NYC Sightseeing Pass
ঢাকা, শুক্রবার, এপ্রিল ২৫, ২০২৫ | ১২ বৈশাখ ১৪৩২
ব্রেকিং নিউজ
পুলিশের সামর্থ্য বৃদ্ধিতে সহযোগিতা করবে ইতালি : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা জনগণমুখী সংসদের জন্য ই-পার্লামেন্ট অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ : আইন উপদেষ্টা প্রবাসীদের সহযোগিতায় দেশের অর্থনীতি ঘুরে দাঁড়িয়েছে : ড. ইউনূস শান্তি আলোচনা বাধাগ্রস্ত, জেলেনস্কিকে দায়ী করছেন ট্রাম্প কাশ্মীরে হামলা মোদী সরকারের পাশে দাঁড়ালো বিরোধীদলগুলো বিদেশের ৪০ শহরে মুক্তি পাচ্ছে ‘জংলি’ কাতারের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক বাংলাদেশে অবাধ-সুষ্ঠু নির্বাচন চায় অস্ট্রেলিয়া: হাইকমিশনার একসঙ্গে ভয়াবহ দাবানলে পুড়ছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র ভারতের কূটনৈতিক পদক্ষেপের কঠোর জবাব দেবে পাকিস্তান
Logo
logo

ঝুঁকির মুখে পড়ছে বিশ্ব অর্থনীতি, আইএমএফ প্রধানের আগাম সতর্কতা


খবর   প্রকাশিত:  ২১ এপ্রিল, ২০২৫, ০৭:৪৩ এএম

>
ঝুঁকির মুখে পড়ছে বিশ্ব অর্থনীতি, আইএমএফ প্রধানের আগাম সতর্কতা

শিগগিরই বিশ্ব অর্থনীতির স্থিতাবস্থা কিছুটা টালমাটাল হতে চলেছে বলে মনে করছেন আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) প্রধান ক্রিস্টালিনা জর্জিয়েভা। তাই তিনি বিশ্বের বাজারের নিয়ন্ত্রকদের আগাম সতর্ক করেছেন।  

তিনি জানিয়েছেন, ব্যাংকিংয়ের ক্ষেত্রে যে সাম্প্রতিক ঝড় উঠেছে, তার কারণেই এই ঝুঁকির মুখোমুখি হতে পারে বিশ্ব অর্থনীতি। তাই বিশ্ব বাজারের নিয়ন্ত্রকদের ‘একটু নজর রাখার’ পরামর্শ দিয়েছেন ক্রিস্টালিনা।

কেন নজর রাখতে হবে তার একটা ব্যাখ্যাও দিয়েছেন আইএমএফের ম্যানেজিং ডিরেক্টর ক্রিস্টালিনা। বিশ্বজুড়ে মুদ্রাস্ফীতি একটি বড় সমস্যা হিসেবে দেখা দিয়েছে। সেই সমস্যার মোকাবিলা করতে বিশ্বের সমস্ত দেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংকগুলো তাদের সুদের হার বাড়ানোর চেষ্টা করছে। ক্রিস্টালিনার মতে, এই সব কিছুই বৃহত্তর আর্থিক ব্যবস্থাকে চাপে ফেলেছে।

ক্রিস্টালিনা বলেন, দীর্ঘদিন ধরে চালু থাকা কম সুদের হার থেকে হঠাৎ বেশি হারের সুদের এই উত্তরণের অনেক পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া থাকে। যার মধ্যে অন্যতম হলো অর্থনীতির ওপর অতিরিক্ত চাপ সৃষ্টি হওয়া। অর্থনীতির দুর্বল বা অতি সংবেদনশীল হয়ে যাওয়া। ব্যাংকিংয়ের ক্ষেত্রে যা ইতোমধ্যেই প্রমাণিত।

গত কাল রোববার বেইজিংয়ে গিয়েছিলেন ক্রিস্টালিনা। সেখানেই একটি সাংবাদিক বৈঠকে এই বিষয়ে কথা বলেছেন তিনি। ক্রিস্টালিনা জানিয়েছেন, এক দিকে অতিমারি, অন্য দিকে রাশিয়া এবং ইউক্রেনের যুদ্ধ অর্থনীতিতে প্রভাব ফেলেছে। বিশ্বজুড়ে আর্থিক বৃদ্ধি কমে ৩ শতাংশেরও নিচে চলে এসেছে।