NYC Sightseeing Pass
ঢাকা, সোমবার, মে ১২, ২০২৫ | ২৮ বৈশাখ ১৪৩২
ব্রেকিং নিউজ
থানায় ভুক্তভোগীদের সঙ্গে ভিডিওকলে কথা বলবেন ঢাকা রেঞ্জ ডিআইজি সন্ত্রাসবিরোধী অধ্যাদেশে যুক্ত হলো নতুন বিধান ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধবিরতি: যুক্তরাষ্ট্রের ভূমিকায় ‘গর্বিত’ ট্রাম্প জামিনে মুক্তি পেলেন টাফটস বিশ্ববিদ্যালয়ের সেই শিক্ষার্থী লা লিগার ইতিহাসে দ্রুততম হ্যাটট্রিকের রেকর্ড সোরলোথের ভারত ও পাকিস্তানকে সাধুবাদ জানালেন প্রধান উপদেষ্টা বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ গণহত্যাকারীরা বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির পরিকল্পনা করছে: উপদেষ্টা আসিফ ইসরায়েলি অবরোধের মধ্যে হামলায় গাজায় শিশুসহ নিহত ২১ যুদ্ধবিরতিকে ঐতিহাসিক বিজয় বললেন শাহবাজ শরিফ
Logo
logo

‘হাওয়া’র মামলা সমঝোতার ভিত্তিতে নিষ্পত্তির উদ্যোগ


খবর   প্রকাশিত:  ০২ জানুয়ারী, ২০২৫, ০৫:২১ এএম

>
‘হাওয়া’র মামলা সমঝোতার ভিত্তিতে নিষ্পত্তির উদ্যোগ

‘হাওয়া’ সিনেমা নিয়ে পরিচালকের বিরুদ্ধে বন বিভাগের দায়ের করা মামলা সমঝোতার ভিত্তিতে নিষ্পত্তির উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। রোববার (২৮ আগস্ট) পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র তথ্য অফিসার দীপংকর বর এ তথ্য জানিয়েছেন।

তিনি বলেন, বন্যপ্রাণী (সংরক্ষণ ও নিরাপত্তা) আইন, ২০১২ অবগত না থাকার বিষয়টি উল্লেখ করে ‘হাওয়া’ সিনেমার পরিচালকের কাছ থেকে আপস নিষ্পত্তি করার আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে বন্যপ্রাণী অপরাধ দমন ইউনিট থেকে দায়ের করা মামলাটি সমঝোতার ভিত্তিতে প্রত্যাহারের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।

বন্যপ্রাণী (সংরক্ষণ ও নিরাপত্তা) আইন, ২০১২ এর ধারা ৪৩ মোতাবেক মামলাটি আপসযোগ্য হওয়ায় ফৌজদারি কার্যবিধির ২৪৮ ধারা মোতাবেক আজ মুখ্য মহানগর হাকিম আদালতে মামলাটি প্রত্যাহারের আবেদন করা হয়েছে। আদালত মামলা প্রত্যাহারের আবেদনের বিষয়টি গ্রহণপূর্বক শুনেছেন এবং পরবর্তী তারিখে রায় ঘোষণার জন্য ধার্য করেছেন।

বন্যপ্রাণী সংরক্ষণ ও নিরাপত্তা আইন-২০১২ লঙ্ঘনের অভিযোগে সম্প্রতি মুক্তিপ্রাপ্ত আলোচিত চলচ্চিত্র ‘হাওয়া’র পরিচালক মেজবাউর রহমান সুমনের নামে ১৭ আগস্ট মামলা করে বন বিভাগের বন্যপ্রাণী অপরাধ দমন ইউনিট।

ঢাকা মহানগর দায়রা জজ আদালতে মামলাটি করা হয়। আদালত সূত্রে জানা যায়, বন্যপ্রাণী সংরক্ষণ ও নিরাপত্তা আইন-২০১২ এর ধারা ৩৮ (১-২), ৪১ ও ৪৬ লঙ্ঘনের অভিযোগে মামলা করে বন্যপ্রাণী অপরাধ দমন ইউনিট। মামলার বাদী বন্যপ্রাণী পরিদর্শক নারগিস সুলতানা। সাক্ষী করা হয় তদন্ত কমিটিতে কাজ করা অপর তিন সদস্য আব্দুল্লাহ আস সাদিক, অসীম মল্লিক ও রথিন্দ্র কুমার বিশ্বাসকে।