NYC Sightseeing Pass
ঢাকা, বৃহস্পতিবার, মে ৮, ২০২৫ | ২৫ বৈশাখ ১৪৩২
ব্রেকিং নিউজ
চট্টগ্রাম বন্দর পরিদর্শনে যাচ্ছেন আশিক চৌধুরী ও শফিকুল আলম ‘বন্ধুত্বের বার্তা’ নিয়ে ঢাকায় আমিরাতের প্রতিনিধিদল , ড. ইউনূসের সঙ্গে বৈঠক সিঙ্গাপুর থেকে আসবে ২ কার্গো এলএনজি, ব্যয় ১১০৪ কোটি ভারত-পাকিস্তানকে দ্রুত যুদ্ধ বন্ধ করতে বললেন ট্রাম্প ভারতের হামলায় নিহতদের প্রতিটি রক্তবিন্দুর প্রতিশোধ নেওয়া হবে-পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ আপনারা লিখতে থাকেন, আমাদের কিছু যায় আসে না : নাদিয়া সীমান্ত জেলার পুলিশ সুপারদের সতর্ক থাকার নির্দেশ আইজিপির পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশের উড়োজাহাজ শেখ হাসিনাকে বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে ১০টায় দুদকে তলব ভারত-পাকিস্তান সংঘাত, চীনের পর রাশিয়ার উদ্বেগ
Logo
logo

মেক্সিকো সীমান্তে বিধিনিষেধ আরোপ বাইডেনের


খবর   প্রকাশিত:  ০৬ জুন, ২০২৪, ০৮:৩০ এএম

মেক্সিকো সীমান্তে বিধিনিষেধ আরোপ বাইডেনের

নির্বাচনের আগে মেক্সিকো সীমান্ত নিয়ে কঠোর অবস্থান নিলো বাইডেন প্রশাসন। এর ফলে অবৈধভাবে অভিবাসনপ্রত্যাশীরা এই সীমান্ত দিয়ে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশ করতে পারবে না।

প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন এ সম্পর্কিত একটি আদেশে সই করেছেন। এতে অবৈধভাবে মেক্সিকো সীমান্ত দিয়ে প্রবেশের ক্ষেত্রে বিধিনিষেধ আরোপ করা হয়েছে।

 

আদেশে বলা হয়েছে, কেউ অনুপ্রবেশ করলে সঙ্গে সঙ্গে তাকে ডিপোর্ট করার অর্থাৎ, মেক্সিকোয় ফিরিয়ে দেওয়ার ব্য়বস্থা করতে হবে। যুক্তরাষ্ট্রে তাকে কোনো রকম ইমিউনিটি বা সুযোগ দেওয়া হবে না।

তবে অভিভাবকহীন শিশুরা অবশ্য়ই এই আইনের অন্তর্গত নয়। অর্থাৎ, তাদের জন্য় এই নিয়ম প্রযোজ্য় নয়। তবে পরিকল্পনা করে নিয়ম মেনে কেউ শরণার্থী হওয়ার আবেদন করতেই পারেন। কিন্তু অবৈধভাবে অনুপ্রবেশ করা যাবে না।

 

আদেশে সই করে হোয়াইট হাউজে বাইডেন বলেছেন, যুক্তরাষ্ট্রের সীমান্ত সুরক্ষিত করতে আজ যে সিদ্ধান্ত নিলাম, রিপাবলিকানরা তা এখন পর্যন্ত নিতে পারেনি। যুক্তরাষ্ট্রকে সুরক্ষিত রাখা আমাদের কর্তব্য়।

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে মেক্সিকোর এক হাজার ৯০০ মাইলের সীমান্ত। বাইডেনের আমলে এই সীমান্ত দিয়ে রেকর্ড সংখ্য়ায় অনুপ্রবেশ ঘটেছে। ডিসেম্বরে দৈনিক অনুপ্রবেশের সংখ্য়া ছিল দশ হাজার। গত কয়েকমাসে সেই সংখ্যা কমলেও অনুপ্রবেশ বন্ধ হয়নি।

 

সম্প্রতি জনমত জরিপে দেখা গেছে, নির্বাচনে এই অবৈধ অনুপ্রবেশ বাইডেনের বিপক্ষে জনমত তৈরি করছে। তারপরেই এই কঠোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হলো বলে রাজনৈতিক মহল মনে করছে।