জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে বাংলাদেশ দূতাবাস, ওয়াশিংটন ডিসি আলোকচিত্র প্রদর্শনী এবং সেমিনারের আয়োজন করেছে। এটি ছিল দূতাবাসের বিশেষ আয়োজন, যা আগ্রহ কেড়েছে প্রবাসীদের। প্রতিদিন ভিড় করছে সবাই। এই বিষয়ে কাউন্সিলর আরিফা রহমান রুমা জানান, এই প্রদর্শনীর আয়োজন করা আমার জন্য প্রথম অভিজ্ঞতা। সহযোগিতা করার জন্য খোরশেদ আলমসহ দূতাবাসের সবার কাছে কৃতজ্ঞতা। অফিসের স্টাফ রাজীব ছবি এবং শ্রম দিয়ে সহযোগিতা করেছে। এছাড়া স্টাফ নাসির ভাই, চৌধুরি ভাই, রউফ ভাই আর আলাউদ্দিন ভাই রাত-দিন হাতে হাতে কাজ করে আয়োজনকে সফল করেছেন আর কাউন্সেলর মনিরুজ্জামান তো আছেই- আমাদের সকল কাজের কাজী। একটি টাকাও খরচ না করে কেবল পরিশ্রম দিয়ে এমন একটি অনুষ্ঠানের আয়োজন করা যায় এই অভিজ্ঞতাও কম মূল্যবান নয়। অধ্যাপক এবিএম নাসির দেশের যেকোনও প্রয়োজনে সামিল হন, দেশের স্বার্থে নিজেই অনেক আয়োজন করেন-সত্যিকারের দেশপ্রেমিক। আমাদের সেমিনারের কি-নোট স্পিকার ছিলেন তিনি। দারুণ উপস্থাপনা তার। যুক্তরাষ্ট্রের মতো মানবিক রাষ্ট্র রাশেদ চৌধুরীর মতো একজন নৃশংস এবং বীভৎস মানসিকতার খুনিকে বাংলাদেশে ফিরিয়ে দেবে এ আশাবাদ রেখেছেন তিনি। পুরো আগস্ট মাস এই প্রদর্শনী চলবে।