 

 

মুখপাত্র বলেন, ‘মিয়ানমারের ওপর চাপ অব্যাহত রাখার অঙ্গীকার করেছে যুক্তরাষ্ট্র। গত সপ্তাহে তার সর্বশেষ পদক্ষেপে ট্রেজারি ডিপার্টমেন্ট জান্তাকে জেট জ্বালানি সরবরাহকারী যে কেউ মার্কিন নিষেধাজ্ঞার ঝুঁকি সম্পর্কে সতর্ক করেছিল। কিন্তু মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র মিয়ানমারের রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন তেল ও গ্যাস কোম্পানির বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া বন্ধ করে দিয়েছে। প্রতিবেশী মার্কিন মিত্র থাইল্যান্ড এই পদক্ষেপের প্রভাব নিয়ে উদ্বিগ্ন। নির্বাচনের দিকে শাসনের একতরফা ধাক্কা সম্ভবত অস্থিতিশীলতা বাড়াবে।’ -বাসস।