এমন পরিস্থিতিতে চিঠিতে দেশের বিভিন্ন আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে জেট এ-১-এর বিক্রয় কার্যক্রম সুষ্ঠুভাবে পরিচালনায় ২৯ ডিসেম্বরের পর ২০২৪ সালের জানুয়ারি ও ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত প্রতি মাসে উল্লিখিত পরিমাণ জ্বালানি আমদানির অনুরোধ জানানো হয়।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়, বিপিসির কাছে জ্বালানি তেল সরবরাহকারী ছয়টি বিদেশি প্রতিষ্ঠানের পাওনা রয়েছে ২৯ কোটি ৫৯ লাখ ৬০ হাজার ডলার। দীর্ঘদিন ধরে বকেয়া থাকা সেই অর্থ পরিশোধে তাগিদ দিলেও দেশে ডলার সংকট থাকায় বিপিসি দিতে পারছে না।
জ্বালানিসচিবকে গত ১১ ডিসেম্বর দেওয়া জরুরি চিঠিতে বিপিসি চেয়ারম্যান এ বি এম আজাদ বিদেশি প্রতিষ্ঠানগুলোর পাওয়ার বিস্তারিত হিসাব তুলে ধরেন। সংকট উত্তরণে প্রতিদিন ছয়-সাত কোটি ডলার বকেয়া পরিশোধ ছাড়া অন্য উপায় নেই বলে জানিয়েছে বিপিসি।