দেশটির শেয়ারবাজারও চাঙা হয়েছে। গত বছর এফটিএসই এমআইবি মানদণ্ড সূচক (৪০টি বড় কম্পানি অন্তর্ভুক্ত) বেড়েছে ২৮ শতাংশ। ইউরোপের যেকোনো শেয়ার মার্কেট সূচকের চেয়ে যা বেশি।
প্রতিবেশী দেশ জার্মানির অবস্থা চনমনে তো নয়ই, বরং তাদের অর্থনীতিকে এখন হিমশীতল আবহাওয়ার সঙ্গে তুলনা করা যায়। জার্মানির শীর্ষ অর্থনীতিবিদদের মতে, এ বছর প্রবৃদ্ধি আসবে ০.১ শতাংশ মাত্র। ইতালির বিষয়ে ওইসিডির আশা, এ বছর দেশটির অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি হবে ০.৭ শতাংশ।
ইতালির প্রধানমন্ত্রী জর্জিয়া মেলোনি ক্ষমতায় আসেন ২০২২ সালের অক্টোবরে। তাঁর রাজনৈতিক দল ‘ব্রাদার্স অব ইতালি’ তাদের নির্বাচনী প্রচারণায় যুক্ত করে ‘মেড ইন ইতালি’ স্লোগান। তবে এতে ইতালির প্রধানমন্ত্রী জর্জিয়া মেলোনির অর্থনৈতিক নীতির তেমন কোনো অবদান নেই বলে মনে করেন ইয়ার্গ ক্রেমার।
তাঁর মতে, ইতালির অর্থনৈতিক অবস্থা ভালো হওয়ার পেছনে শিথিল অর্থনৈতিক নীতির সম্পর্ক রয়েছে। অর্থাৎ ইতালির অর্থনীতির সম্প্রসারণ ঘটছে জমি ও ভবনের ওপর ঋণ দেওয়ার কারণে।