NYC Sightseeing Pass
ঢাকা, বুধবার, মে ১৪, ২০২৫ | ৩১ বৈশাখ ১৪৩২
ব্রেকিং নিউজ
পৃথিবীর ভবিষ্যৎ আমাদের প্রত্যেকের হাতে: প্রধান উপদেষ্টা সিরিয়ার ওপর থেকে সব নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়ার ঘোষণা ট্রাম্পের দিল্লি ক্যাপিটালসে ডাক পেলেন মোস্তাফিজ লন্ডনের মঞ্চে ‘ডিডিএলজে’, চমকে দিলেন শাহরুখ খান জাতীয় নির্বাচন আয়োজনের বিষয়টি পুরোপুরি বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ ব্যাপার -প্রেস সচিব শিগগিরই মিসরের সঙ্গে ভিসা অব্যাহতি চুক্তি : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা সৌদি আরবের সঙ্গে ১০০ বিলিয়ন ডলারের অস্ত্র চুক্তি হচ্ছে যুক্তরাষ্ট্রের ভারতের হামলায় ১১ সেনা নিহত, আহত ৭৮: পাকিস্তান আইএসপিআর কেন দাম কমে গেছে সুপারস্টার নয়নতারার পর্দা নামলো সেলিব্রিটি ক্রিকেট লিগের, বিজয়ী গিগাবাইট টাইটানস
Logo
logo

সংকটে টালমাটাল পাকিস্তানে বিলাসবহুল গাড়ি আমদানির ছাড়পত্র


খবর   প্রকাশিত:  ১২ জানুয়ারী, ২০২৪, ১২:৫৮ পিএম

>
সংকটে টালমাটাল পাকিস্তানে বিলাসবহুল গাড়ি আমদানির ছাড়পত্র

ডলারের রিজার্ভ তলানিতে নেমে যাওয়ায় ভয়াবহ অর্থনৈতিক সংকট শুরু হয়েছে পাকিস্তানে। খাদ্যদ্রব্য-ওষুধ-জ্বালানির দাম দিন দিন সাধারণ মানুষের নাগালের বাইরে চলে যাচ্ছে; কিন্তু এই পরিস্থিতির মধ্যেও দেশটির সরকার বিলাসবহুল গাড়ি আমদানির ছাড়পত্র দিয়েছে।

পাকিস্তানের জাতীয় দৈনিক ডনের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, দেশটির বিভিন্ন সমুদ্রবন্দরে বিদেশ থেকে আমদানি করা সারি সারি কন্টেইনার পড়ে আছে। ২০২২ সালের জুলাই থেকে ডিসেম্বর— ৬ মাস ধরে বন্দরে এসে জমেছে কন্টেইনারগুলো।

খাদ্যপণ্য, ভোক্তাপর্যায়ে ব্যবহৃত সামগ্রী, শিল্পপণ্য, ওষুধ ও ওষুধের কাঁচামাল, গাড়িসহ বিভিন্ন পণ্যের এসব কন্টেইনার থেকে বন্দর কর্তৃপক্ষ পণ্য খালাস করতে পারছে না অর্থের অভাবে। কারণ, যেখানে একটি ন্যূনতম অর্থনৈতিক ভারসাম্য ধরে রাখতে একটি দেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংকের রিজার্ভে অন্তত তিন মাসের আমদানি ব্যয় মেটানোর মতো ডলারের মজুত থাকতে হয়, সেখানে পাকিস্তানের রিজার্ভে মাত্র কয়েক সপ্তাহের আমদানি ব্যয় মেটানো মজুত আছে বর্তমানে।

এ কারণে সীমাহীন অর্থনৈতিক চাপে আছে পাকিস্তান। বিশ্বের বৃহত্তম ঋণদাতা সংস্থা বিশ্বব্যাংকের সাম্প্রতিক এক প্রতিবেদনে পাকিস্তানকে দক্ষিণ এশিয়ার সবচেয়ে ভঙ্গুর অর্থনীতির দেশ বলে উল্লেখ করা হয়েছে।

ডনের মঙ্গলবারের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সরকারের উচ্চ পর্যায় থেকে অন্যসব পণ্য খালাসের ছাড়পত্র না দেওয়া হলেও আমদানি করা ২ হাজার ২০০ বিলাসবহুল গাড়ি খালাসের অনুমতি দেওয়া হয়েছে।

পাকিস্তানের কাস্টমস বিভাগের এক কর্মকর্তা ডনকে জানিয়েছেন, আমদানি করা এসব গাড়ির অধিকাংশই এসেছিল গত বছর জুলাই থেকে সেপ্টেম্বর— অর্থাৎ বছরের শেষার্ধের প্রথম তিন মাসে। পরের তিন মাসে আসা গাড়ির সংখ্যা খুবই কম।