NYC Sightseeing Pass
ঢাকা, বৃহস্পতিবার, মে ৮, ২০২৫ | ২৫ বৈশাখ ১৪৩২
ব্রেকিং নিউজ
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠক করলেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস জুলাই ফাউন্ডেশন থেকে পদত্যাগ করলেন স্নিগ্ধ উত্তেজনার মধ্যে দিল্লি বিমানবন্দরে ৯০ ফ্লাইট বাতিল আত্মরক্ষায় পদক্ষেপ নেওয়ার অধিকার পাকিস্তানের আছে চট্টগ্রাম বন্দর পরিদর্শনে যাচ্ছেন আশিক চৌধুরী ও শফিকুল আলম ‘বন্ধুত্বের বার্তা’ নিয়ে ঢাকায় আমিরাতের প্রতিনিধিদল , ড. ইউনূসের সঙ্গে বৈঠক সিঙ্গাপুর থেকে আসবে ২ কার্গো এলএনজি, ব্যয় ১১০৪ কোটি ভারত-পাকিস্তানকে দ্রুত যুদ্ধ বন্ধ করতে বললেন ট্রাম্প ভারতের হামলায় নিহতদের প্রতিটি রক্তবিন্দুর প্রতিশোধ নেওয়া হবে-পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ আপনারা লিখতে থাকেন, আমাদের কিছু যায় আসে না : নাদিয়া
Logo
logo

ঋণসীমা ৫ জুনের মধ্যে না বাড়লে খেলাপি হবে যুক্তরাষ্ট্র


খবর   প্রকাশিত:  ২০ এপ্রিল, ২০২৫, ০৪:১৬ এএম

ঋণসীমা ৫ জুনের মধ্যে না বাড়লে খেলাপি হবে যুক্তরাষ্ট্র

যুক্তরাষ্ট্রের অর্থমন্ত্রী জানেত ইয়েলেন শুক্রবার (২৬ মে) হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেছেন, কংগ্রেস যদি আগামী ৫ জুনের মধ্যে ঋণসীমা ৩১ দশমিক ৪ ট্রিলিয়ন থেকে বৃদ্ধি না করে তাহলে সরকার খেলাপি হয়ে যাবে।

এর আগে অর্থমন্ত্রী জানেত বলেছিলেন, আগামী ১ জুনের মধ্যে এ বিষয়টি নিয়ে একটি সমাধানে পৌঁছাতে হবে। তবে এখন তিনি বলছেন ৫ জুন হলো শেষ সময়।

সরকার খেলাপি হয়ে যাওয়ার ব্যাপারে মার্কিন অর্থমন্ত্রী বলেছেন, ‘আমরা হিসাব করেছি, যদি কংগ্রেস ঋণসীমা না বাড়ায় বা স্থগিত না করে তাহলে অর্থ মন্ত্রণালয় ৫ জুনের পর সরকারি ব্যয় মেটাতে পারবে না।’

পৃথিবীর অন্যান্য দেশগুলোর মতো যুক্তরাষ্ট্রেও ঋণসীমা নির্ধারণ করা আছে। এর বাইরে দেশটির সরকার ঋণ নিতে পারে না। স্বাস্থ্য খাত, সামরিক খাতসহ সবকিছু স্বাভাবিকভাবে চালানোর জন্য মার্কিন সরকার ঋণ নিয়ে থাকে।

এদিকে অর্থমন্ত্রী জানেত ইয়েলেন নতুন সময় প্রকাশ করায় প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন এবং হাউজ স্পিকার কেভিন ম্যাকার্থি  এ নিয়ে আলোচনার জন্য আরও কিছু সময় পাবেন।

প্রেসিডেন্ট বাইডেন হলেন ডেমোক্র্যাটিক পার্টির নেতা। অপরদিকে স্পিকার ম্যাকার্থি হলেন রিপাবলিকান পার্টির নেতা। রিপাবলিকানরা শর্ত দিয়েছেন, সরকারকে কিছু ক্ষেত্রে ব্যয় সংকোচন করতে হবে তাহলেই তারা ঋণসীমা বাড়ানোর অনুমতি দেবে। ঋণসীমা বাড়ানোর বিষয়টি অনুমোদন দেয় কংগ্রেস। বর্তমানে যেহেতু রিপাবলিকানরা কংগ্রেসের ক্ষমতায় আছে, ফলে এটির অনুমোদনের জন্য প্রেসিডেন্টকে এখন অনেক দেন দরবার করতে হচ্ছে।

বার্তাসংস্থা রয়টার্স জানিয়েছে, শুক্রবার ঋণসীমা বাড়ানো নিয়ে একটি চুক্তিতে প্রায় পৌঁছে গিয়েছিলেন তারা। কিন্তু নিজেদের মধ্যে কিছু বিষয় নিয়ে দ্বিধাদ্বন্দ্ব থাকায় শেষ পর্যন্ত সেটি আর হয়নি।