NYC Sightseeing Pass
ঢাকা, রবিবার, মে ১৮, ২০২৫ | ৩ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২
ব্রেকিং নিউজ
মাইক্রোক্রেডিট ব্যাংক স্থাপন এখন সময়ের দাবি: প্রধান উপদেষ্টা ভারত ও পাকিস্তানের পারমাণবিক যুদ্ধের আশঙ্কা ঠেকিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র -ডোনাল্ড ট্রাম্প গাজায় বড় সামরিক অভিযান শুরু করেছে ইসরায়েল ভারতের সঙ্গে উত্তেজনার মধ্যেই আরও গভীর তুরস্ক-পাকিস্তান সম্পর্ক রোনালদোকে ছাড়া খেলতে নেমে এবার বড় ধাক্কা আল নাসরের ফিরছে লাক্স সুপারস্টার প্রতিযোগিতা অভ্যুত্থানের ৯ মাস পরও বড় পরিবর্তন সহজ হচ্ছে না এনসিপির যুব সংগঠন ‘জাতীয় যুবশক্তি’ স্বাগত জানাতে মেলোনিকে দেখে হাঁটু গেড়ে বসলেন আলবেনিয়ার প্রধানমন্ত্রী দুই ঘণ্টাতেই শেষ রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা, মেলেনি সমাধান
Logo
logo

‘জাদুঘরকে একুশে পদক ২০২৩ দেওয়া যথার্থ হয়েছে’


খবর   প্রকাশিত:  ০২ অক্টোবর, ২০২৪, ০২:৫৪ এএম

>
‘জাদুঘরকে একুশে পদক ২০২৩ দেওয়া যথার্থ হয়েছে’

সংস্কৃতি বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদ বলেছেন, শিক্ষা-সংস্কৃতি ক্ষেত্রে অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ জাতীয় জাদুঘরকে একুশে পদক ২০২৩ দেওয়া যথার্থ হয়েছে। সেজন্য জাতীয় জাদুঘর কর্তৃপক্ষকে জানাই আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন।

তিনি বলেন, জাতীয় জাদুঘর দেশের ইতিহাস-ঐতিহ্য সংরক্ষণ করার পাশাপাশি শিল্প, সাহিত্য, সংস্কৃতি অঙ্গনের বিশিষ্টজনদের নিয়ে নিয়মিত সেমিনার ও আলোচনা সভা আয়োজন করে যাচ্ছে। এর মাধ্যমে সংস্কৃতিমনস্ক নতুন প্রজন্ম গড়ে তোলার পাশাপাশি মানবিক বাংলাদেশ বিনির্মাণে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখছে।

রোববার (১২ ফেব্রুয়ারি) বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘরের কবি সুফিয়া কামাল মিলনায়তনে জাদুঘর আয়োজিত ‘রফিক আজাদের কবিতা: অনাবিষ্কৃত অধ্যায়’ শীর্ষক সেমিনার ও আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।

কে এম খালিদ বলেন, রফিক আজাদ ষাটের দশকের প্রধান কবি ছিলেন। তিনি ছিলেন বৃহত্তর ময়মনসিংহের কৃতি সন্তান। সেজন্য আমি গর্বিত। নিজের সঙ্গে রফিক আজাদের সাদৃশ্য বর্ণনা করে প্রতিমন্ত্রী বলেন, আমি যেমন ছোটবেলায় খুব জাদু পছন্দ করতাম তেমনি রফিক আজাদও জাদু পছন্দ করতেন। রফিক আজাদ পিসি সরকারের কাছে জাদু শেখার জন্য একবার বাড়ি থেকে পালিয়ে গিয়েছিলেন। প্রতিমন্ত্রী এসময় রফিক আজাদের স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। 

বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘর পর্ষদের সভাপতি অধ্যাপক ড. আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিকের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য করেন সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব আবুল মনসুর। 

সংস্কৃতি সচিব বলেন, কবি রফিক আজাদ ছিলেন সাম্যে বিশ্বাসী। বর্ণবাদ ও অধিকার হরণকারীদের তীব্র বিরোধী ছিলেন। আবুল মনসুর বলেন, রফিক আজাদের কবিতায় প্রকৃতি ও পরিবেশের কথা ফুটে উঠেছে। পরিবেশের প্রধান শত্রু আমরা মানুষ নিজেরাই। অসচেতনতার কারণে আমরা পরিবেশের বিরুদ্ধে কাজ করছি।

সেমিনারে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক বিশিষ্ট গবেষক ও প্রাবন্ধিক ড. আহমেদ মাওলা। আলোচনা করেন বিশিষ্ট কবি, গল্পকার ও প্রাবন্ধিক খোরশেদ বাহার। শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন কবি রফিজ আজাদের পত্নী কবি দিলারা হাফিজ, নাট্যজন মামুনুর রশীদ ও কবি বুলবুল খান মাহবুব।