NYC Sightseeing Pass
ঢাকা, বুধবার, মে ৭, ২০২৫ | ২৪ বৈশাখ ১৪৩২
ব্রেকিং নিউজ
ভবিষ্যতে এমন হামলার চেষ্টা করলে কোনো ছাড় দেওয়া হবে না: উপদেষ্টা অর্ডিন্যান্স আকারে আইন করে বাংলাদেশ হেলথ সার্ভিস গঠনের সুপারিশ মালয়েশিয়া সফর স্থগিত করলেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী হামজা-শামিত জুটি সম্ভাবনার আরেক ধাপ অগ্রগতি কোরবানির চামড়ার ন্যায্যমূল্য নিশ্চিতে কমিটি গঠনের নির্দেশ - প্রধান উপদেষ্টা মহসিন কলেজ ছাত্রলীগ নেত্রীকে পুলিশে দিলো শিক্ষার্থীরা ইসরায়েলে বিদেশি এয়ারলাইনসগুলোর ফ্লাইট বাতিলের হিড়িক তৃতীয় মেয়াদে ক্ষমতা চান না ট্রাম্প বাংলাদেশি হিসেবে রিশাদের রেকর্ডের দিনে লাহোরের হার ভারতীয় অনুরাগীদের মন্তব্যে হানিয়া বললেন ‘আমি কেঁদে ফেলব’
Logo
logo

চীনের পাল্টা শুল্ক আরও বাড়িয়ে ১২৫ শতাংশ করলেন ট্রাম্প


খবর   প্রকাশিত:  ২১ এপ্রিল, ২০২৫, ০৯:৩৮ এএম

চীনের পাল্টা শুল্ক আরও বাড়িয়ে ১২৫ শতাংশ করলেন ট্রাম্প

বিশ্ব বাণিজ্যে আলোড়ন সৃষ্টি করা মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের পাল্টা শুল্ক সবার জন্য তিন মাসের জন্য স্থগিত করলেও আওতার বাইরে থাকছে চীন। উল্টো দেশটির সঙ্গে চলা বাণিজ্য যুদ্ধে আরও এক ধাপ এগিয়ে গেলেন ট্রাম্প। পাল্টা শুল্ক ১০৪ থেকে বাড়িয়ে ১২৫ শতাংশ করার ঘোষণা দিয়েছেন তিনি।

এর আগে চীনা পণ্যের ওপর মার্কিন প্রশাসন ১০৪ শতাংশ শুল্ক আরোপের পর যুক্তরাষ্ট্রের পণ্যে ৮৪ শতাংশ পর্যন্ত শুল্ক আরোপ করে চীন। চীনের নেতারা চলমান বাণিজ্য যুদ্ধে ‘শেষ পর্যন্ত লড়ে যাওয়ার’ প্রতিশ্রুতি দেন। বিশ্বের দুই বৃহত্তম অর্থনীতির এই পাল্টা-পাল্টি পদক্ষেপে বাণিজ্যযুদ্ধ আরও তীব্র হলো।

 

চীনা পণ্যে নতুন করে শুল্ক বাড়ানোর ঘোষণা দিয়ে ট্রাম্প ট্রুথ সোশ্যালে লেখেন, বিশ্ব বাজারের প্রতি চীন যে অসম্মান দেখিয়েছে তার পরিপ্রেক্ষিতে আমি তাদের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের আরোপিত শুল্ক বাড়িয়ে ১২৫ শতাংশ করার ঘোষণা দিচ্ছি। এটি এখন থেকেই কার্যকর হবে। অদূর ভবিষ্যতে চীন হয়তো এটা বুঝতে সক্ষম হবে যে, তাদের অন্য দেশগুলো ও আমেরিকার ক্ষতি করার দিন শেষ হয়ে এসেছে।

 

যুক্তরাষ্ট্র চীনের ওপর পূর্ব আরোপিত শুল্ক আরও ৫০ শতাংশ বাড়িয়ে ১০৪ শতাংশ করার ঘোষণা দিলে বেইজিং শুল্ক বাড়িয়ে ৮৪ শতাংশ করা ছাড়াও আরও কড়া ব্যবস্থা নেয়। যুক্তরাষ্ট্রের ১২টি কোম্পানির ওপর রপ্তানি নিয়ন্ত্রণ আরোপ করে চীনা বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। এসব কোম্পানিকে চীন থেকে সামরিক ও বেসামরিক উভয় কাজে ব্যবহৃত পণ্য কেনা নিষিদ্ধ করা হয়। আরও ছয়টি মার্কিন প্রতিষ্ঠানকে ‘অবিশ্বস্ত সত্তা তালিকায়’ যুক্ত করে চীনে তাদের ব্যবসা নিষিদ্ধ করা হয়।