NYC Sightseeing Pass
ঢাকা, মঙ্গলবার, এপ্রিল ২৯, ২০২৫ | ১৬ বৈশাখ ১৪৩২
ব্রেকিং নিউজ
মানুষ ভালো সমাধান মনে করছে অন্তর্বর্তী সরকারকেই-ড. মুহাম্মদ ইউনূস আমরা জটিল সময়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছি : শিক্ষা উপদেষ্টা পাকিস্তানের ১৬ ইউটিউব চ্যানেল ভারতে নিষিদ্ধ, বিবিসিকেও সতর্কতা কানাডার নির্বাচনে ফের জয় পেয়েছে লিবারেল পার্টি ইরেশের বিরুদ্ধে মামলা হওয়ায় বাঁধনসহ তারকাদের প্রতিবাদ ১৪ বছরের সূর্যবংশীর দানবীয় সেঞ্চুরিতে দুর্দান্ত জয় রাজস্থানের নির্বিঘ্নে ধর্ম পালনে ‘লাব্বাইক’ অ্যাপ বড় ভূমিকা রাখবে - প্রধান উপদেষ্টা ইউক্রেনে সাময়িক যুদ্ধবিরতি ঘোষণা পুতিনের হাসিনাকে ‌‘চুপ’ রাখতে বলেন ড. ইউনূস, মোদী জানান পারবেন না নারী বিবেচনায় জামিন পেলেন মডেল মেঘনা আলম
Logo
logo

ডায়ানার মৃত্যুর পরের ঘটনা নিয়ে মুখ খুললেন হ্যারি


খবর   প্রকাশিত:  ১২ জানুয়ারী, ২০২৪, ১১:০৭ এএম

ডায়ানার মৃত্যুর পরের ঘটনা নিয়ে মুখ খুললেন হ্যারি

আর্ন্তজাতিক ডেস্ক: ‘স্পেয়ার’ নামে আত্মজীবনীমূলক বইতে নিজের জীবনের অনেক ব্যক্তিগত বিষয় সামনে এনেছেন হ্যারি। সড়ক দুর্ঘটনায় প্যারিসে হ্যারির মা প্রিন্সেস অব ওয়েলস ডায়ানা নিহত হন। কিন্তু মায়ের মৃত্যুতে তিনি মনখুলে কাঁদতেও পারেননি। শুধু একবারই কাঁদতে পেরেছিলেন তিনি। এখনো পেছনে ফিরে তাকালে এ জন্য অনুতাপ হয় ব্রিটিশ এই রাজপুত্রের।

১৯৯৭ সালের ৩১ আগস্ট মর্মান্তিক ফ্রান্সের প্যারিসে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত হন ডায়ানা। সেইসময় দুই রাজপুত্র যুক্তরাজ্যে ছিলেন। ৬ সেপ্টেম্বরে ডায়ানাকে সমাধিস্থ করা হয়। তাকে শেষ বিদায় জানাতে হাজারো মানুষ জড়ো হয়েছিলেন। তাদের সঙ্গে করমর্দন করতে হয়েছিল উইলিয়াম ও হ্যারির। বিদায় জানাতে আসা মানুষের হাত ভেজা ছিল। কারণ তারা চোখের জল মুছছিলেন। কিন্তু মায়ের মৃত্যুতে নিজেই কাঁদতে পারেননি হ্যারি।

রাজপরিবারের সদস্যদের আবেগ নিয়ন্ত্রণ করে রাখতে হয়। তারই অংশ হিসেবে ডায়ানার দুই ছেলে উইলয়াম ও হ্যারিকে আবেগ নিয়ন্ত্রণ করে রাখতে হয়েছে। ডায়ানার কফিনের সঙ্গে হাঁটার সময় তাদের দুজনকেই বিমর্ষ লাগছিল।  হ্যারি বলেছেন, কেনসিংটন প্যালেসের সামনে শোকজ্ঞাপনকারীদের মধ্য দিয়ে হাঁটার সময় তার অনুতাপ হয়েছিল। 

 

বই প্রকাশ উপলক্ষে আইটিভিকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে হ্যারি জানিয়েছেন, আমি একবারই কেঁদেছিলাম, মাকে সমাধিস্থ করার পর। কেনসিংটন প্যালেসের বাইরে হাঁটার সময় আমার খুবই খারাপ লাগছিল, অদ্ভুত লাগছিল, আমি মনে করি উইলিয়ামেরও (হ্যারির বড় ভাই) ক্ষেত্রেও তাই হয়েছিল। মায়ের জন্য ৫০ হাজার ফুলের তোড়া ছিল, আমরা শোকজ্ঞাপনকারী মানুষের সঙ্গে করমর্দন করছিলাম, হাসি হাসি মুখে... তাদের হাত ভেজা ছিল... আমি বুঝতে পারিনি কেন ভেজা ছিল। কিন্তু এটা ভেজা ছিল কারণ তারা চোখের পানি মুছছিল। মনে হয়েছিল সবাই যেন মাকে চেনে ও জানে। কিন্তু মায়ের খুব কাছের দুটি মানুষ, যাদের তিনি অনেক ভালোবেসেছিলেন (হ্যারি ও উইলিয়াম) তারাই সেই মুহূর্তে কোনো আবেগ প্রদর্শন করতে পারেনি’।

সূত্র : বিবিসি