NYC Sightseeing Pass
ঢাকা, রবিবার, মে ১১, ২০২৫ | ২৮ বৈশাখ ১৪৩২
ব্রেকিং নিউজ
থানায় ভুক্তভোগীদের সঙ্গে ভিডিওকলে কথা বলবেন ঢাকা রেঞ্জ ডিআইজি সন্ত্রাসবিরোধী অধ্যাদেশে যুক্ত হলো নতুন বিধান ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধবিরতি: যুক্তরাষ্ট্রের ভূমিকায় ‘গর্বিত’ ট্রাম্প জামিনে মুক্তি পেলেন টাফটস বিশ্ববিদ্যালয়ের সেই শিক্ষার্থী লা লিগার ইতিহাসে দ্রুততম হ্যাটট্রিকের রেকর্ড সোরলোথের ভারত ও পাকিস্তানকে সাধুবাদ জানালেন প্রধান উপদেষ্টা বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ গণহত্যাকারীরা বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির পরিকল্পনা করছে: উপদেষ্টা আসিফ ইসরায়েলি অবরোধের মধ্যে হামলায় গাজায় শিশুসহ নিহত ২১ যুদ্ধবিরতিকে ঐতিহাসিক বিজয় বললেন শাহবাজ শরিফ
Logo
logo

মাতারবাড়ী বন্দরের ব্যবস্থাপনায় আগ্রহী সৌদি কোম্পানি


খবর   প্রকাশিত:  ২১ এপ্রিল, ২০২৫, ০৮:৫১ এএম

মাতারবাড়ী বন্দরের ব্যবস্থাপনায় আগ্রহী সৌদি কোম্পানি

দেশের গভীর সমুদ্রবন্দর মাতারবাড়ী পরিচালনায় আগ্রহ প্রকাশ করেছে সৌদি মালিকানাধীন বন্দর কোম্পানি রেড সি গেটওয়ে টার্মিনাল।

কোম্পানির নির্বাহী চেয়ারম্যান আমের এ. আলিরেজা জানিয়েছেন, তাদের সহযোগিতায় মাতারবাড়ীকে অঞ্চলের অন্যতম বৃহৎ বন্দর হিসেবে গড়ে তোলা সম্ভব।

 

শুক্রবার (২৪ জানুয়ারি) সুইজারল্যান্ডের দাভোস শহরে ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরামের বার্ষিক বৈঠকের সাইডলাইনে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে সাক্ষাৎকালে এ মন্তব্য করেন তিনি।

প্রধান উপদেষ্টা কোম্পানিটিকে বাংলাদেশে আরও বেশি বিনিয়োগ করতে এবং দেশে-বিদেশি সরাসরি বিনিয়োগ (এফডিআই) আকর্ষণে সহায়তা করতে আহ্বান জানান।

 

তিনি বলেন, বঙ্গোপসাগরের তীরবর্তী অঞ্চলে বাংলাদেশ আরও বন্দর গড়ে তুলবে, যাতে চট্টগ্রাম অঞ্চলটি এই অঞ্চলের দেশগুলোর জন্য একটি রপ্তানি ও শিপিং হাবে পরিণত হতে পারে।

রেড সি গেটওয়ে যা পতেঙ্গা টার্মিনাল পরিচালনা করছে। ওই টার্মিনালের দক্ষতা ও সক্ষমতা বৃদ্ধি করতে প্রায় ২০০ মিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের পরিকল্পনা করেছে বলে আলিরেজা জানান।

তিনি আরও বলেন, কোম্পানিটি সম্প্রতি চীন থেকে ২৫ মিলিয়ন ডলারের কনটেইনার হ্যান্ডলিং ক্রেন ও অন্যান্য সরঞ্জাম আমদানির অর্ডার দিয়েছে এবং আগামী কয়েক সপ্তাহের মধ্যে আরও ২৫ মিলিয়ন ডলারের সরঞ্জাম অর্ডার দেবে।

 

এসব হাইব্রিড সরঞ্জাম অর্থাৎ এগুলো বিদ্যুৎ ও জ্বালানি উভয়েই চালানো সম্ভব। এগুলো নির্গমন হ্রাস করবে, তিনি বলেন।

মাতারবাড়ীকে অঞ্চলটির অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ গভীর সমুদ্রবন্দর হিসেবে বর্ণনা করে আলিরেজা জানান, তার কোম্পানি এই বন্দরে বিনিয়োগ করতে এবং এটিকে একটি প্রধান শিপিং হাবে পরিণত করতে আগ্রহী।

তিনি বলেন, চট্টগ্রামের বন্দর দক্ষতা দেশে বিপুল পরিমাণ বিদেশি সরাসরি বিনিয়োগ আকর্ষণ করবে। কারণ অনেক শীর্ষস্থানীয় নির্মাতারা বাংলাদেশে তাদের কারখানা স্থানান্তরে আগ্রহী হবে।

 

বৈঠকে বাংলাদেশ সরকারের এসডিজি সমন্বয়কারী লামিয়া মোরশেদ ও জাতিসংঘে জেনেভায় নিযুক্ত বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি তারেক আরিফুল ইসলামও উপস্থিত ছিলেন।