NYC Sightseeing Pass
ঢাকা, বুধবার, মে ১৪, ২০২৫ | ৩১ বৈশাখ ১৪৩২
ব্রেকিং নিউজ
জাতীয় নির্বাচন আয়োজনের বিষয়টি পুরোপুরি বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ ব্যাপার -প্রেস সচিব শিগগিরই মিসরের সঙ্গে ভিসা অব্যাহতি চুক্তি : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা সৌদি আরবের সঙ্গে ১০০ বিলিয়ন ডলারের অস্ত্র চুক্তি হচ্ছে যুক্তরাষ্ট্রের ভারতের হামলায় ১১ সেনা নিহত, আহত ৭৮: পাকিস্তান আইএসপিআর কেন দাম কমে গেছে সুপারস্টার নয়নতারার পর্দা নামলো সেলিব্রিটি ক্রিকেট লিগের, বিজয়ী গিগাবাইট টাইটানস সরকারপ্রধান হিসেবে প্রথমবার চট্টগ্রাম যাচ্ছেন ড. ইউনূস ট্রাম্পের সঙ্গে সৌদি প্রিন্সের বৈঠক শেষ জীবিত মার্কিন জিম্মিকে মুক্তি দিলো হামাস সাফ অনূর্ধ্ব-১৯ চ্যাম্পিয়নশিপ গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন হয়েই সেমিফাইনালে বাংলাদেশ
Logo
logo

বিএনপির ৭ নেতা পেলেন পদ্মাসেতুর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের আমন্ত্রণ


খবর   প্রকাশিত:  ০২ জানুয়ারী, ২০২৪, ০১:২৯ পিএম

>
বিএনপির ৭ নেতা পেলেন পদ্মাসেতুর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের আমন্ত্রণ

সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়ের সেতু বিভাগ পদ্মাসেতুর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বিএনপির সাত নেতাকে আমন্ত্রণ জানিয়েছে।

বুধবার (২২ জুন) বেলা ১১টায় সেতু বিভাগের উপ সচিব দুলাল চন্দ্র সূত্রধর নয়া পল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে গিয়ে দলের জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভীর কাছে আমন্ত্রণপত্র পৌঁছে দেন।

 

বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন, মির্জা আব্বাস, গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, আবদুল মঈন খান, নজরুল ইসলাম থান ও ভাইস চেয়ারম্যান হাফিজ উদ্দিন আহমেদ এই সাতজনের নামে আমন্ত্রণ কার্ড দেয়া হয়।

এ সময় বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী আহমেদ, খাইরুল কবির খোকন ও আবুল খায়ের ভূঁইয়া উপস্থিত ছিলেন।

২৫ জুন পদ্মা সেতু উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। মুন্সীগঞ্জের মাওয়া ও শরীয়তপুরের জাজিরায় হবে উদ্বোধনী অনুষ্ঠান। পরে মাদারীপুরের শিবচরে জনসভায় বক্তব্য দেবেন প্রধানমন্ত্রী। এ উপলক্ষে ওই এলাকায় ১০ লাখ মানুষের জমায়েত করার পরিকল্পনা করেছে আওয়ামী লীগ। পদ্মা সেতুর উদ্বোধনী অনুষ্ঠান সারা দেশে একযোগে দেখানোর ব্যবস্থা করতে ডিসিদের ইতিমধ্যেই চিঠি দিয়েছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ।

এ দিন ঢাকা জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে হাতিরঝিলে উদ্বোধনী অনুষ্ঠান দেখানোর পাশাপাশি লেজার শোয়ের আয়োজন করা হবে। সন্ধ্যায় থাকবে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান। ২৯ জুন পর্যন্ত তাদের অনুষ্ঠান পালন করতে বলা হয়েছে। পরবর্তী দিনগুলোর অনুষ্ঠান হাতিরঝিল ছাড়াও সোহরাওয়ার্দী উদ্যান বা অন্য কোনো সুবিধাজনক জায়গায় হতে পারে।