NYC Sightseeing Pass
ঢাকা, শুক্রবার, এপ্রিল ২৫, ২০২৫ | ১২ বৈশাখ ১৪৩২
ব্রেকিং নিউজ
ভ্যাটিকানের উদ্দেশ্যে কাতার ত্যাগ করলেন প্রধান উপদেষ্টা সৌদির কাছে ১০০ বিলিয়ন ডলারের অস্ত্র বেচবে যুক্তরাষ্ট্র, চুক্তি শিগগির হৃদয়কে দ্বিতীয়বার নিষিদ্ধ করার সিদ্ধান্তকে ‘হাস্যকর’ বললেন তামিম পুলিশের সামর্থ্য বৃদ্ধিতে সহযোগিতা করবে ইতালি : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা জনগণমুখী সংসদের জন্য ই-পার্লামেন্ট অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ : আইন উপদেষ্টা প্রবাসীদের সহযোগিতায় দেশের অর্থনীতি ঘুরে দাঁড়িয়েছে : ড. ইউনূস শান্তি আলোচনা বাধাগ্রস্ত, জেলেনস্কিকে দায়ী করছেন ট্রাম্প কাশ্মীরে হামলা মোদী সরকারের পাশে দাঁড়ালো বিরোধীদলগুলো বিদেশের ৪০ শহরে মুক্তি পাচ্ছে ‘জংলি’ কাতারের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক
Logo
logo

চট্টগ্রামের নিম্নাঞ্চলে আবারও জলাবদ্ধতা


খবর   প্রকাশিত:  ১৩ জানুয়ারী, ২০২৪, ০৪:২১ এএম

>
চট্টগ্রামের নিম্নাঞ্চলে আবারও জলাবদ্ধতা

চট্টগ্রাম আজও থেমে থেমে বৃষ্টি হচ্ছে। রোববার (১৯ জুন) সন্ধ্যা ছয়টা পর্যন্ত চট্টগ্রামে ১৪৭ দশমিক ৭ মিলিমিটার বৃষ্টি রেকর্ড করা হয়েছে। আর এই বৃষ্টিতে চট্টগ্রাম নগরীর বাদুরতলা, আগ্রাবাদ, শুলকবহর, দুই নম্বর গেইট, মুরাদপুর, আতুরার ডিপো, আগ্রাবাদের মা ও শিশু হাসপাতালসহ নিম্নাঞ্চলে জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হয়েছে। ফলে দুর্ভোগে পড়েছেন এসব এলাকার মানুষ।

রোববার (১৯ জুন) সকাল থেকে থেমে থেমে বৃষ্টি হলেও দুপুরের পর বৃষ্টির পরিমাণ বেড়ে যায়। এতে চট্টগ্রামের বিভিন্ন এলাকার নিম্নাঞ্চল পানিতে তলিয়ে গেছে।

চট্টগ্রামের আগ্রাবাদে একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে চাকরি করা শহিদুল সুমন ঢাকা পোস্টকে বলেন, দুপুরের পরে ভারী বৃষ্টিতে আগ্রাবাদের কিছু সড়কে পানি উঠেছে। অফিস থেকে হাঁটু পরিমাণ পানি মাড়িয়ে গিয়ে দুপুরের খাবার খেয়েছি।

dhakapost

নগরীর শুলকবহর এলাকার বাসিন্দা হুমায়ন কবির ঢাকা পোস্টকে বলেন, বৃষ্টি হলেই এই এলাকায় পানি উঠে। আর এখান থেকে পানি নামতেও অনেক সময় লাগে। অফিস শেষ করে হাঁটু পরিমাণ পানিতে ভিজে বাসায় এসেছি।

চট্টগ্রামের চকবাজার থেকে বহদ্দারহাট যাওয়ার আরাকান সড়কেও হাঁটু পরিমাণ পানি উঠেছে। বাদুরতলা এলাকার বাসিন্দা সারোয়ার কামাল ঢাকা পোস্টকে বলেন, বিকেলে কাজে বাইরে যাওয়ার কথা ছিল। কিন্তু সড়কে পানি উঠে যাওয়ায় কীভাবে যাব চিন্তা করছি। পানি উঠে গেলে ২৫ টাকার রিকশা ভাড়া ৫০ টাকা দিতে হয়।

dhakapost

পানি উঠছে চট্টগ্রামের আগ্রাবাদ মা ও শিশু হাসপাতালের পুরাতন ভবনের নিচতলা ও আশেপাশের এলাকায়। নিচতলায় আছে শিশু ওয়ার্ড, অভ্যর্থনা কক্ষ, বহির্বিভাগ ও প্রশাসনিক বিভাগ। এসব সেবা অন্য জায়গায় সরিয়ে নিলেও আসা-যাওয়ার ক্ষেত্রে ভোগান্তিতে পড়েছেন পুরাতন হাসপাতাল দিয়ে চলাচল করা রোগী ও স্বজনরা। তবে হাসপাতালের নিচতলার কার্যক্রম নতুন ভবনে নিয়ে যাওয়ায় পানিতে তেমন সমস্যা হচ্ছে না বলে ঢাকা পোস্টকে জানান  হাসপাতালের পরিচালক নুরুল হক।

তিনি বলেন, হাসপাতালের পুরাতন ভবনের নিচতলায় এখন কোনো রোগী নেই। নিচতলার সব কার্যক্রম নতুন ভবনে শিফট করা হয়েছে। নিচতলায় কিছু পানি থাকে। সেটি আমাদের কাজে তেমন প্রভাব ফেলে না। আউটডোর থেকে সবকিছু শিফট করা হয়েছে। তাই পানির তেমন প্রভাব নেই। আগে যেমন কষ্ট হতো, এখন পানিতে তেমন কষ্ট করতে হয় না।