NYC Sightseeing Pass
ঢাকা, বৃহস্পতিবার, মে ১৫, ২০২৫ | ৩১ বৈশাখ ১৪৩২
ব্রেকিং নিউজ
পৃথিবীর ভবিষ্যৎ আমাদের প্রত্যেকের হাতে: প্রধান উপদেষ্টা সিরিয়ার ওপর থেকে সব নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়ার ঘোষণা ট্রাম্পের দিল্লি ক্যাপিটালসে ডাক পেলেন মোস্তাফিজ লন্ডনের মঞ্চে ‘ডিডিএলজে’, চমকে দিলেন শাহরুখ খান জাতীয় নির্বাচন আয়োজনের বিষয়টি পুরোপুরি বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ ব্যাপার -প্রেস সচিব শিগগিরই মিসরের সঙ্গে ভিসা অব্যাহতি চুক্তি : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা সৌদি আরবের সঙ্গে ১০০ বিলিয়ন ডলারের অস্ত্র চুক্তি হচ্ছে যুক্তরাষ্ট্রের ভারতের হামলায় ১১ সেনা নিহত, আহত ৭৮: পাকিস্তান আইএসপিআর কেন দাম কমে গেছে সুপারস্টার নয়নতারার পর্দা নামলো সেলিব্রিটি ক্রিকেট লিগের, বিজয়ী গিগাবাইট টাইটানস
Logo
logo

পারমাণবিক বোমার ব্যবহার নিয়ে যা বললেন পুতিন


খবর   প্রকাশিত:  ০৯ জুন, ২০২৪, ০৭:৫০ পিএম

পারমাণবিক বোমার ব্যবহার নিয়ে যা বললেন পুতিন

রাশিয়া ও ইউক্রেন যুদ্ধ শুরু হওয়ার পরই আলোচনায় আসে পারমাণবিক অস্ত্রের ব্যবহার নিয়ে। পুতিন এই যুদ্ধে পারমাণবিক অস্ত্র ব্যবহার করবেন কি না তা নিয়ে তৈরি হয় ধোঁয়াশা। এবার সে বিষয়ে স্পষ্ট বক্তব্য দিলেন রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন।

শুক্রবার (৭ জুন) পুতিন বলেন, ইউক্রেনে জয়ের জন্য রাশিয়ার পারমাণবিক অস্ত্র ব্যবহার করার দরকার নেই।

 

পুতিনের এমন বার্তার পর বোঝা যাচ্ছে, দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর ইউরোপে চলা বড় যুদ্ধটি পারমাণবিক যুদ্ধে রূপ নেবে না।

 

তবে এর আগে বেশ কয়েকবার নিজেদের প্রতিরক্ষার জন্য পারমাণবিক অস্ত্র ব্যবহারের ইঙ্গিত দিয়েছিলেন পুতিন।

সেন্ট পিটার্সবার্গের ইকোনমিক ফোরামে রাশিয়ার এক প্রভাবশালী বিশ্লেষক প্রশ্ন করেন ইউক্রেন ইস্যুতে পারমাণবিক পিস্তল ধরা হবে কি না। জবাবে পুতিন বলেন, এ ধরনের অস্ত্র ব্যবহারের কোনো পরিস্থিতি দেখছি না।

রুশ প্রেসিডেন্ট বলেন, পারমাণবিক অস্ত্রের ব্যবহার হতে পারে বিশেষ ক্ষেত্রে। যেমন সার্বভৌমত্ব ও দেশের অখণ্ডতার ওপর হুমকি তৈরি হলে। কিন্তু আমি মনে করি না এ ধরনের সময় এসেছে। পারমাণবিক অস্ত্র ব্যবহারের কোনো প্রয়োজন নেই।

 

মস্কো ক্রিমিয়া ছাড়াও ইউক্রেনের কাছ থেকে সম্প্রতি দখলে নেওয়া চারটি অঞ্চলকে এখন নিজেদের বলে মনে করে। ফলে কিয়েভ যদি এসব অঞ্চল পুনরায় ফেরত নেওয়ার চেষ্টা করে তাহলে পারমাণবিক হামলার ঝুঁকি তৈরি হবে।

 

সম্প্রতি রাশিয়ান টার্গেটে ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা জোরদার করেছে ইউক্রেন। তাদের লক্ষ্য হলো রাশিয়ার কাছ থেকে অঞ্চলগুলো ফিরিয়ে আনা।