NYC Sightseeing Pass
ঢাকা, শনিবার, এপ্রিল ২৬, ২০২৫ | ১২ বৈশাখ ১৪৩২
ব্রেকিং নিউজ
ভ্যাটিকানের উদ্দেশ্যে কাতার ত্যাগ করলেন প্রধান উপদেষ্টা সৌদির কাছে ১০০ বিলিয়ন ডলারের অস্ত্র বেচবে যুক্তরাষ্ট্র, চুক্তি শিগগির হৃদয়কে দ্বিতীয়বার নিষিদ্ধ করার সিদ্ধান্তকে ‘হাস্যকর’ বললেন তামিম পুলিশের সামর্থ্য বৃদ্ধিতে সহযোগিতা করবে ইতালি : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা জনগণমুখী সংসদের জন্য ই-পার্লামেন্ট অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ : আইন উপদেষ্টা প্রবাসীদের সহযোগিতায় দেশের অর্থনীতি ঘুরে দাঁড়িয়েছে : ড. ইউনূস শান্তি আলোচনা বাধাগ্রস্ত, জেলেনস্কিকে দায়ী করছেন ট্রাম্প কাশ্মীরে হামলা মোদী সরকারের পাশে দাঁড়ালো বিরোধীদলগুলো বিদেশের ৪০ শহরে মুক্তি পাচ্ছে ‘জংলি’ কাতারের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক
Logo
logo

সৌদির সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্ক চান নেতানিয়াহু


খবর   প্রকাশিত:  ১৬ মার্চ, ২০২৫, ০৪:০৬ এএম

সৌদির সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্ক চান নেতানিয়াহু

ইহুদিবাদী ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহু দাবি করেছেন, সৌদির সঙ্গে যদি ইসরায়েলের কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপন হয়, তাহলে আরব-ইসরায়েল দ্বন্দ্ব বন্ধ হওয়ার পথ সুগম হবে।

যুক্তরাষ্ট্রের আইনপ্রণেতা লিন্ডসলে গ্রাহামের সঙ্গে জেরুজালেমে সোমবার (১৭ এপ্রিল) বৈঠক করেন নেতানিয়াহু। সেখানে তিনি সৌদির সঙ্গে ইসরায়েলের কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপনের আগ্রহের কথা জানান।

তিনি লিন্ডসলে গ্রাহামকে বলেন, ‘আমরা সৌদি আরবের সঙ্গে শান্তি ও কূটনৈতিক সম্পর্ক চাই। ইসরায়েল-আরব দ্বন্দ্ব বন্ধ হওয়ার ক্ষেত্রে এটিকে আমরা বড় ধাপ হিসেবে দেখি।’

নেতানিয়াহু আরও দাবি করেন, ইসরায়েল-সৌদি সম্পর্ক বিশ্ব, আরব অঞ্চলসহ সবার জন্য একটি ভালো ও ঐতিহাসিক মুহূর্ত হবে।

২০২২ সালে তৎকালীন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সহায়তায় আব্রাহাম চুক্তির মাধ্যমে আরব বিশ্বের কয়েকটি দেশ ইসরায়েলের সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপন করে। তবে ইহুদিবাদী ইসরায়েলের প্রধান লক্ষ্য ছিল—  সৌদি আরবের সঙ্গে এক হওয়া।

ওই সময় সৌদি জানায়, যদি ইসরায়েল তাদের স্বীকৃতি চায় তাহলে আগে ফিলিস্তিন সমস্যার সমাধান করতে হবে।

এদিকে গত মাসে ইসরায়েলের চরম শত্রু ইরানের সঙ্গে আবারও কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপনের ঘোষণা দেয় সৌদি আরব। চীনের মধ্যস্থতায় দীর্ঘ ৭ বছর পর আবার এ দু’টি মুসলিম দেশ এক হওয়ার ঘোষণা দেয়। এ বিষয়টি নেতানিয়াহুর জন্য বড় একটি ধাক্কা হয়ে আসে।

ইরান-সৌদি আবারও এক হওয়ার ঘোষণা দেওয়ার পর মধ্যপ্রাচ্যে দ্রুত সময়ের মধ্যে স্থিতিশীলতা ফিরে আসার সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে। ইতোমধ্যে বেশ কয়েকটি দেশ একে-অপরের সঙ্গে আবারও কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপন করেছে।