NYC Sightseeing Pass
ঢাকা, বুধবার, মে ৭, ২০২৫ | ২৪ বৈশাখ ১৪৩২
ব্রেকিং নিউজ
ভবিষ্যতে এমন হামলার চেষ্টা করলে কোনো ছাড় দেওয়া হবে না: উপদেষ্টা অর্ডিন্যান্স আকারে আইন করে বাংলাদেশ হেলথ সার্ভিস গঠনের সুপারিশ মালয়েশিয়া সফর স্থগিত করলেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী হামজা-শামিত জুটি সম্ভাবনার আরেক ধাপ অগ্রগতি কোরবানির চামড়ার ন্যায্যমূল্য নিশ্চিতে কমিটি গঠনের নির্দেশ - প্রধান উপদেষ্টা মহসিন কলেজ ছাত্রলীগ নেত্রীকে পুলিশে দিলো শিক্ষার্থীরা ইসরায়েলে বিদেশি এয়ারলাইনসগুলোর ফ্লাইট বাতিলের হিড়িক তৃতীয় মেয়াদে ক্ষমতা চান না ট্রাম্প বাংলাদেশি হিসেবে রিশাদের রেকর্ডের দিনে লাহোরের হার ভারতীয় অনুরাগীদের মন্তব্যে হানিয়া বললেন ‘আমি কেঁদে ফেলব’
Logo
logo

মেক্সিকোতে নিরাপত্তা বাহিনীর সঙ্গে গোলাগুলিতে নিহত ১০


খবর   প্রকাশিত:  ১২ জানুয়ারী, ২০২৪, ১১:১৫ এএম

মেক্সিকোতে নিরাপত্তা বাহিনীর সঙ্গে গোলাগুলিতে নিহত ১০

আর্ন্তজাতিক ডেস্ক: মেক্সিকোর রাজধানী মেক্সিকো সিটির পার্শ্ববর্তী একটি শহরে নিরাপত্তা বাহিনীর সঙ্গে গোলাগুলিতে সন্দেহভাজন ১০ অপরাধী নিহত হয়েছে। এ ঘটনায় নিরাপত্তা বাহিনীর তিন সদস্য আহত হয়েছে বলে মঙ্গলবার রাজ্যটির কর্মকর্তারা জানিয়েছেন।

প্রেসিডেন্ট আন্দ্রেস ম্যানুয়েল লোপেজ ওব্রাদর দেশের পরিস্থিতি শান্ত করে তুলতে কম সাংঘর্ষিক পন্থা অবলম্বনের প্রতিশ্রুতি দেন, কিন্তু তারপর দেশজুড়ে সহিংসতার ঘটনা বেড়ে যাওয়ায় মেক্সিকোর সরকার অত্যন্ত বিব্রতকর পরিস্থিতিতে পড়েছে।

মেক্সিকো রাজ্যের প্রসিকিউটর দপ্তর টুইটারে জানিয়েছে, ছোট শহর টেক্সকালটিটলানে একটি অভিযানের সময় ‘ভারী অস্ত্রে সজ্জিত একটি দল’ নিরাপত্তা বাহিনীর ওপর হামলা চালায়, এতে বাহিনীটির তিন সদস্য আহত হয়। দু’পক্ষের মধ্যে গোলাগুলিতে ১০ সন্দেহভাজন অপরাধী নিহত হয়। পাশাপাশি আরও সাত জনকে গ্রেপ্তার করা হয় যাদের মধ্যে আহত চার।

রাজ্যের নিরাপত্তা বাহিনীগুলো ২০টি দীর্ঘ অস্ত্র, হ্যান্ডগান, কার্তুজ, পাঁচটি গাড়ি, বুলেটপ্রুফ ভেস্ট, সামরিক ধরনের উর্দি এবং যোগাযোগ সরঞ্জাম উদ্ধার করেছে বলে বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে জানানো হয়েছে।

সাবেক প্রেসিডেন্ট ফিলিপে কালদেরন ২০০৭ সালে মাদক পাচারকারীদের সঙ্গে লড়াইয়ের জন্য সেনাবাহিনীকে রাস্তায় নামালে মেক্সিকোজুড়ে সহিংসতা বেড়ে যায়। তখন থেকে শুরু হওয়া সহিংসতার ঢেউ আর কমেনি।

এরপর লোপেজ ওব্রাদর ব্যাপক হত্যাকাণ্ড ও অপরাধের চক্রে পাক খেতে থাকা দেশটির প্রেসিডেন্টর দায়িত্ব গ্রহণ করে পরিস্থিতি শান্ত করে তুলতে কম সাংঘর্ষিক পন্থা অবলম্বনের প্রতিশ্রুতি দেন। কিন্তু তার সময়েই বার্ষিক গড় হত্যাকাণ্ডের মোট সংখ্যা রেকর্ড হওয়ার পথ ধরে। ‘বুলেট নয় আলিঙ্গন’, তার এই নিরাপত্তা নীতি অপরাধীদের প্রতি নমনীয় মনোভাব দেখানোয় তীব্র সমালোচনার মুখে পড়েছে।