NYC Sightseeing Pass
ঢাকা, শনিবার, এপ্রিল ২৬, ২০২৫ | ১২ বৈশাখ ১৪৩২
ব্রেকিং নিউজ
ভ্যাটিকানের উদ্দেশ্যে কাতার ত্যাগ করলেন প্রধান উপদেষ্টা সৌদির কাছে ১০০ বিলিয়ন ডলারের অস্ত্র বেচবে যুক্তরাষ্ট্র, চুক্তি শিগগির হৃদয়কে দ্বিতীয়বার নিষিদ্ধ করার সিদ্ধান্তকে ‘হাস্যকর’ বললেন তামিম পুলিশের সামর্থ্য বৃদ্ধিতে সহযোগিতা করবে ইতালি : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা জনগণমুখী সংসদের জন্য ই-পার্লামেন্ট অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ : আইন উপদেষ্টা প্রবাসীদের সহযোগিতায় দেশের অর্থনীতি ঘুরে দাঁড়িয়েছে : ড. ইউনূস শান্তি আলোচনা বাধাগ্রস্ত, জেলেনস্কিকে দায়ী করছেন ট্রাম্প কাশ্মীরে হামলা মোদী সরকারের পাশে দাঁড়ালো বিরোধীদলগুলো বিদেশের ৪০ শহরে মুক্তি পাচ্ছে ‘জংলি’ কাতারের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক
Logo
logo

মাটির নিচের ‘গোপন বিমান ঘাঁটির’ ভিডিও প্রকাশ ইরানের


খবর   প্রকাশিত:  ০২ জানুয়ারী, ২০২৪, ১২:২০ পিএম

>
মাটির নিচের ‘গোপন বিমান ঘাঁটির’ ভিডিও প্রকাশ ইরানের

কয়েক বছর ধরেই গোপনে বিমান ঘাঁটি তৈরির কাজ চালাচ্ছিল মধ্যপ্রাচ্যের পরমাণু শক্তিসমৃদ্ধ দেশ ইরান। এবার নিজেদের একটি গোপন ঘাঁটির ভিডিও প্রকাশ করেছে তেহরান। ‘ঈগল ৪৪’ নামের এ ঘাঁটি তৈরি করা হয়েছে পাহাড়ের নিচে।

মঙ্গলবার (৭ ফেব্রুয়ারি) এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে ইরানের রাষ্ট্রীয় সংবাদমাধ্যম ইরনা নিউজ।

সংবাদমাধ্যমটি ঘাঁটির বিবরণে বলেছে, ‘এটি ইরানের বিমান বাহিনীর অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ ঘাঁটি। এর ভেতর ক্ষেপণাস্ত্রসহ যুদ্ধবিমান রাখা আছে।’

এ ঘাঁটির প্রধান বৈশিষ্ঠ হলো এটি পাহাড়ের কাছে এবং ‘পৃথিবীর গভীরে’ অবস্থিত। যুদ্ধবিমান ছাড়াও এর ভেতর ড্রোন রাখা সম্ভব বলে জানিয়েছে ইরনা নিউজ।

সংবাদমাধ্যমটি দাবি করেছে, গত কয়েক বছরে পুরো ইরানজুড়ে অসংখ্য বিমান ঘাঁটি তৈরি করা হয়েছে। মাটির নিচে তৈরিকৃত এ ঘাঁটি সেগুলোরই একটি।

ইরনা নিউজের প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, যুক্তরাষ্ট্র এবং ইহুদিবাদী ইসরায়েলের যে কোনো হামলা প্রতিরোধে এই ঘাঁটি থেকে তাৎক্ষণিক বিমান উড্ডয়ন সম্ভব।

ইরানের কোন জায়গায়, কোন প্রদেশে বা কোন অঞ্চলে এ ঘাঁটির অবস্থান সেটি জানায়নি সেনাবাহিনী।

এর আগে ২০২২ সালের মে মাসে একটি গোপন ড্রোন ঘাঁটি প্রকাশ্যে আনে তেহরান।

এদিকে ইরানের কাছে ১৯৭৯ সালের ইসলামিক বিপ্লবের আগের কিছু মার্কিন যুদ্ধবিমান আছে। এছাড়া তাদের কাছে আছে রাশিয়ার তৈরি মিগ ও সুখোই বিমান। তবে পশ্চিমারা কয়েক দশক ধরে ইরানের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করায় ও  রক্ষণাবেক্ষণের প্রয়োজনীয় খোলা যন্ত্রাংশ না পাওয়ায় এসব বিমান দিনে দিনে ব্যবহারের অনুপযোগী হয়ে যাচ্ছে।