NYC Sightseeing Pass
ঢাকা, শুক্রবার, মে ১৬, ২০২৫ | ২ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২
ব্রেকিং নিউজ
পৃথিবীর ভবিষ্যৎ আমাদের প্রত্যেকের হাতে: প্রধান উপদেষ্টা সিরিয়ার ওপর থেকে সব নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়ার ঘোষণা ট্রাম্পের দিল্লি ক্যাপিটালসে ডাক পেলেন মোস্তাফিজ লন্ডনের মঞ্চে ‘ডিডিএলজে’, চমকে দিলেন শাহরুখ খান জাতীয় নির্বাচন আয়োজনের বিষয়টি পুরোপুরি বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ ব্যাপার -প্রেস সচিব শিগগিরই মিসরের সঙ্গে ভিসা অব্যাহতি চুক্তি : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা সৌদি আরবের সঙ্গে ১০০ বিলিয়ন ডলারের অস্ত্র চুক্তি হচ্ছে যুক্তরাষ্ট্রের ভারতের হামলায় ১১ সেনা নিহত, আহত ৭৮: পাকিস্তান আইএসপিআর কেন দাম কমে গেছে সুপারস্টার নয়নতারার পর্দা নামলো সেলিব্রিটি ক্রিকেট লিগের, বিজয়ী গিগাবাইট টাইটানস
Logo
logo

সোনা জিতে মহিষ উপহার পেলেন আরশাদ


খবর   প্রকাশিত:  ১৩ আগস্ট, ২০২৪, ০৪:২৩ পিএম

সোনা জিতে মহিষ উপহার পেলেন আরশাদ

প্যারিস অলিম্পিকে দেশকে সোনা এনে দিয়ে এখন পাকিস্তানের জাতীয় হিরো আরশাদ নাদিম। গতকাল দেশে ফেরার পর তাকে নিয়ে বাঁধনহারা উচ্ছ্বাস করেছেন ভক্ত-সমর্থকরা। সোনা এনে দেওয়ার পুরস্কার হিসেবে সরকারি-বেসরকারি বিভিন্ন জায়গা থেকে নগদ অর্থমূল্য, গাড়িসহ আরো অনেক গিফট পাচ্ছেন তিনি।

এমনকি দুর্দান্ত পারফরম্যান্সের জন্য পাকিস্তানের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ বেসামরিক পুরস্কার ‘হিলাল-ই-ইমতিয়াজ’ পুরস্কার দেওয়ার ঘোষণাও দিয়েছেন প্রেসিডেন্ট আসিফ আলী জারদারি।

তবে আনুষ্ঠানিকভাবে পাকিস্তানের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ পুরস্কার পাওয়ার আগে ব্যতিক্রম এক গিফট পেয়েছেন পাকিস্তানকে প্রথমবারের মতো ব্যক্তিগত ইভেন্টে স্বর্ণ এনে দেওয়া আরশাদ।

 

পুরস্কার হিসেবে মহিষ উপহার পেয়েছেন সোনাজয়ী আরশাদ। অলিম্পিকের রেকর্ড ৯২.৯৭ মিটার বর্শা নিক্ষেপকারী অ্যাথলেটকে পুরস্কারটি দিয়েছেন তার শ্বশুর মুহাম্মদ নওয়াজ। গ্রামের ঐতিহ্য মেনে অত্যন্ত মর্যাদা ও সম্মানের প্রতীক হিসেবে মহিষ উপহার দেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন নওয়াজ।

 

মহিষ দেওয়ার বিষয়ে সংবাদমাধ্যমকে নওয়াজ বলেছেন, ‘গ্রামের ঐতিহ্য অনুযায়ী মহিষ উপহার দেওয়া আমাদের এখানে অত্যন্ত মূল্যবান ও সম্মানের। নাদিম সাফল্য পেয়েও গ্রামকে ভুলে যায়নি। তার বাড়ি এখনো গ্রামেই। মা-বাবা ও ভাইয়েদের সঙ্গে এখনো সে গ্রামে থাকে।

 

আর্থিকভাবে অসচ্ছল হলেও শৈশব থেকেই আরশাদ খেলার প্রতি খুবই প্যাশোনেট ছিলেন বলে জানিয়েছেন নওয়াজ। আরশাদের শ্বশুর বলেছেন, ‘ছয় বছর আগে যখন সে আমার মেয়েকে বিয়ে করতে রাজি হয়েছিল তখন সে ছোট একটা জব করত। তবে নিজের খেলার বিষয়ে খুবই প্যাশোনেট ছিল। বাড়ির পাশে এবং মাঠে প্রতিনিয়ত জ্যাভলিন অনুশীলন করত।’