NYC Sightseeing Pass
ঢাকা, মঙ্গলবার, মে ৬, ২০২৫ | ২৩ বৈশাখ ১৪৩২
ব্রেকিং নিউজ
ভবিষ্যতে এমন হামলার চেষ্টা করলে কোনো ছাড় দেওয়া হবে না: উপদেষ্টা অর্ডিন্যান্স আকারে আইন করে বাংলাদেশ হেলথ সার্ভিস গঠনের সুপারিশ মালয়েশিয়া সফর স্থগিত করলেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী হামজা-শামিত জুটি সম্ভাবনার আরেক ধাপ অগ্রগতি কোরবানির চামড়ার ন্যায্যমূল্য নিশ্চিতে কমিটি গঠনের নির্দেশ - প্রধান উপদেষ্টা মহসিন কলেজ ছাত্রলীগ নেত্রীকে পুলিশে দিলো শিক্ষার্থীরা ইসরায়েলে বিদেশি এয়ারলাইনসগুলোর ফ্লাইট বাতিলের হিড়িক তৃতীয় মেয়াদে ক্ষমতা চান না ট্রাম্প বাংলাদেশি হিসেবে রিশাদের রেকর্ডের দিনে লাহোরের হার ভারতীয় অনুরাগীদের মন্তব্যে হানিয়া বললেন ‘আমি কেঁদে ফেলব’
Logo
logo

যথাযোগ্য মর্যাদায় গ্রিসে বঙ্গমাতার ৯২তম জন্মবার্ষিকী পালিত


খবর   প্রকাশিত:  ১২ জানুয়ারী, ২০২৪, ০৭:৩৩ এএম

যথাযোগ্য মর্যাদায় গ্রিসে বঙ্গমাতার ৯২তম জন্মবার্ষিকী পালিত

গ্রিসে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সুযোগ্য সহধর্মিণী বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন নেছা মুজিব এর ৯২তম জন্মবার্ষিকী এবং জাতির পিতার জ্যেষ্ঠ পুত্র বীর মুক্তিযোদ্ধা শহিদ ক্যাপ্টেন শেখ কামাল -এর ৭৩তম জন্মবার্ষিকী যথাযোগ্য মর্যাদায় গ্রিসে পালিত হয়েছে। এই উপলক্ষ্যে গ্রিসের এথেন্সস্থ বাংলাদেশ দূতাবাসে নানা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। 

শুরুতেই বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন নেছা মুজিব এবং বীর মুক্তিযোদ্ধা শহিদ ক্যাপ্টেন শেখ কামালের প্রতিকৃতিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করা হয়। এসময় গ্রিসে বসবাসকারী বাংলাদেশ কমিউনিটির বিভিন্ন রাজনৈতিক, সামাজিক, সাংস্কৃতিক, ব্যবসায়ী এবং আঞ্চলিক সংগঠনের নেতৃবৃন্দ, দূতাবাসের সকল কর্মকর্তা-কর্মচারিসহ সর্বস্তরের প্রবাসী বাংলাদেশিরা অংশগ্রহণ করেন।

অনুষ্ঠানের শুরুতে পবিত্র কোরআন থেকে তিলাওয়াত এবং পবিত্র গীতা থেকে পাঠ করা হয়। এরপর এ উপলক্ষ্যে রাষ্ট্রপতি ও মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর বাণী পাঠ করা হয়।  বাণী পাঠের পর বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন নেছা মুজিব এর মহতী জীবনীর উপর নির্মিত বিশেষ প্রামাণ্যচিত্র প্রদর্শন করা হয়। এরপর শহিদ ক্যাপ্টেন শেখ কামালের জীবনীর উপর নির্মিত বিশেষ প্রামাণ্যচিত্র প্রদর্শন করা হয়।

দূতাবাস প্রাঙ্গণে অনুষ্ঠিত আলোচনায় বক্তারা বঙ্গমাতার প্রতি বিনম্র শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করেন। তারা এই মহীয়সী নারী বঙ্গমাতার  কর্মময় জীবনের বিভিন্ন দিক তুলে ধরেন। অনুষ্ঠানের সভাপতি গ্রিসে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত আসুদ আহ্‌মেদ তার বক্তব্যে বলেন, বাংলাদেশের মহান স্বাধীনতা সংগ্রাম, মুক্তিযুদ্ধ এবং স্বাধীনতা পরবর্তী দেশ পুনর্গঠনের কাজে বঙ্গমাতা দৃঢ়তা, সাহসিকতা ও বিচক্ষণতার এক উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত রেখেছেন। 

বক্তারা তাদের আলোচনায় শহিদ ক্যাপ্টেন শেখ কামালের কর্মময় জীবনের বিভিন্ন দিকও তুলে ধরেন। রাষ্ট্রদূত অকুতোভয় বীর মুক্তিযোদ্ধা শহিদ ক্যাপ্টেন শেখ কামালের তারুণ্যদ্বীপ্ত এবং কর্মময় জীবনের কথা স্মরণ করে বলেন, শেখ কামাল ছিলেন দেশপ্রেমিক, সংস্কৃতিমনা এবং ক্রীড়াপ্রেমিক ব্যক্তিত্ব।  স্বাধীনতার পরবর্তী সময়ে নবগঠিত বাংলাদেশে একজন সফল ক্রীড়া এবং বাংলা সংস্কৃতির অন্যতম সংগঠক হিসেবে তিনি সকলের জন্য অনুকরণীয় দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন। 

অনুষ্ঠানে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন নেছা মুজিব, শহীদ ক্যাপ্টেন শেখ কামাল ও বঙ্গবন্ধুর পরিবারের অন্যান্য শহীদ সদস্যদের আত্মার মাগফেরাত এবং বাংলাদেশের অব্যাহত অগ্রগতি ও সমৃদ্ধি কামনা করে বিশেষ দোয়া ও মোনাজাত করা হয়।