NYC Sightseeing Pass
ঢাকা, বুধবার, মে ৭, ২০২৫ | ২৩ বৈশাখ ১৪৩২
ব্রেকিং নিউজ
ভবিষ্যতে এমন হামলার চেষ্টা করলে কোনো ছাড় দেওয়া হবে না: উপদেষ্টা অর্ডিন্যান্স আকারে আইন করে বাংলাদেশ হেলথ সার্ভিস গঠনের সুপারিশ মালয়েশিয়া সফর স্থগিত করলেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী হামজা-শামিত জুটি সম্ভাবনার আরেক ধাপ অগ্রগতি কোরবানির চামড়ার ন্যায্যমূল্য নিশ্চিতে কমিটি গঠনের নির্দেশ - প্রধান উপদেষ্টা মহসিন কলেজ ছাত্রলীগ নেত্রীকে পুলিশে দিলো শিক্ষার্থীরা ইসরায়েলে বিদেশি এয়ারলাইনসগুলোর ফ্লাইট বাতিলের হিড়িক তৃতীয় মেয়াদে ক্ষমতা চান না ট্রাম্প বাংলাদেশি হিসেবে রিশাদের রেকর্ডের দিনে লাহোরের হার ভারতীয় অনুরাগীদের মন্তব্যে হানিয়া বললেন ‘আমি কেঁদে ফেলব’
Logo
logo

শেষ মুহূর্তে বিক্ষোভের মুখে বাইডেন, ‘যুদ্ধাপরাধী’ স্লোগান


খবর   প্রকাশিত:  ২০ এপ্রিল, ২০২৫, ০৬:১৯ পিএম

শেষ মুহূর্তে বিক্ষোভের মুখে বাইডেন, ‘যুদ্ধাপরাধী’ স্লোগান

মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরে ভাষণ দিতে যাওয়ার পথে বিক্ষোভের মুখে পড়েন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। ক্ষমতা হস্তান্তরের মাত্র এক সপ্তাহ আগে তাকে দেখে ‘যুদ্ধাপরাধী’ স্লোগান দেন বিক্ষোভকারীরা। রক্তের মতো তরল পদার্থ রাস্তায় ঢেলে তারা বলেন, হাজারো ফিলিস্তিনিকে হত্যার জন্য বাইডেন দায়ী। স্কাই নিউজের এক প্রতিবেদন থেকে এই খবর জানা গেছে।

 

গাজা ইস্যুতে মার্কিন নীতির প্রতিবাদে ওয়াশিংটন ডিসিতে পররাষ্ট্র দপ্তরের সামনে বিক্ষোভ হয় স্থানীয় সময় সোমবার। এর মধ্যেই পররাষ্ট্রনীতি নিয়ে সর্বশেষ ভাষণ দিতে পররাষ্ট্র দপ্তরে যান বিদায়ী প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। তখন তাকে দেখে যুদ্ধাপরাধী বলে স্লোগান দেন বিক্ষোভকারীরা।

বিক্ষোভকারীরা বলেছেন, ইসরায়েলি আগ্রাসনে গাজা পুরোপুরি ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়েছে।

কোথাও নেই নিরাপদ জায়গা। এই পর্যন্ত প্রাণ হারিয়েছে ৪৬ হাজারেরও বেশি বেসামরিক নাগরিক। এর দায় বাইডেনকে নিতে হবে। কারণ তার প্রশাসন অস্ত্র ও কূটনৈতিক সহায়তা দিয়ে ইসরায়েলকে সব ধরনের সহযোগিতা দিয়েছে।

 


 

পরে পররাষ্ট্রনীতি নিয়ে ভাষণ দেন বাইডেন। ভাষণে তিনি বলেন, আগামী ২০ জানুয়ারি হোয়াইট হাউস ছাড়ার আগেই গাজায় যুদ্ধবিরতির উজ্জ্বল সম্ভাবনা রয়েছে।

বিদায়ি প্রেসিডেন্টের দাবি, তার প্রশাসনের চার বছরে দুর্বল হয়েছে প্রতিদ্বন্দ্বী দেশগুলো। বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে রাশিয়া-ইরান। আর আগের তুলনায় যুক্তরাষ্ট্র অনেক শক্তিশালী হয়েছে।

 

সবশেষে বাইডেন তার প্রশাসনকে ধন্যবাদ জানিয়ে বলেন, তাদের প্রচেষ্টায় বিশ্বে এই পর্যন্ত সরকারি ও বেসরকারি খাতে ১০ হাজার কোটি ডলার অনুদান পৌঁছেছে। এই অনুদান গ্রিনহাউস গ্যাসের নির্গমন কমাতে সাহায্য করছে।