NYC Sightseeing Pass
ঢাকা, রবিবার, মে ১১, ২০২৫ | ২৮ বৈশাখ ১৪৩২
ব্রেকিং নিউজ
থানায় ভুক্তভোগীদের সঙ্গে ভিডিওকলে কথা বলবেন ঢাকা রেঞ্জ ডিআইজি সন্ত্রাসবিরোধী অধ্যাদেশে যুক্ত হলো নতুন বিধান ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধবিরতি: যুক্তরাষ্ট্রের ভূমিকায় ‘গর্বিত’ ট্রাম্প জামিনে মুক্তি পেলেন টাফটস বিশ্ববিদ্যালয়ের সেই শিক্ষার্থী লা লিগার ইতিহাসে দ্রুততম হ্যাটট্রিকের রেকর্ড সোরলোথের ভারত ও পাকিস্তানকে সাধুবাদ জানালেন প্রধান উপদেষ্টা বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ গণহত্যাকারীরা বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির পরিকল্পনা করছে: উপদেষ্টা আসিফ ইসরায়েলি অবরোধের মধ্যে হামলায় গাজায় শিশুসহ নিহত ২১ যুদ্ধবিরতিকে ঐতিহাসিক বিজয় বললেন শাহবাজ শরিফ
Logo
logo

প্রথমবার ম্যাচসেরা হয়ে গতির রহস্য জানালেন রানা


খবর   প্রকাশিত:  ০১ জানুয়ারী, ২০২৫, ১১:৩৫ পিএম

প্রথমবার ম্যাচসেরা হয়ে গতির রহস্য জানালেন রানা

পাকিস্তান ও ওয়েস্ট ইন্ডিজের মাটিতে গতির ঝড় তোলা নাহিদ রানার দিকে তাকিয়ে ছিলেন বিপিএলের দর্শকরা। কখন শাণিত বোলিংয়ে প্রতিপক্ষের দুর্গ গুঁড়িয়ে দেন, সেটা দেখার অপেক্ষায় রংপুর রাইডার্সের ম্যাচগুলোর দিকে নজর রেখেছিলেন তারা।

ভক্তদের অপেক্ষার ঘড়ির দিকে বেশিক্ষণ তাকিয়ে থাকতে দেননি রানা। বিপিএলে নিজেদের দ্বিতীয় ম্যাচেই আসল রূপ দেখালেন ডানহাতি তারকা পেসার। ২৭ রানে ৪ উইকেট তুলে রানবন্যার বিপিএলে ১৫৫ রানের পুঁজি করা রংপুরকে দিলেন ৩৪ রানের রোমাঞ্চকর জয়। ভক্তদের হৃদয় জিতে ম্যাচসেরার পুরস্কারটাও লুপে নিলেন তিনি।

 

ম্যাচের সেরা তারকার পুরস্কার নিতে এসে নাহিদ জানালেন, মাঠের চোখধাঁধানো প্রদর্শনী দেখানোর কৌশলটা রপ্ত করতে তাকে বেশ কষ্ট করতে হয়েছে। কঠিন পরিশ্রম করতে হয়েছে।

রানা বলেন, ‘আসলে এটা হার্ড ওয়ার্ক, নিজের ফিটনেস, মেইনটেইন, সব কিছু মিলিয়েই…।’

 

বিপিএলে এর আগেও দুটি মৌসুম খেলেছেন রানা। তবে খুব বেশি উইকেটের ফুল ফোটাতে পারেননি। জাতীয় দলেও দারুণ বোলিং করেছেন, ফাইফারও আছে। তবে কখনো ম্যাচসেরা হতে পারেননি। বিপিএল ও জাতীয় দল মিলিয়ে এবারই প্রথম ম্যাচসেরার পুরস্কার পেলেন তিনি।

যে কারণে গতকাল মঙ্গলবারের পুরস্কারটা রানার জন্য বিশেষ কিছু, রোমাঞ্চকর অনুভূতি। তিনি বলেন, ‘আলহামদুলিল্লাহ অনেক ভালো লাগছে। যেহেতু এর আগে আমি কখনও বিপিএলের কোনো ম্যাচে বা জাতীয় দলের ম্যাচে ম্যান অব দ্য ম্যাচ হইনি। এই প্রথম ম্যান অব দ্য ম্যাচ হয়ে ভালো লাগছে।’

একজন পাড়ার ক্রিকেটারকে আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতায় নিয়ে যাওয়ার পথে কোচদের বড় ভূমিকা থাকে। রানার ক্ষেত্রেও তার ব্যতিক্রম নয়। যে কারণে কোচদের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানাতে মোটেই ভুল করলেন না তিনি।

 

২২ বছর বয়সী পেসার বলেন, ‘হ্যাঁ অবশ্যই। যখন যে ফ্র্যাঞ্চাইজিতে খেলি বা বিসিবিতে থাকি সবাই আমার যত্ন নেয় এবং ভুলগুলো ধরিয়ে দেন। আমি উন্নতি করার চেষ্টা করি।’

ফ্র্যাঞ্চাইজিগুলো যখন ক্রিকেটারদের দলে নেয়, নিশ্চয় তাদের একটা পরিকল্পনা থাকে ওই ক্রিকেটারকে নিয়ে। অনেক সময় ক্রিকেটাররা দলের প্রত্যাশা পূরণ করেন, কখনো বা করতে পারেন না। তবে রানা টুর্নামেন্টের শুরুর দিকেই দলকে একটি রোমাঞ্চকর জয় উপহার দিতে পেরে দারুণ উচ্ছ্বসিত।

 

রানা বলেন, ‘রংপুর রাইডার্স যখন আমাকে দলে নিয়েছে, তাদের চাওয়া আছে, তা পূরণ করতে পেরে আলহামদুলিল্লাহ ভালো লাগছে।’