NYC Sightseeing Pass
ঢাকা, বুধবার, মে ৭, ২০২৫ | ২৩ বৈশাখ ১৪৩২
ব্রেকিং নিউজ
ভবিষ্যতে এমন হামলার চেষ্টা করলে কোনো ছাড় দেওয়া হবে না: উপদেষ্টা অর্ডিন্যান্স আকারে আইন করে বাংলাদেশ হেলথ সার্ভিস গঠনের সুপারিশ মালয়েশিয়া সফর স্থগিত করলেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী হামজা-শামিত জুটি সম্ভাবনার আরেক ধাপ অগ্রগতি কোরবানির চামড়ার ন্যায্যমূল্য নিশ্চিতে কমিটি গঠনের নির্দেশ - প্রধান উপদেষ্টা মহসিন কলেজ ছাত্রলীগ নেত্রীকে পুলিশে দিলো শিক্ষার্থীরা ইসরায়েলে বিদেশি এয়ারলাইনসগুলোর ফ্লাইট বাতিলের হিড়িক তৃতীয় মেয়াদে ক্ষমতা চান না ট্রাম্প বাংলাদেশি হিসেবে রিশাদের রেকর্ডের দিনে লাহোরের হার ভারতীয় অনুরাগীদের মন্তব্যে হানিয়া বললেন ‘আমি কেঁদে ফেলব’
Logo
logo

মালয়েশিয়ায় ৭ বাংলাদেশিসহ ১০৮ অভিবাসী আটক


খবর   প্রকাশিত:  ২৮ জানুয়ারী, ২০২৪, ০৯:০১ এএম

মালয়েশিয়ায় ৭ বাংলাদেশিসহ ১০৮ অভিবাসী আটক

মালয়েশিয়ায় ১০৮ জন নথিবিহীন অভিবাসীকে আটক করা হয়েছে। এর মধ্যে বাংলাদেশের সাত প্রবাসীও আছেন। দেশটির পাসার হারিয়ান সেলেয়াংয়ে স্থানীয় সময় শনিবার সকালে একটি অভিযানে অভিবাসনসংক্রান্ত বিভিন্ন অপরাধে তাঁদের আটক করা হয়।

শহরের পুলিশপ্রধান দাতুক আলাউদিন আব্দুল মজিদ বলেন, এদিন বুকিত আমানের জনশৃঙ্খলাসংক্রান্ত বিভাগের নেতৃত্বে এবং ইমিগ্রেশন বিভাগ ও মালয়েশিয়ার সিভিল ডিফেন্স ফোর্সের সহযোগিতায় ৪৬৫ জন কর্মকর্তা ও কর্মী একটি যৌথ অভিযান পরিচালনা করেন।

অভিযানের লক্ষ্য ছিল এলাকার চারপাশে অপরাধমূলক কর্মকাণ্ড, বিশেষ করে যারা অনথিভুক্ত অভিবাসীদের সঙ্গে জড়িত।

 

২১৩ জন বিদেশি নাগরিককে তল্লাশির পর বিভিন্ন অপরাধের জন্য ১০৮ জনকে আটক করা হয়েছে জানিয়ে মজিদ বলেন, ‘প্রাথমিকভাবে লক্ষ্য ছিল অনথিভুক্ত অভিবাসীদের সঙ্গে সম্পর্কিত সমস্যাগুলো মোকাবেলার পাশাপাশি এলাকার যেকোনো অপ্রীতিকর কার্যকলাপকে দূর করা।’

আটককৃতদের ১০৪ জন পুরুষ এবং চারজন নারী। তাঁরা ইন্দোনেশিয়া, বাংলাদেশ, মিয়ানমার, ভারত, নেপাল ও পাকিস্তানের বাসিন্দা।

ধরা পড়াদের মধ্যে ইন্দোনেশিয়ার ৫২ জন, মিয়ানমারের ৩৫ জন, ভারতের ১২ জন, বাংলাদেশের সাতজন এবং পাকিস্তান ও নেপালের একজন করে নাগরিক রয়েছেন।

 

পুলিশপ্রধান জানিয়েছেন, আটককৃত সবাইকে ইমিগ্রেশনের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। তাঁদের কাছে ভ্রমণের বৈধ নথিপত্র না থাকা এবং অতিরিক্ত সময় মালয়েশিয়ায় অবস্থানের দায়ে ১৯৫৯ সালের ইমিগ্রেশন আইনের ধারা ৬(১)(সি) এবং ১৫(১)(সি)-এর অধীনে তদন্ত করা হবে। অন্যান্য বিভাগ এবং সংস্থাগুলোর সহায়তায় পুলিশ ভবিষ্যতে এ ধরনের বিশেষ অভিযান চালিয়ে যাবে বলেও জানান তিনি।