NYC Sightseeing Pass
ঢাকা, বুধবার, মে ৭, ২০২৫ | ২৩ বৈশাখ ১৪৩২
ব্রেকিং নিউজ
ভবিষ্যতে এমন হামলার চেষ্টা করলে কোনো ছাড় দেওয়া হবে না: উপদেষ্টা অর্ডিন্যান্স আকারে আইন করে বাংলাদেশ হেলথ সার্ভিস গঠনের সুপারিশ মালয়েশিয়া সফর স্থগিত করলেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী হামজা-শামিত জুটি সম্ভাবনার আরেক ধাপ অগ্রগতি কোরবানির চামড়ার ন্যায্যমূল্য নিশ্চিতে কমিটি গঠনের নির্দেশ - প্রধান উপদেষ্টা মহসিন কলেজ ছাত্রলীগ নেত্রীকে পুলিশে দিলো শিক্ষার্থীরা ইসরায়েলে বিদেশি এয়ারলাইনসগুলোর ফ্লাইট বাতিলের হিড়িক তৃতীয় মেয়াদে ক্ষমতা চান না ট্রাম্প বাংলাদেশি হিসেবে রিশাদের রেকর্ডের দিনে লাহোরের হার ভারতীয় অনুরাগীদের মন্তব্যে হানিয়া বললেন ‘আমি কেঁদে ফেলব’
Logo
logo

ছাড় পেলেন পরীমণি


খবর   প্রকাশিত:  ১৩ জানুয়ারী, ২০২৪, ০৪:১০ এএম

>
ছাড় পেলেন পরীমণি

আইনি ঝামেলায় কিছুটা স্বস্তি মিলল ঢাকাই সিনেমার আলোচিত নায়িকা পরীমণির। মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনের যে মামলায় তাকে নিয়মিত হাজিরা দিতে হতো, সেখানে ছাড় পেয়েছেন তিনি। এখন থেকে আর সশরীরে আদালতে উপস্থিত হয়ে তাকে হাজিরা দিতে হবে না।

বৃহস্পতিবার (২ জুন) ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-১০ এর বিচারক নজরুল ইসলামের আদলত পরীমণির শারীরিক অবস্থা বিবেচনা করে এ আদেশ দেন। এদিন সকালে অন্তঃসত্ত্বা অবস্থায় হাজিরা দেন নায়িকা।

বৃহস্পতিবার এ মামলার বাদী র‌্যাব-১ এর কর্মকর্তা মজিবর রহমানের সাক্ষ্যের জেরা করার জন্য দিন ধার্য ছিল। তাকে পরীমণির আইনজীবী জেরা করেছেন।

এর আগে গত ২৯ মার্চ শারীরিক অসুস্থতার কারণে আদালতে অনুপস্থিত ছিলেন পরীমণি। সেদিন বিশেষ জজ আদালত-১০ এর বিচারক নজরুল ইসলামের আদালত মামলার পরবর্তী তারিখ ১২ মে ধার্য করেন।

১২ মে আদালতে উপস্থিত হয়ে হাজিরা মওকুফের আবেদন করেন পরীমণি। তার ওই আবেদন গ্রহণ করেছেন আদালত। তাই এখন থেকে আর আদালতে গিয়ে হাজিরা দিতে হবে না তাকে।

উল্লেখ্য, গত বছরের ৪ আগস্ট রাজধানীর বনানীতে পরীমণির বাসায় অভিযান চালায় র‍্যাব। পরে রাজধানীর গুলশান থানায় করা মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনের মামলায় তাকে গ্রেফতার দেখানো হয়। মামলার দুই মাসের মাথায় গত বছরের ৪ অক্টোবর আদালতে পরীমণিসহ তিনজনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র জমা দেয় পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি)। অভিযোগপত্রে ১৯ জনকে সাক্ষী করা হয়েছে।

পুলিশের দেওয়া অভিযোগপত্র গত বছরের ১৫ নভেম্বর আমলে নেন ঢাকার মহানগর দায়রা জজ আদালত। পরে মামলাটি বিচারের জন্য ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-১০-এ বদলি করা হয়।

অভিযোগপত্রে বলা হয়েছে, পরীমণির বাসা থেকে জব্দ মাদকদ্রব্যের বৈধ কোনো কাগজপত্র ছিল না। মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের পক্ষ থেকে লিখিতভাবে সিআইডিকে জানানো হয়, ২০১৯-২০ অর্থবছরে পরীমণির নামে মদজাতীয় পানীয় সেবনের লাইসেন্স দেওয়া হয়েছিল। গত বছরের ৩০ জুন ওই লাইসেন্সের মেয়াদ শেষ হয়। মামলার দুই আসামি আশরাফুল ও কবিরের মাধ্যমে পরীমণি বিভিন্ন স্থান থেকে অবৈধ মাদকদ্রব্য সংগ্রহ করে বাসায় রেখেছিলেন। মাদকদ্রব্য রাখার বিষয়ে তিনি কোনো সন্তোষজনক জবাব দিতে পারেননি।