NYC Sightseeing Pass
ঢাকা, বুধবার, মে ৭, ২০২৫ | ২৩ বৈশাখ ১৪৩২
ব্রেকিং নিউজ
ভবিষ্যতে এমন হামলার চেষ্টা করলে কোনো ছাড় দেওয়া হবে না: উপদেষ্টা অর্ডিন্যান্স আকারে আইন করে বাংলাদেশ হেলথ সার্ভিস গঠনের সুপারিশ মালয়েশিয়া সফর স্থগিত করলেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী হামজা-শামিত জুটি সম্ভাবনার আরেক ধাপ অগ্রগতি কোরবানির চামড়ার ন্যায্যমূল্য নিশ্চিতে কমিটি গঠনের নির্দেশ - প্রধান উপদেষ্টা মহসিন কলেজ ছাত্রলীগ নেত্রীকে পুলিশে দিলো শিক্ষার্থীরা ইসরায়েলে বিদেশি এয়ারলাইনসগুলোর ফ্লাইট বাতিলের হিড়িক তৃতীয় মেয়াদে ক্ষমতা চান না ট্রাম্প বাংলাদেশি হিসেবে রিশাদের রেকর্ডের দিনে লাহোরের হার ভারতীয় অনুরাগীদের মন্তব্যে হানিয়া বললেন ‘আমি কেঁদে ফেলব’
Logo
logo

টেক্সাসে দুর্বৃত্তের গুলিতে বাংলাদেশি নিহত


খবর   প্রকাশিত:  ১২ জানুয়ারী, ২০২৪, ০৬:২৭ এএম

টেক্সাসে দুর্বৃত্তের গুলিতে বাংলাদেশি নিহত

নিউইয়র্ক: যুক্তরাষ্ট্রের টেক্সাসে আবারও বন্দুকধারীর গুলিতে প্রাণ ঝরলো বাংলাদেশি যুবকের। টেক্সাস অঙ্গরাজ্যের অরেঞ্জ শহরে লিংক অ্যাভিনিউর ২১০০ ব্লকে শনিবার (২৪ ডিসেম্বর) ভোর রাতে নিজ বাড়ির ড্রাইভওয়েতে দুর্বৃত্তের এলোপাতাড়ি গুলিতে নিহত হন আসিফ ইমরান (২৬)। 

নিহত ইমরানের খালু ফেরদৌস বারী তদন্ত কর্মকর্তার উদ্ধৃতি দিয়ে জানান, ভোর রাত ৩টা ৩৩ মিনিটে আসিফ নিজেই তার গাড়ি চালিয়ে অরেঞ্জ শহরে বাসার কাছে পৌঁছালে একদল দুর্বৃত্ত তার গাড়ি লক্ষ্য করে উপর্যুপরি গুলি চালায়। এতে গাড়ির ভেতরেই গুলিবিদ্ধ হয়ে মারা যান আসিফ। টহল পুলিশ সংবাদ পেয়ে ঘটনাস্থলে পোঁছে নিজ গাড়ির ভেতরে রক্তাক্ত লাশ পায়। আসিফকে কেন গুলি করে হত্যা করা হয়েছে এ বিষয়টি এখনও নিশ্চিত হওয়া যায়নি। 

স্থানীয় টিভির সংবাদে বলা হয়েছে, দুর্বৃত্তরা পালিয়ে যাওয়ার পর গাড়ির ভেতর ও বাইর থেকে ১৮টি গুলির খোসা উদ্ধার করেছে পুলিশ। আসিফের মরদেহ ময়না তদন্তের জন্য মর্গে পাঠানো হয়েছে। দুর্বৃত্ত শনাক্ত এবং ধরতে পুলিশি তদন্ত অব্যাহত রয়েছে। হত্যাকান্ডে জড়িতদের ধরিয়ে দিতে অরেঞ্জ পুলিশ ইতিমধ্যে পুরস্কারও ঘোষণা করেছে। এ ব্যাপারে তথ্য প্রদানকারির নাম গোপন রাখা হবে বলেও জানায় ওরেঞ্জ পুলিশ ডিপার্টমেন্ট। ঘাতকের সন্ধান প্রদানে ব্যবহার করা যাবে দুটি নম্বর-৪০৯-৮৮৩-১০২৬ অথবা ৪০৯-৮৩৩-৮৪৭৭। 

 

ফেরদৌস বারি জানান, আসিফ বাংলাদেশের বগুড়া শহরের নারুলী কৃষি ফার্ম এলাকার জাকির হোসেন নয়নের ছেলে। ১১ বছর বয়সে তার বাবা-মায়ের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রে এসেছিলেন। লেখাপড়া শেষ করে একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে ব্যবস্থাপক হিসেবে কাজ করতেন।

ফেরদৌস আরও বলেন, আসিফের বিয়ের জন্য পারিবারিকভাবে মেয়ে দেখা হচ্ছিল। কী কারণে আসিফকে গুলি করে হত্যা করা হয়েছে, সে বিষয়ে এখনো কিছু জানা যায়নি।