NYC Sightseeing Pass
ঢাকা, বুধবার, মে ৭, ২০২৫ | ২৩ বৈশাখ ১৪৩২
ব্রেকিং নিউজ
ভবিষ্যতে এমন হামলার চেষ্টা করলে কোনো ছাড় দেওয়া হবে না: উপদেষ্টা অর্ডিন্যান্স আকারে আইন করে বাংলাদেশ হেলথ সার্ভিস গঠনের সুপারিশ মালয়েশিয়া সফর স্থগিত করলেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী হামজা-শামিত জুটি সম্ভাবনার আরেক ধাপ অগ্রগতি কোরবানির চামড়ার ন্যায্যমূল্য নিশ্চিতে কমিটি গঠনের নির্দেশ - প্রধান উপদেষ্টা মহসিন কলেজ ছাত্রলীগ নেত্রীকে পুলিশে দিলো শিক্ষার্থীরা ইসরায়েলে বিদেশি এয়ারলাইনসগুলোর ফ্লাইট বাতিলের হিড়িক তৃতীয় মেয়াদে ক্ষমতা চান না ট্রাম্প বাংলাদেশি হিসেবে রিশাদের রেকর্ডের দিনে লাহোরের হার ভারতীয় অনুরাগীদের মন্তব্যে হানিয়া বললেন ‘আমি কেঁদে ফেলব’
Logo
logo

দলাদলিই সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির এই বিভক্তির কারণ


খবর   প্রকাশিত:  ২২ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫, ১২:৫৮ এএম

>
দলাদলিই সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির এই বিভক্তির কারণ

১৮ মে দুপুর দুইটা। সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির সম্পাদক মো. আব্দুন নূরের অফিস কক্ষ। আইনজীবী সমিতির নির্বাচন এবং পরবর্তী ঘটনাবলী নিয়ে তাঁর সঙ্গে কথা বলতে গিয়েছি। বেশ কয়েকজন আওয়ামীপন্থি আইনজীবী পরিবেস্টিত হয়ে বসে ছিলেন তিনি। নিচে আইনজীবী সমিতির মূল ভবনের ১নং গেটের প্রবেশপথে ৪০-৪৫ বিএনপিপন্থী আইনজীবী সমাবেশ করছিলেন । কিছুক্ষণ পর তারা মিছিল–স্লোগান সহকারে সম্পাদকের কক্ষের সামনে পৌঁছালেন। এরপর যা ঘটলো তার জন্য একেবারেই প্রস্তুত ছিলাম না। চিৎকার–চেচামেচি, সম্পাদকের নামফলক খুলে ফেলা, দুই পক্ষের হাতাহাতি ও মারামারি এবং শেষ পর্যন্ত আইনজীবীদের সাদা শার্টে রক্তের লাল দাগ। এ সবই হচ্ছে সমিতির নির্বাচনে সম্পাদক পদ নিয়ে তৈরি জটিলতাকে কেন্দ্র করে।

গত ১৫ ও ১৬ মার্চ বাংলাদেশের সর্বোচ্চ আদালতের আইনজীবী সমিতির নির্বাচনের ভোট গ্রহণ সম্পন্ন হয়। এই নির্বাচনে প্রধান দুই প্রতিদ্বন্দ্বী ছিল বঙ্গবন্ধু আওয়ামী আইনজীবী পরিষদ (সাদা প্যানেল)  এবং বিএনপি সমর্থিত জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ঐক্য (নীল প্যানেল)। একদিন পর ১৭ মার্চ ভোট গণনায় সভাপতিসহ ছয়টি পদে আওয়ামী লীগ সমর্থিত সাদা প্যানেল এবং সম্পাদকসহ আটটি পদে বিএনপি সমর্থিত নীল প্যানেলের প্রার্থীরা এগিয়ে ছিলেন। একপর্যায়ে অনিয়মের অভিযোগ তুলে সম্পাদক পদে পুনরায় ভোট গণনা চেয়ে নির্বাচন পরিচালনা উপকমিটির আহবায়কের কাছে আবেদন দেন আওয়ামী লীগ-সমর্থিত সাদা প্যানেলের সম্পাদক প্রার্থী আবদুন নূর। ওই অবস্থায় দুই পক্ষের হট্টগোলের মধ্যে ফল ঘোষণা না করে স্থান ত্যাগ করেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী এ ওয়াই মশিউজ্জামানের নেতৃত্বাধীন সাত সদস্যের নির্বাচন পরিচালনা উপ কমিটির সদস্যরা। এরপর রাতেই এ ওয়াই মসিউজ্জামান স্বাস্থ্যগত কারণ উল্লেখ করে পদত্যাগ করেন।