NYC Sightseeing Pass
ঢাকা, বৃহস্পতিবার, মে ১৫, ২০২৫ | ১ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২
ব্রেকিং নিউজ
পৃথিবীর ভবিষ্যৎ আমাদের প্রত্যেকের হাতে: প্রধান উপদেষ্টা সিরিয়ার ওপর থেকে সব নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়ার ঘোষণা ট্রাম্পের দিল্লি ক্যাপিটালসে ডাক পেলেন মোস্তাফিজ লন্ডনের মঞ্চে ‘ডিডিএলজে’, চমকে দিলেন শাহরুখ খান জাতীয় নির্বাচন আয়োজনের বিষয়টি পুরোপুরি বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ ব্যাপার -প্রেস সচিব শিগগিরই মিসরের সঙ্গে ভিসা অব্যাহতি চুক্তি : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা সৌদি আরবের সঙ্গে ১০০ বিলিয়ন ডলারের অস্ত্র চুক্তি হচ্ছে যুক্তরাষ্ট্রের ভারতের হামলায় ১১ সেনা নিহত, আহত ৭৮: পাকিস্তান আইএসপিআর কেন দাম কমে গেছে সুপারস্টার নয়নতারার পর্দা নামলো সেলিব্রিটি ক্রিকেট লিগের, বিজয়ী গিগাবাইট টাইটানস
Logo
logo

জনসংখ্যা হ্রাস: বিয়ে ছাড়াও সন্তান জন্ম দেওয়া যাবে চীনের সিচুয়ানে


খবর   প্রকাশিত:  ০৭ নভেম্বর, ২০২৪, ০৪:৪৮ এএম

>
জনসংখ্যা হ্রাস: বিয়ে ছাড়াও সন্তান জন্ম দেওয়া যাবে চীনের সিচুয়ানে

এশিয়ার দেশ চীনে গত ৬০ বছরের মধ্যে প্রথমবারের মতো কমেছে জনসংখ্যা। বিষয়টি নিয়ে বেশ উদ্বিগ্ন দেশটির সরকার। জনসংখ্যা বৃদ্ধিতে ইতোমধ্যেই বিভিন্ন উদ্যোগ নিয়েছে চীন।

এর অংশ হিসেবে এবার সিচুয়ান প্রদেশে ‘বিয়ে ছাড়া সন্তান জন্ম দেওয়ার নিষেধাজ্ঞা’ তুলে নিয়েছে চীন। সিচুয়ানে প্রায় ৮ কোটি মানুষ বসবাস করেন। শুধু তাই নয় ওই প্রদেশে এখন যত খুশি তত সন্তান নিতে পারবেন বিবাহিত দম্পতিরা।

সোমবার (৩০ জানুয়ারি) সিচুয়ানের স্বাস্থ্য কমিশন ঘোষণা দিয়েছে, আগামী ১৫ ফেব্রুয়ারি থেকে প্রাদেশিক সরকারের তালিকায় যে কেউ জন্মনিবন্ধন করাতে পারবেন। আগে বিবাহিত নারী-পুরুষ সর্বোচ্চ দু’টি সন্তানের জন্মনিবন্ধন করাতে পারতেন।

সিচুয়ানের প্রাদেশিক সরকার জানিয়েছে, এ নিয়ম আগামী পাঁচ বছর বলবৎ থাকবে।

চীনের জন্ম নীতিতে অবশ্য অবিবাহিত নারীদের সন্তান জন্ম দেওয়ার ক্ষেত্রে কোনো বাধা নেই। এ ব্যাপারে স্পষ্টভাবে কোনো নিষেধাজ্ঞাও নেই। তবে কোনো নারী যখন জন্মপূর্বকালীন সরকারি সেবা, মাতৃত্বকালীন ছুটির বেতনের সুবিধা নিতে যান তখন তাদের বিয়ের প্রমাণ দেখাতে হয়।

এছাড়া যেসব নারী বিয়ে ছাড়া সন্তান জন্ম দিতে চান তাদের ‘হুকোও’ নামের একটি সেবা পাওয়ার জন্য বড় অংকের জরিমানা গুণতে হয়। এই হুকোওর মাধ্যমে শিশুরা শিক্ষা ও সামাজিক সেবা পেয়ে থাকে।

আশির দশকে চীনে এক সন্তান নীতি গ্রহণ করা হয়। কেউ যদি এ নীতি ভঙ্গ করতেন তাহলে তাকে পেতে হতো কঠোর শাস্তি। মূলত জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণে এমন বিতর্কিত সিদ্ধান্ত নিয়েছিল দেশটি। তবে পরবর্তীতে এটি ভুল প্রমাণিত হয়। আর সেই ভুল বুঝতে পেরে ২০১৬ সালে এই নীতি থেকে সরে আসে চীন।