NYC Sightseeing Pass
ঢাকা, বুধবার, মে ৭, ২০২৫ | ২৪ বৈশাখ ১৪৩২
ব্রেকিং নিউজ
ভবিষ্যতে এমন হামলার চেষ্টা করলে কোনো ছাড় দেওয়া হবে না: উপদেষ্টা অর্ডিন্যান্স আকারে আইন করে বাংলাদেশ হেলথ সার্ভিস গঠনের সুপারিশ মালয়েশিয়া সফর স্থগিত করলেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী হামজা-শামিত জুটি সম্ভাবনার আরেক ধাপ অগ্রগতি কোরবানির চামড়ার ন্যায্যমূল্য নিশ্চিতে কমিটি গঠনের নির্দেশ - প্রধান উপদেষ্টা মহসিন কলেজ ছাত্রলীগ নেত্রীকে পুলিশে দিলো শিক্ষার্থীরা ইসরায়েলে বিদেশি এয়ারলাইনসগুলোর ফ্লাইট বাতিলের হিড়িক তৃতীয় মেয়াদে ক্ষমতা চান না ট্রাম্প বাংলাদেশি হিসেবে রিশাদের রেকর্ডের দিনে লাহোরের হার ভারতীয় অনুরাগীদের মন্তব্যে হানিয়া বললেন ‘আমি কেঁদে ফেলব’
Logo
logo

নাসরাল্লাহর সঙ্গে হিজবুল্লাহর আরো কত সদস্য নিহত হয়েছেন


খবর   প্রকাশিত:  ৩০ সেপ্টেম্বর, ২০২৪, ০৪:০৫ পিএম

নাসরাল্লাহর সঙ্গে হিজবুল্লাহর আরো কত সদস্য নিহত হয়েছেন

ইসরায়েলি সামরিক বাহিনী রবিবার জানিয়েছে, এই সপ্তাহে বৈরুতে যে হামলায় হিজবুল্লাহপ্রধান হাসান নাসরাল্লাহ নিহত হয়েছেন, সেই একই হামলায় আরো ২০ জনেরও বেশি হিজবুল্লাহ সদস্যকে ‘হত্যা’ করা হয়েছে।

সামরিক বাহিনীর বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ‘বৈরুতে বেসামরিক ভবনের নিচে অবস্থিত ভূগর্ভস্থ সদর দপ্তরে উপস্থিত থাকা বিভিন্ন পদমর্যাদার ২০ জনেরও বেশি সন্ত্রাসী, যারা ইসরায়েলের বিরুদ্ধে হিজবুল্লাহর সন্ত্রাসী কার্যক্রম পরিচালনা করছিল, তারাও নির্মূল হয়েছে।’

 

এ ছাড়া বিবৃতিতে দেওয়া তালিকায় নিহত কয়েকজনের নামও উল্লেখ করা হয়েছে। যার মধ্যে রয়েছেন ইব্রাহিম হোসেন জাজিনি ও সামির তাওফিক ডিব, যারা নাসরাল্লাহর ঘনিষ্ঠ সহচর ছিলেন।

তাদের সম্পর্কে বলা হয়েছে, ‘নাসরাল্লাহর কাছে থাকায় তারা হিজবুল্লাহ ও বিশেষ করে নাসরাল্লাহর দৈনন্দিন কার্যক্রমে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতেন।’

 

হিজবুল্লাহ শনিবার নাসরাল্লাহর মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছে। পরে রবিবার তারা জানায়, গোষ্ঠীর শীর্ষ কমান্ডার আলি কারাকে শুক্রবারের হামলায় নিহত হয়েছেন। তিনি দক্ষিণ লেবাননে কাজ করতেন।

 


 

ইসরায়েলি সামরিক বাহিনীর তালিকায় আরো কিছু নাম উল্লেখ করা হয়েছে, যেমন আবেদ আল-আমির মুহাম্মদ সাবলিনি ও আলি নাফ আয়ুব।

সাম্প্রতিক দিনগুলোতে ইসরায়েল তাদের সামরিক কার্যক্রমের মনোযোগ গাজা থেকে লেবাননের দিকে স্থানান্তর করেছে। তবে প্রায় এক বছরের আন্ত সীমান্ত সংঘর্ষে লেবাননে ইতিমধ্যে শতাধিক মানুষ নিহত হয়েছে। হামাসের সঙ্গে সংহতি প্রদর্শনের লক্ষ্যে হিজবুল্লাহ ইসরায়েলের দিকে হামলা শুরু করে।

এর আগে গত বছরের ৭ অক্টোবর হামাসের নজিরবিহীন হামলার পর প্রতিশোধ নিতে গাজায় যুদ্ধ শুরু করে ইসরায়েল।