NYC Sightseeing Pass
ঢাকা, বুধবার, মে ১৪, ২০২৫ | ৩১ বৈশাখ ১৪৩২
ব্রেকিং নিউজ
পৃথিবীর ভবিষ্যৎ আমাদের প্রত্যেকের হাতে: প্রধান উপদেষ্টা সিরিয়ার ওপর থেকে সব নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়ার ঘোষণা ট্রাম্পের দিল্লি ক্যাপিটালসে ডাক পেলেন মোস্তাফিজ লন্ডনের মঞ্চে ‘ডিডিএলজে’, চমকে দিলেন শাহরুখ খান জাতীয় নির্বাচন আয়োজনের বিষয়টি পুরোপুরি বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ ব্যাপার -প্রেস সচিব শিগগিরই মিসরের সঙ্গে ভিসা অব্যাহতি চুক্তি : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা সৌদি আরবের সঙ্গে ১০০ বিলিয়ন ডলারের অস্ত্র চুক্তি হচ্ছে যুক্তরাষ্ট্রের ভারতের হামলায় ১১ সেনা নিহত, আহত ৭৮: পাকিস্তান আইএসপিআর কেন দাম কমে গেছে সুপারস্টার নয়নতারার পর্দা নামলো সেলিব্রিটি ক্রিকেট লিগের, বিজয়ী গিগাবাইট টাইটানস
Logo
logo

তুরস্কে বন্ধ হলো ইনস্টাগ্রাম


খবর   প্রকাশিত:  ০৪ আগস্ট, ২০২৪, ০৭:৫২ এএম

তুরস্কে বন্ধ হলো ইনস্টাগ্রাম

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ইনস্টাগ্রাম নিষিদ্ধ করেছে তুরস্কের সরকার। ফিলিস্তিনি মুক্তিকামী সংগঠন হামাসের শীর্ষ নেতা ও রাজনৈতিক শাখার প্রধান ইসমাইল হানিয়ার নিহতের সংবাদ এবং এ ঘটনায় যারা সান্ত্বনা জানিয়েছেন, তাদের পোস্ট ‘সেন্সর’ করায় এ নিষিদ্ধের ঘোষণা দিয়েছে দেশটি। শুক্রবার দেশটির তথ্য যোগাযোগমন্ত্রী ফাহরেত্তিন আলতুন এক বিবৃতিতে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

ইনস্টাগ্রামের প্রতি নিন্দা জানিয়ে বিবৃতিতে আলতুন বলেন, ‘ইসমাইল হানিয়ার নিহতের ঘটনাসংক্রান্ত কোনো সংবাদ ইনস্টাগ্রামে নেই।

তার মৃত্যুতে শোক জানিয়ে যারা পোস্ট দিতে চাইছেন, তারাও পোস্ট করতে পারছেন না বলে অভিযোগ করেছেন। সেন্সরশিপের কারণেই এমনটা হয়েছে।

 

 

আলতুন আরো বলেন, ‘যে প্রতিষ্ঠান মানুষের মতপ্রকাশের স্বাধীনতায় হস্তক্ষেপ করে, আমরা তাদের প্রতি কঠোর নিন্দা জানাই। এ ধরনের সেন্সরশিপ কখনো গ্রহণযোগ্য নয়।

আজ থেকে অনির্দিষ্টকালের জন্য তুরস্কে ইনস্টাগ্রাম বন্ধ করা হলো।’

 

তুরস্কের সবচেয়ে জনপ্রিয় যোগাযোগমাধ্যম ইনস্টাগ্রাম। দেশটির পরিসংখ্যান দপ্তরের তথ্য অনুসারে, দেশের মোট ৮ লাখ ৩০ হাজার জনসংখ্যার মধ্যে ৫ লাখ ৮০ হাজার মানুষ ইনস্টাগ্রাম ব্যবহার করে।

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম নিষিদ্ধ করা তুরস্কে এবারেই প্রথম নয়।

এর আগে ২০১৪ সালে দুই সপ্তাহের জন্য এক্স (সাবেক টুইটার) এবং দুই মাসের জন্য ইউটিউব বন্ধ করা হয় দেশটিতে। তারপর ২০১৭-২০২০ সাল পর্যন্ত তিন বছর উইকিপিডিয়া বন্ধ ছিল।

 


 

হামাসপ্রধান ইসমাইল হানিয়া বুধবার ইরানের রাজধানীতে হত্যাকাণ্ডের শিকার হন। হামাস ও ইরান এই হত্যাকাণ্ডের জন্য ইসরায়েলকে দায়ী করলেও তেল আবিব এখনো এ ঘটনার দায় স্বীকার করেনি।