NYC Sightseeing Pass
ঢাকা, বুধবার, মে ৭, ২০২৫ | ২৪ বৈশাখ ১৪৩২
ব্রেকিং নিউজ
ভবিষ্যতে এমন হামলার চেষ্টা করলে কোনো ছাড় দেওয়া হবে না: উপদেষ্টা অর্ডিন্যান্স আকারে আইন করে বাংলাদেশ হেলথ সার্ভিস গঠনের সুপারিশ মালয়েশিয়া সফর স্থগিত করলেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী হামজা-শামিত জুটি সম্ভাবনার আরেক ধাপ অগ্রগতি কোরবানির চামড়ার ন্যায্যমূল্য নিশ্চিতে কমিটি গঠনের নির্দেশ - প্রধান উপদেষ্টা মহসিন কলেজ ছাত্রলীগ নেত্রীকে পুলিশে দিলো শিক্ষার্থীরা ইসরায়েলে বিদেশি এয়ারলাইনসগুলোর ফ্লাইট বাতিলের হিড়িক তৃতীয় মেয়াদে ক্ষমতা চান না ট্রাম্প বাংলাদেশি হিসেবে রিশাদের রেকর্ডের দিনে লাহোরের হার ভারতীয় অনুরাগীদের মন্তব্যে হানিয়া বললেন ‘আমি কেঁদে ফেলব’
Logo
logo

মাঝ আকাশে হাইড্রোলিকে ত্রুটি, অল্পের জন্য রক্ষা পেলেন ২২২ যাত্রী


খবর   প্রকাশিত:  ০২ জানুয়ারী, ২০২৪, ১২:২৩ পিএম

>
মাঝ আকাশে হাইড্রোলিকে ত্রুটি, অল্পের জন্য রক্ষা পেলেন ২২২ যাত্রী

আবারও মাঝ আকাশে বিমানে ত্রুটির ঘটনা ঘটল। শুক্রবার সন্ধ্যায় শারজা থেকে কোচিগামী ‘এয়ার অ্যারাবিয়ার’ একটি বিমানে হাইড্রোলিক ত্রুটি দেখা দেয়। এরই জেরে কোচিন আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে ২২২ জন যাত্রী এবং ৭ জন ক্রু নিয়ে জরুরি অবতরণ করতে বাধ্য হয় বিমানটি। 

জানা গেছে, বিমানটি সন্ধ্যা ৭টা ১৩ মিনিটে অবতরণের কথা ছিল। কিন্তু হাইড্রোলিক ত্রুটির খবর পাওয়ার পর সন্ধ্যা ৬টা ৪১ মিনিট নাগাদ কোচি বিমানবন্দরে সম্পূর্ণ জরুরি অবস্থা ঘোষণা করা হয়। প্রায়  ৫০ মিনিটের উৎকণ্ঠার পর এয়ার অ্যারাবিয়া জি৯-৪২৬ বিমানটি সন্ধ্যা ৭টা ২৯ মিনিটে কোচিন আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের ৯ নম্বর রানওয়েতে নিরাপদে অবতরণ করে। সফল অবতরণে ব্যর্থ হলে বড় ধরনের দুর্ঘটনায় পড়তে হতো এ ফ্লাইটের যাত্রীদের।

বিমানবন্দরের মুখপাত্র জানান,  কোচি বিমানবন্দরে ১৮:৪১ ঘণ্টায় সম্পূর্ণ জরুরি অবস্থা ঘোষণা করা হয়েছিল। সব যাত্রী নিরাপদে আছেন। 

বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ সূত্রে জানা গিয়েছে, বিমানবন্দরে জরুরি অবস্থা ঘোষণা করার প্রায় ১ ঘণ্টা ৫০ মিনিট পর তা প্রত্যাহার করে নেওয়া হয়। বিমানটি অবতরণের পর, ৮টা ১৫ মিনিটের দিকে রানওয়ে থেকে পার্কিং এলাকায় টো-ট্রাকের মাধ্যমে নিয়ে আসা হয়। সামনের চাকাটি মাটি থেকে তুলে সেটিকে টেনে নিয়ে আসা হয়। ৮টা ২২-এ সম্পূর্ণ জরুরি অবস্থা প্রত্যাহার করা হয়। ওই দীর্ঘ সময়, বিমানবন্দরের সমস্ত কার্যকলাপ বন্ধ রাখা হয়েছিল। জরুরি অবস্থা তুলে নেওয়ার পর দ্রুত রানওয়েগুলো পরিষ্কার করে ফের বিমানবন্দরের স্বাভাবিক কার্যক্রম শুরু করা হয়।

কোটি আন্তর্জাতিক বিমান বন্দরের ম্যানেজিং ডিরেক্টর এস সুহাস বলেন, একটি সমন্বিত এবং সময়োপযোগী প্রচেষ্টা বিমানবন্দরের জরুরি পরিস্থিতির মোকাবিলা করতে সাহায্য করেছে। এই ধরনের পরিস্থিতি দীর্ঘ সময়ের পরে ঘটল। তবে আরও একবার প্রমাণ হয়ে গেল যে, নিরাপত্তা ব্যবস্থা কার্যকরভাবে কাজ করেছে। আমরা মাত্র ৪৫ মিনিটের মধ্যেই ফের কার্যক্রম শুরু করতে পেরেছি।