NYC Sightseeing Pass
ঢাকা, রবিবার, মে ১১, ২০২৫ | ২৮ বৈশাখ ১৪৩২
ব্রেকিং নিউজ
থানায় ভুক্তভোগীদের সঙ্গে ভিডিওকলে কথা বলবেন ঢাকা রেঞ্জ ডিআইজি সন্ত্রাসবিরোধী অধ্যাদেশে যুক্ত হলো নতুন বিধান ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধবিরতি: যুক্তরাষ্ট্রের ভূমিকায় ‘গর্বিত’ ট্রাম্প জামিনে মুক্তি পেলেন টাফটস বিশ্ববিদ্যালয়ের সেই শিক্ষার্থী লা লিগার ইতিহাসে দ্রুততম হ্যাটট্রিকের রেকর্ড সোরলোথের ভারত ও পাকিস্তানকে সাধুবাদ জানালেন প্রধান উপদেষ্টা বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ গণহত্যাকারীরা বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির পরিকল্পনা করছে: উপদেষ্টা আসিফ ইসরায়েলি অবরোধের মধ্যে হামলায় গাজায় শিশুসহ নিহত ২১ যুদ্ধবিরতিকে ঐতিহাসিক বিজয় বললেন শাহবাজ শরিফ
Logo
logo

আটকে পড়া ৭৯৬৪ বাংলাদেশি কর্মীকে নিতে রাজি মালয়েশিয়া


খবর   প্রকাশিত:  ২৮ জানুয়ারী, ২০২৫, ০৪:০১ এএম

আটকে পড়া ৭৯৬৪ বাংলাদেশি কর্মীকে নিতে রাজি মালয়েশিয়া

গত বছর ৩১ মের মধ্যে মালয়েশিয়া যাওয়ার কথা ছিল বাংলাদেশের প্রায় ১৮ হাজার কর্মীর। নানা জটিলতায় মালয়েশিয়া যেতে পারেননি তারা। তাদের মধ্যে প্রথম ধাপে দেশটিতে প্রবেশের জন্য সাত হাজার ৯৬৪ জনকে যোগ্য হিসেবে নির্বাচিত করা হয়েছে।

আজ সোমবার ঢাকায় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র ও জনকূটনীতি অনুবিভাগের মহাপরিচালক মোহাম্মদ রফিকুল আলম এ তথ্য জানিয়েছেন।

 

তিনি জানান, মালয়েশিয়া সরকার কুয়ালালামপুরে অবস্থিত বাংলাদেশ হাইকমিশনকে সাত হাজার ৯৬৪ জনকে দেশটিতে যাওয়ার যোগ্য হিসেবে নির্বাচিত করার তথ্য জানিয়েছে। আর বাদ পড়া বাকি ১০ হাজার কর্মীর বিষয়ে এখনো কোনো সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়নি।


 

মুখপাত্র বলেন, ১৮ হাজার কর্মীর মালয়েশিয়া যাওয়া নিয়ে জটিলতা তৈরি হওয়ার বিষয়টি গত বছরের ডিসেম্বরে বাংলাদেশ হাইকমিশনার মো. শামীম আহসান দেশটির স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী সাইফুদ্দিন ইসমাইলকে জানান। সাইফুদ্দিন পর্যায়ক্রমে বাংলাদেশের কর্মীদের নেওয়ার জন্য যাচাই-বাছাই করতে হাইকমিশন ও মালয়েশিয়ার ইমিগ্রেশন বিভাগের সমন্বয়ে একটি কারিগরি কমিটি গঠনের পরামর্শ দেন।

এই কমিটি গত এক মাসে দুটি বৈঠকে বসে। মালয়েশিয়ার সংশ্লিষ্ট সব কর্তৃপক্ষের সঙ্গে আলোচনার পর কমিটি ১৮ হাজার কর্মীর মধ্যে ৭ হাজার ৯৬৪ জনকে প্রথম ধাপে দেশটিতে যাওয়ার জন্য বাছাই করে।

 

দীর্ঘদিন বন্ধের পর ২০২২ সালের আগস্টে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজারের পথ উন্মুক্ত হয়। ২০২৪ সালের ৩১ মে পর্যন্ত ১০১টি রিক্রুটিং এজেন্সির মাধ্যমে পৌনে পাঁচ লাখ কর্মী দেশটিতে পাড়ি দেন।

তবে টিকিট জটিলতায় যেতে পারেননি প্রায় ১৮ হাজারেরও বেশি শ্রমিক।