NYC Sightseeing Pass
ঢাকা, শুক্রবার, এপ্রিল ২৫, ২০২৫ | ১২ বৈশাখ ১৪৩২
ব্রেকিং নিউজ
পুলিশের সামর্থ্য বৃদ্ধিতে সহযোগিতা করবে ইতালি : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা জনগণমুখী সংসদের জন্য ই-পার্লামেন্ট অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ : আইন উপদেষ্টা প্রবাসীদের সহযোগিতায় দেশের অর্থনীতি ঘুরে দাঁড়িয়েছে : ড. ইউনূস শান্তি আলোচনা বাধাগ্রস্ত, জেলেনস্কিকে দায়ী করছেন ট্রাম্প কাশ্মীরে হামলা মোদী সরকারের পাশে দাঁড়ালো বিরোধীদলগুলো বিদেশের ৪০ শহরে মুক্তি পাচ্ছে ‘জংলি’ কাতারের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক বাংলাদেশে অবাধ-সুষ্ঠু নির্বাচন চায় অস্ট্রেলিয়া: হাইকমিশনার একসঙ্গে ভয়াবহ দাবানলে পুড়ছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র ভারতের কূটনৈতিক পদক্ষেপের কঠোর জবাব দেবে পাকিস্তান
Logo
logo

ঢাকা শহরে প্রতিদিন গড়ে প্রায় ২ হাজার লোক আসে


খবর   প্রকাশিত:  ১৯ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫, ০৫:৩৮ এএম

>
ঢাকা শহরে প্রতিদিন গড়ে প্রায় ২ হাজার লোক আসে

ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) মেয়র আতিকুল ইসলাম বলেছেন, ঢাকা বিশ্বের দ্রুত বর্ধনশীল, উচ্চ-ঘন নগর কেন্দ্রগুলোর মধ্যে একটি। ঢাকা শহরে প্রতিদিন গড়ে প্রায় ২ হাজার লোক আসে। যাদের ৭০ শতাংশই জলবায়ু অভিবাসী। এ বাস্তুচ্যুতদের বেশিরভাগই নদীভাঙন, লবণাক্ততার অনুপ্রবেশ বা আকস্মিক বন্যার কারণে তাদের জমি এবং জীবিকা হারানোর পর আসে।

সোমবার (২০ জুন) নিউইয়র্ক সময় সকাল সাড়ে আটটায় ‘বাস্তুচ্যুতি এবং জলবায়ু সংকট : স্থানীয়করণ, অন্তর্ভুক্তিমূলক এবং লিঙ্গ-প্রতিক্রিয়াশীল জলবায়ু কর্মের অপরিহার্যতা’ বিষয়ে আইওএম কর্তৃক আয়োজিত আলোচনা সভায় অনলাইনে অংশ নিয়ে ডিএনসিসি মেয়র একথা বলেন। আলোচনায় অংশ নেন সদস্য রাষ্ট্র, বাস্তুচ্যুত সম্প্রদায়ের প্রতিনিধি, ইউএনএইচসিআর, আইওএম, আইএফআরসি, ওয়ার্ল্ড ভিশন ইন্টারন্যাশনাল এবং কেয়ার ইন্টারন্যাশনাল।

আতিকুল ইসলাম বলেন, জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব বিশ্বের বিভিন্ন দেশকে প্রভাবিত করছে। বিশেষ করে বাংলাদেশের উপকূলীয় অঞ্চলে ঘূর্ণিঝড়, বন্যা ও ঝড়ের কারণে বিশ্বের সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ দেশগুলোর একটি। সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধি এবং নদীতীর ক্ষয় বৃদ্ধির ঝুঁকি দেশের একটি অত্যন্ত বাস্তবসম্মত দৃশ্য। অভিবাসীদের এ আগমন আমাদের পরিবেশ, আমাদের সেবা দেওয়ার ক্ষমতা এবং ঢাকা শহরের শহুরে স্থায়িত্বের উপর অতিরিক্ত চাপ সৃষ্টি করে। এ বাস্তুচ্যুতদের অধিকাংশই ঢাকার অনানুষ্ঠানিক বস্তি এলাকায় চলে যায়, যেখানে আবাসন, উচ্চ জনসংখ্যার ঘনত্ব, পানি ও স্যানিটেশনের মতো পরিষেবা প্রদান এবং নিরাপত্তার অভাব সম্পর্কিত যথেষ্ট চ্যালেঞ্জ আছে।

তিনি আরও বলেন, আমার শহরে, আমরা জলবায়ু পরিবর্তনের সঙ্গে মোকাবিলা করার এবং কার্বন নিঃসরণ আমাদের সর্বোত্তম ক্ষমতায় কমানোর চেষ্টা করছি, যদিও আমরা এর জন্য দায়ী নই। আমাদের কিছু উদ্যোগ হলো- ২৪টি পার্ক এবং পাবলিক স্পেস পুনর্নির্মাণ, হোল্ডিং ট্যাক্স রেয়াতসহ বাসিন্দাদের দ্বারা ছাদের উপরে বাগান করায় উৎসাহিত করা৷ সড়কবাতিতে স্মার্ট এলইডি লাইট প্রতিস্থাপন করা, যার ফলে বিদ্যুতের খরচ কমপক্ষে ৫০ শতাংশ হ্রাস করে। শহরের অভ্যন্তরে খাল ও জলাশয়ের পুনরুদ্ধার সহ আরও বেশ কিছু উদ্যোগ।

অনুষ্ঠানে আরও অংশ নেন নামিবিয়া রেড ক্রস সোসাইটির সেক্রেটারি-জেনারেল গ্লিনিস হ্যারিসন, ওয়ার্ল্ড ভিশন হন্ডুরাস নির্বাহী পরিচালক জর্জ গ্যালিয়ানো, ইয়েমেন তামদীন ইয়ুথ ফাউন্ডেশন প্রতিনিধি নাদীন আব্দুল কাদের প্রমুখ।