NYC Sightseeing Pass
ঢাকা, শুক্রবার, মে ৯, ২০২৫ | ২৫ বৈশাখ ১৪৩২
ব্রেকিং নিউজ
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠক করলেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস জুলাই ফাউন্ডেশন থেকে পদত্যাগ করলেন স্নিগ্ধ উত্তেজনার মধ্যে দিল্লি বিমানবন্দরে ৯০ ফ্লাইট বাতিল আত্মরক্ষায় পদক্ষেপ নেওয়ার অধিকার পাকিস্তানের আছে চট্টগ্রাম বন্দর পরিদর্শনে যাচ্ছেন আশিক চৌধুরী ও শফিকুল আলম ‘বন্ধুত্বের বার্তা’ নিয়ে ঢাকায় আমিরাতের প্রতিনিধিদল , ড. ইউনূসের সঙ্গে বৈঠক সিঙ্গাপুর থেকে আসবে ২ কার্গো এলএনজি, ব্যয় ১১০৪ কোটি ভারত-পাকিস্তানকে দ্রুত যুদ্ধ বন্ধ করতে বললেন ট্রাম্প ভারতের হামলায় নিহতদের প্রতিটি রক্তবিন্দুর প্রতিশোধ নেওয়া হবে-পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ আপনারা লিখতে থাকেন, আমাদের কিছু যায় আসে না : নাদিয়া
Logo
logo

ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত, সরানো হলো আমির-কিয়ারার বিজ্ঞাপন


খবর   প্রকাশিত:  ১৩ জানুয়ারী, ২০২৪, ০২:১৪ এএম

>
ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত, সরানো হলো আমির-কিয়ারার বিজ্ঞাপন

বরাবরই ছক ভাঙতে ওস্তাদ বলিউড সুপারস্টার আমির খান। সিনেমা থেকে শুরু করে পণ্যের বিজ্ঞাপন— সবখানেই নতুনত্বের ছোঁয়া দিতে চান ‘মিস্টার পারফেকশনিস্ট’। সাম্প্রতিককালে সময়টা ভালো কাটছে না খান সাহেবের। ‘লাল সিং চাড্ডা’ বক্স অফিসে ব্যর্থ হলো। এরপর সরিয়ে নেওয়া হলো তার অভিনীত নতুন বিজ্ঞাপনও।

আমির-কিয়ারা জুটির প্রথম কাজ। আর শুরুতেই তাদের সঙ্গী বিতর্ক। যেখানে দেখানো হয়েছে, আমিরকে বিয়ে করে নিজের বাড়িতে এনেছেন কিয়ারা। অর্থাৎ কনে নয়, বিয়ের পর নিজের বাড়ি ছেড়ে এসেছেন বর। চিরাচরিত নিয়মের বাইরে গিয়ে ছক ভাঙার বার্তা দিয়েছে বিজ্ঞাপনটি। শুধু তাই নয়। দেখানো হয়েছিল, কিয়ারার অসুস্থ বাবার দেখাশোনার দায়িত্বও আমিরের।

কিয়ারা এবং আমির অভিনীত বিজ্ঞাপনটি নিয়ে সমালোচনার ঝড় উঠেছিল। সমালোচনার তির ধেয়ে আসে দুই তারকার দিকেও। ব্যাংকিং সংস্থার বিজ্ঞাপনে হিন্দু ধর্মের রীতিনীতি নিয়ে কাটাছেঁড়া কেন, প্রশ্ন তুলেছিলেন 'দ্য কাশ্মীর ফাইলস'-এর পরিচালক বিবেক অগ্নিহোত্রীও।

অবশেষে, নেটমাধ্যম থেকে সরিয়ে দিতে হলো আমির খান এবং কিয়ারা আদভানি অভিনীত ব্যাংকিং সংস্থার বিজ্ঞাপনটি। হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের ভাবাবেগে আঘাত করেছে ওই বিজ্ঞাপন, এমনটাই অভিযোগ। ফলত চাপের মুখে পড়ে সেটি তুলে নিতে বাধ্য হয় ব্যাংক কর্তৃপক্ষ।

বিজ্ঞাপনে হিন্দু বিয়ের এই রীতি বদল অনেকেই ভালোভাবে নেননি। পরিচালক বিবেক অগ্নিহোত্রীর প্রশ্ন, ‘আমি কিছুতেই বুঝতে পারছি না, ব্যাংকগুলো কবে থেকে সামাজিক এবং ধর্মীয় রীতি বদলের দায়িত্ব নিজেদের কাঁধে তুলে নিল।’

যদিও অনেকেই মনে করছেন, সংকীর্ণ মানসিকতার কাছে পরাজয় স্বীকার করতে হচ্ছে মুক্ত চিন্তার প্রদর্শনকে। এই বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে দিন বদলের বার্তা দিয়েছিল ব্যাংকটি। কিন্তু জনরোষের মুখে পড়ে শেষমেশ পিছু হঠতে হয়েছে তাদের।